ঢাকা ০৬:২০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

ভারতের ওড়িশায় ৬১ হাজার বজ্রপাতে ১৩ জনের মৃত্যু

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৭:৩৬:১৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • / ৪২৭ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ভারতের ওড়িশায় দুই ঘণ্টার ব্যবধানে ৬১ হাজার বজ্রপাত হয়েছে। এতে ১৩ জন নিহত হয়েছেন, আহত হয়েছেন ১৪ জন। শনিবার রাজ্যটিতে এ ঘটনা ঘটে। স্পেশাল রিলিফ কমিশনার (এসআরসি) সত্যব্রত সাহু এ তথ্য জানান। খবর টাইমস অব ইন্ডিয়া

ভারতের আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আগামী ৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এ ধরনের আবহাওয়া থাকতে পারে। এছাড়া বঙ্গোপসাগরে একটি ঘূর্ণিবায়ূ তৈরির হওয়ার কারণে এ রাজ্যে ব্যাপক বৃষ্টিপাতেরও সতর্কতা জারি করা হয়েছে। এক্ষেত্রে আবহাওয়া অধিদপ্তরের তরফ থেকে হলুদ সতর্কতা জারি করা হয়েছে।

এসআরসির খবরে বলা হয়েছে, শনিবারের বজ্রপাতে নিহতদের মধ্যে চারজন খুরদা জেলার, দুইজন বালাঙ্গির এবং একজন করে রয়েছে- আঙ্গুল, বৌধ, ঢেনকানাল, গজপতি, জগৎসিংহপুর এবং পুরী এলাকা। এছাড়া গজপতি এবং কান্ধমাল জেলায় বজ্রপাতের ফলে আটটি গবাদি পশু মারা গেছে।

আবহাওয়া বিজ্ঞানীরা বলছেন, দীর্ঘ বিরতির পর বর্ষা স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে এলে এ ধরনের অস্বাভাবিক ঘটনা ঘটে। এছাড়া ঠাণ্ডা ও উষ্ণ বাতাসের সংঘর্ষে এই ধরনের নজিরবিহীন বজ্রপাতের জন্য উপযুক্ত পরিস্থিতি তৈরি করে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ভারতের ওড়িশায় ৬১ হাজার বজ্রপাতে ১৩ জনের মৃত্যু

আপডেট সময় : ০৭:৩৬:১৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩

ভারতের ওড়িশায় দুই ঘণ্টার ব্যবধানে ৬১ হাজার বজ্রপাত হয়েছে। এতে ১৩ জন নিহত হয়েছেন, আহত হয়েছেন ১৪ জন। শনিবার রাজ্যটিতে এ ঘটনা ঘটে। স্পেশাল রিলিফ কমিশনার (এসআরসি) সত্যব্রত সাহু এ তথ্য জানান। খবর টাইমস অব ইন্ডিয়া

ভারতের আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আগামী ৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এ ধরনের আবহাওয়া থাকতে পারে। এছাড়া বঙ্গোপসাগরে একটি ঘূর্ণিবায়ূ তৈরির হওয়ার কারণে এ রাজ্যে ব্যাপক বৃষ্টিপাতেরও সতর্কতা জারি করা হয়েছে। এক্ষেত্রে আবহাওয়া অধিদপ্তরের তরফ থেকে হলুদ সতর্কতা জারি করা হয়েছে।

এসআরসির খবরে বলা হয়েছে, শনিবারের বজ্রপাতে নিহতদের মধ্যে চারজন খুরদা জেলার, দুইজন বালাঙ্গির এবং একজন করে রয়েছে- আঙ্গুল, বৌধ, ঢেনকানাল, গজপতি, জগৎসিংহপুর এবং পুরী এলাকা। এছাড়া গজপতি এবং কান্ধমাল জেলায় বজ্রপাতের ফলে আটটি গবাদি পশু মারা গেছে।

আবহাওয়া বিজ্ঞানীরা বলছেন, দীর্ঘ বিরতির পর বর্ষা স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে এলে এ ধরনের অস্বাভাবিক ঘটনা ঘটে। এছাড়া ঠাণ্ডা ও উষ্ণ বাতাসের সংঘর্ষে এই ধরনের নজিরবিহীন বজ্রপাতের জন্য উপযুক্ত পরিস্থিতি তৈরি করে।