ঢাকা ০৯:৫২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫, ২ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी
ব্রেকিং নিউজ ::
ইসরায়েল ও ইরানের সংঘাত: বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন সেবা চালু করা হয়েছে দুতাবাস। ইরানে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের + ৯৮৯908577368 ও + ৯৮৯১22065745 নম্বরে (হোয়াটসঅ্যাপ সহ) যোগাযোগ করতে বলেছে দূতাবাস কর্তৃপক্ষ।

দেশে স্বাক্ষরতার হার বেড়েছে ১.৪২ শতাংশ

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ০১:১৫:৩০ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • / ৬৫৬ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

দেশে বর্তমানে স্বাক্ষরতার হার ৭৬ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ। গত বছর অর্থাৎ ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে এ হার ছিল ৭৪ দশমিক ৬৬ শতাংশ। সেই হিসাবে এক বছরে দেশে স্বাক্ষরতার হার বেড়েছে ১ দশমিক ৪২ শতাংশ।

বুধবার (৬ সেপ্টেম্বর) প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ তথ্য কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান তুহিনের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, আগামী ৮ সেপ্টেম্বর (শুক্রবার) আন্তর্জাতিক স্বাক্ষরতা দিবস। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও দিবসটি পালিত হবে। জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান এবং সংস্কৃতিবিষয়ক সংস্থা (ইউনেসকো) নির্ধারিত এ বছর স্বাক্ষরতা দিবসের প্রতিপাদ্য ‘পরিবর্তনশীল ও শান্তিপূর্ণ সামজ গঠনে স্বাক্ষরতার প্রসার’। যা সময়ের গুরুত্ব বিবেচনায় অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ১৯৭২ সালে প্রণীত সংবিধানের ১৭ নম্বর অনুচ্ছেদে দেশে নিরক্ষরতা দূরীকরণ এবং শিক্ষাকে অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক হিসেবে ঘোষণা করা হয়। স্বাক্ষরতা বিস্তারে ১৯৭২ সালে স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো স্বাক্ষরতা দিবস উদযাপিত হয়। ১৯৭৩ ঠাকুরগাঁওয়ে সাক্ষরতা অভিযান শুরু হয়। ১৯৭৩ সালে আন্তর্জাতিক স্বাক্ষরতা দিবসের প্রধান অনুষ্ঠানটি হয় ঠাকুরগাঁয়ে। ওইদিন ঠাকুরগাঁওয়ের কচুবাড়ী-কৃষ্টপুর গ্রামকে বাংলাদেশের প্রথম নিরক্ষরতামুক্ত গ্রাম হিসেবে ঘোষণা করা হয়। বর্তমানে দেশে স্বাক্ষরতা হার দাঁড়িয়েছে ৭৬ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ।

এদিকে, সাক্ষরতা দিবস উপলক্ষে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিব ফরিদ আহাম্মদ বলেছেন, শতভাগ সাক্ষরতা অর্জনে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় নিরন্তর প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

দেশে স্বাক্ষরতার হার বেড়েছে ১.৪২ শতাংশ

আপডেট সময় : ০১:১৫:৩০ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩

দেশে বর্তমানে স্বাক্ষরতার হার ৭৬ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ। গত বছর অর্থাৎ ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে এ হার ছিল ৭৪ দশমিক ৬৬ শতাংশ। সেই হিসাবে এক বছরে দেশে স্বাক্ষরতার হার বেড়েছে ১ দশমিক ৪২ শতাংশ।

বুধবার (৬ সেপ্টেম্বর) প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ তথ্য কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান তুহিনের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, আগামী ৮ সেপ্টেম্বর (শুক্রবার) আন্তর্জাতিক স্বাক্ষরতা দিবস। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও দিবসটি পালিত হবে। জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান এবং সংস্কৃতিবিষয়ক সংস্থা (ইউনেসকো) নির্ধারিত এ বছর স্বাক্ষরতা দিবসের প্রতিপাদ্য ‘পরিবর্তনশীল ও শান্তিপূর্ণ সামজ গঠনে স্বাক্ষরতার প্রসার’। যা সময়ের গুরুত্ব বিবেচনায় অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ১৯৭২ সালে প্রণীত সংবিধানের ১৭ নম্বর অনুচ্ছেদে দেশে নিরক্ষরতা দূরীকরণ এবং শিক্ষাকে অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক হিসেবে ঘোষণা করা হয়। স্বাক্ষরতা বিস্তারে ১৯৭২ সালে স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো স্বাক্ষরতা দিবস উদযাপিত হয়। ১৯৭৩ ঠাকুরগাঁওয়ে সাক্ষরতা অভিযান শুরু হয়। ১৯৭৩ সালে আন্তর্জাতিক স্বাক্ষরতা দিবসের প্রধান অনুষ্ঠানটি হয় ঠাকুরগাঁয়ে। ওইদিন ঠাকুরগাঁওয়ের কচুবাড়ী-কৃষ্টপুর গ্রামকে বাংলাদেশের প্রথম নিরক্ষরতামুক্ত গ্রাম হিসেবে ঘোষণা করা হয়। বর্তমানে দেশে স্বাক্ষরতা হার দাঁড়িয়েছে ৭৬ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ।

এদিকে, সাক্ষরতা দিবস উপলক্ষে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিব ফরিদ আহাম্মদ বলেছেন, শতভাগ সাক্ষরতা অর্জনে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় নিরন্তর প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছে।