Dhaka ০৯:২৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পিরোজপুরের দুটি আসনে সীমানা পুনর্নির্ধারণের সিদ্ধান্ত বৈধ : হাইকোর্ট

পিরোজপুর-২ আসনের সঙ্গে যুক্ত করে নির্বাচন কমিশনের সীমানা পুনর্নির্ধারণের সিদ্ধান্ত বৈধ বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। আজ রোববার (৩ আগস্ট) এই দুই আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণের বৈধতা প্রশ্নে জারি করা রুল খারিজ করে দেন বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি মুহাম্মদ মাহবুব উল ইসলামের হাইকোর্ট বেঞ্চ।

আদালতে রিটের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, এম কে রহমান ও মুস্তাফিজুর রহমান খান। আর নির্বাচন কমিশনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী কামাল হোসেন মিয়াজী।

পিরোজপুর-১ আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম এবং পিরোজপুর–২ আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য হলেন জাতীয় পার্টির (জেপি) চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মঞ্জু।

পিরোজপুর-১ আসনটি পিরোজপুর সদর, নাজিরপুর ও নেছারাবাদ উপজেলা নিয়ে গঠিত ছিল। আর পিরোজপুর-২ আসনটি কাউখালি, ভান্ডারিয়া ও ইন্দুরকানী উপজেলা নিয়ে গঠিত ছিল। তবে সংসদীয় আসন দুটির সীমানা পুনর্নির্ধারণ করে গত জুন মাসে প্রজ্ঞাপন জারি করে নির্বাচন কমিশন। ওই প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী পিরোজপুর-১ আসনের সঙ্গে যুক্ত করা হয় পিরোজপুর-২ আসনে থাকা ইন্দুরকানি উপজেলাকে। আর পিরোজপুর-১ আসনে থাকা নেছারাবাদ উপজেলাকে যুক্ত করা হয় পিরোজপুর-২ আসনের সঙ্গে। দুই আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণের এই গেজেটের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে পরবর্তীতে হাইকোর্টে রিট করেন পিরোজপুরের কাউখালীর বাসিন্দা আবু সাঈদ মিয়া, ভান্ডারিয়া পৌরসভার বাসিন্দা মো. কায়কোবাদ, মো. আহসানুল কিবরিয়া, ইন্দুরকানী উপজেলার বাসিন্দা আক্তারুজ্জামান, নেছারাবাদ উপজেলার বাসিন্দা নাজমুল ইসলাম শরীফ। ওই রিটের শুনানি নিয়ে সীমানা পুনর্নির্ধারণের প্রজ্ঞাপনের বৈধতা প্রশ্নে গত ৩০ জুলাই রুল জারি করেন হাইকোর্ট।

পিরোজপুরের দুটি আসনে সীমানা পুনর্নির্ধারণের সিদ্ধান্ত বৈধ : হাইকোর্ট

আপডেট : ০৬:৫৬:৪০ পূর্বাহ্ন, রোববার, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩

পিরোজপুর-২ আসনের সঙ্গে যুক্ত করে নির্বাচন কমিশনের সীমানা পুনর্নির্ধারণের সিদ্ধান্ত বৈধ বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। আজ রোববার (৩ আগস্ট) এই দুই আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণের বৈধতা প্রশ্নে জারি করা রুল খারিজ করে দেন বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি মুহাম্মদ মাহবুব উল ইসলামের হাইকোর্ট বেঞ্চ।

আদালতে রিটের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, এম কে রহমান ও মুস্তাফিজুর রহমান খান। আর নির্বাচন কমিশনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী কামাল হোসেন মিয়াজী।

পিরোজপুর-১ আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম এবং পিরোজপুর–২ আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য হলেন জাতীয় পার্টির (জেপি) চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মঞ্জু।

পিরোজপুর-১ আসনটি পিরোজপুর সদর, নাজিরপুর ও নেছারাবাদ উপজেলা নিয়ে গঠিত ছিল। আর পিরোজপুর-২ আসনটি কাউখালি, ভান্ডারিয়া ও ইন্দুরকানী উপজেলা নিয়ে গঠিত ছিল। তবে সংসদীয় আসন দুটির সীমানা পুনর্নির্ধারণ করে গত জুন মাসে প্রজ্ঞাপন জারি করে নির্বাচন কমিশন। ওই প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী পিরোজপুর-১ আসনের সঙ্গে যুক্ত করা হয় পিরোজপুর-২ আসনে থাকা ইন্দুরকানি উপজেলাকে। আর পিরোজপুর-১ আসনে থাকা নেছারাবাদ উপজেলাকে যুক্ত করা হয় পিরোজপুর-২ আসনের সঙ্গে। দুই আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণের এই গেজেটের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে পরবর্তীতে হাইকোর্টে রিট করেন পিরোজপুরের কাউখালীর বাসিন্দা আবু সাঈদ মিয়া, ভান্ডারিয়া পৌরসভার বাসিন্দা মো. কায়কোবাদ, মো. আহসানুল কিবরিয়া, ইন্দুরকানী উপজেলার বাসিন্দা আক্তারুজ্জামান, নেছারাবাদ উপজেলার বাসিন্দা নাজমুল ইসলাম শরীফ। ওই রিটের শুনানি নিয়ে সীমানা পুনর্নির্ধারণের প্রজ্ঞাপনের বৈধতা প্রশ্নে গত ৩০ জুলাই রুল জারি করেন হাইকোর্ট।