Dhaka ১২:৪৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন: ইসি

২০২৪ সালের জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) আনিছুর রহমান। আজ শনিবার নির্বাচন কমিশনে সাংবাদিকদের তিনি এ তথ্য জানান।

শনিবার (২ সেপ্টেম্বর) থেকে শুরু হয়েছে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের নির্বাচনি কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ। ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত চলবে এ প্রশিক্ষণ। ইসির প্রশিক্ষিত সাড়ে তিন হাজার এক্সপার্ট মাঠপর্যায়ের প্রায় ৯ লাখ ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ দেবেন।

এদিন সাংবাদিকদের প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, নির্বাচন কমিশনের স্বার্থকতা হবে নির্বাচনকে সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষভাবে ভোট করতে পারলে। সেইসঙ্গে যোগ হয়েছে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন। ভোট হতে হবে বিশ্বাসযোগ্য। জনগণ নিজের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারলেই কেবল ভোট গ্রহণযোগ্য হবে।

তিনি বলেন, নির্বাচনে প্রিজাইডিং অফিসারের দায়িত্ব খুব গুরুত্বপূর্ণ। আইনের মাধ্যমে এবার দায়িত্ব ও ক্ষমতা বাড়ানো হয়েছে প্রিজাইডিং কর্মকর্তাদের।

ভোটের দিন ভোটারদের যাতে কেউ ভোট প্রয়োগে বাধা না দেয় সে ব্যাপারে নিজ দায়িত্ব পালনে সবাইকে সচেষ্ট থাকার আহ্বান জানিয়েছেন সিইসি।

এ সময় নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা বলেন, আইনের মধ্যে থাকলেই সুষ্ঠু এবং ঝুঁকিমুক্ত ভোট করা সম্ভব। শতভাগ পেশাদারিত্ব বজায় রেখে জাতিকে সুন্দর নির্বাচন উপহার দেওয়ার জন্য নির্বাচনি কর্মকর্তাদের কাজ করতে হবে।

আরেক নির্বাচন কমিশনার ব্রি. জে. (অব.) আহসান হাবিব বলেন, কঠিন প্রশিক্ষণ সহজ যুদ্ধ- এই বাক্য মনে রেখে ভোটের মাঠে কর্মকর্তাদের দায়িত্ব পালন করতে হবে।

জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন: ইসি

আপডেট : ০৬:৪০:৩৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২ সেপ্টেম্বর ২০২৩

২০২৪ সালের জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) আনিছুর রহমান। আজ শনিবার নির্বাচন কমিশনে সাংবাদিকদের তিনি এ তথ্য জানান।

শনিবার (২ সেপ্টেম্বর) থেকে শুরু হয়েছে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের নির্বাচনি কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ। ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত চলবে এ প্রশিক্ষণ। ইসির প্রশিক্ষিত সাড়ে তিন হাজার এক্সপার্ট মাঠপর্যায়ের প্রায় ৯ লাখ ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ দেবেন।

এদিন সাংবাদিকদের প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, নির্বাচন কমিশনের স্বার্থকতা হবে নির্বাচনকে সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষভাবে ভোট করতে পারলে। সেইসঙ্গে যোগ হয়েছে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন। ভোট হতে হবে বিশ্বাসযোগ্য। জনগণ নিজের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারলেই কেবল ভোট গ্রহণযোগ্য হবে।

তিনি বলেন, নির্বাচনে প্রিজাইডিং অফিসারের দায়িত্ব খুব গুরুত্বপূর্ণ। আইনের মাধ্যমে এবার দায়িত্ব ও ক্ষমতা বাড়ানো হয়েছে প্রিজাইডিং কর্মকর্তাদের।

ভোটের দিন ভোটারদের যাতে কেউ ভোট প্রয়োগে বাধা না দেয় সে ব্যাপারে নিজ দায়িত্ব পালনে সবাইকে সচেষ্ট থাকার আহ্বান জানিয়েছেন সিইসি।

এ সময় নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা বলেন, আইনের মধ্যে থাকলেই সুষ্ঠু এবং ঝুঁকিমুক্ত ভোট করা সম্ভব। শতভাগ পেশাদারিত্ব বজায় রেখে জাতিকে সুন্দর নির্বাচন উপহার দেওয়ার জন্য নির্বাচনি কর্মকর্তাদের কাজ করতে হবে।

আরেক নির্বাচন কমিশনার ব্রি. জে. (অব.) আহসান হাবিব বলেন, কঠিন প্রশিক্ষণ সহজ যুদ্ধ- এই বাক্য মনে রেখে ভোটের মাঠে কর্মকর্তাদের দায়িত্ব পালন করতে হবে।