Dhaka ০৬:২৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পাকিস্তানের দরকার ১৯৪ রান

  • ক্রীড়া ডেস্ক
  • আপডেট : ০১:৪১:৫১ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • ১৬২ দেখেছেন

সুপার ফোরে নিজেদের প্রথম ম্যাচে শুরুটা ভালো হয়নি বাংলাদেশের। পাওয়াত প্লে’তে চার উইকেট হারানো বাংলাদেশকে ম্যাচে ফেরান সাকিব ও মুশফিক। তবে অভিজ্ঞ এই দুই ব্যাটারের আউটের পরই আবারও ধস নামে টাইগারদের ব্যাটিংয়ে। নিজেদের প্রথম ম্যাচে পাকিস্তানের বিপক্ষে ২০০ রানও করতে পারেনি বাংলাদেশ। রউফ-নাসিম শাহ’র দুর্দান্ত বোলিংয়ে ১৯৩ রানেই গুটিয়ে যায় সাকিবরা। জয়ের জন্য ১৯৪ রানের লক্ষ্য নিয়ে ব্যাট করছে পাকিস্তান।

বুধবার (৬ সেপ্টেম্বর) টস জিতে প্রথমে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ। লিটন দাস দলে ফিরলেও এদিন ওপেনিংয়ে নামেন মিরাজ। আগের ম্যাচে শতক হাঁকানো এই ক্রিকেটার এদিন রানের খাতাই খুলতে পারেননি। প্রথম বলেই নাসিম শাহকে উইকেট বিলিয়ে দিয়েছেন। শান্তর পরিবর্তে দলে ঢুকে নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি লিটন। শাহীন আফ্রিদির বলে খোঁচা মেরে রিজওয়ানকে ক্যাচ দিয়েছেন তিনি।

ওপেনিংয়ে ব্যাট করতে নেমে প্রথম ওভারে শূন্য রানে আউট হন মিরাজ। শুরু ভালো করেও আউট হন লিটন দাস। লিটনের পরে একে একে সাজঘরে ফেরেন মোহাম্মদ নাঈম, তাওহীদ হৃদয়। এরপর ব্যাটিংয়ে নামেন অধিনায়ক সাকিব হাসান ও সাবেক অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম।

১০ ওভারে চার উইকেট হারিয়ে কিছুটা চাপে পড়ে বাংলাদেশ দল। সেখান থেকে হাল ধরেন এই দুই অভিজ্ঞ ব্যাটার। দেখেশুনে খেলতে লাগেন তাঁরা। এই দুই জুটির ওপর ভর করে বিপর্যয় থেকে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করে বাংলাদেশ। সাকিব ফিফটি করে আর বেশিক্ষণ দাঁড়াতে পারেননি। ফাহিম আশরাফকে উড়িয়ে মারতে গিয়ে ক্যাচ আউট হন।

এরপর সাকিবের আউট হওয়ার হর শামীম হোসেনকে সাথে নিয়ে ফিফটি করেন মুশফিকুর রহিম। তিনিও বেশিদূর এগোতে পারেননি। ৮৭ বলে ৬৪ রান করে আউট হন। অভিজ্ঞ এই জুটি আউট হওয়ার হর বাংলাদেশ দলের আর কেউ দাঁড়াতে পারেনি। একে একে উইকেট বিসর্জন দিয়ে সাজ ঘরে ফেরেন।

বাংলাদেশ একাদশ:
মোহাম্মদ নাইম, মেহেদি হাসান মিরাজ, লিটন দাস, তাওহীদ হৃদয়, সাকিব আল হাসান (অধিনায়ক), মুশফিকুর রহিম (উইকেট কিপার), শামীম হোসেন, আফিফ হোসেন, তাসকিন আহমেদ, শরিফুল ইসলাম, হাসান মাহমুদ।

পাকিস্তান একাদশ:
ফখর জামান, ইমাম-উল হক, বাবর আজম (অধিনায়ক), মোহাম্মদ রিজওয়ান (উইকেটরক্ষক), আগা সালমান, ইফতিখার আহমেদ, শাদাব খান, ফাহিম আশরাফ, শাহীন আফ্রিদি, নাসিম শাহ, হারিস রউফ।

পাকিস্তানের দরকার ১৯৪ রান

আপডেট : ০১:৪১:৫১ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩

সুপার ফোরে নিজেদের প্রথম ম্যাচে শুরুটা ভালো হয়নি বাংলাদেশের। পাওয়াত প্লে’তে চার উইকেট হারানো বাংলাদেশকে ম্যাচে ফেরান সাকিব ও মুশফিক। তবে অভিজ্ঞ এই দুই ব্যাটারের আউটের পরই আবারও ধস নামে টাইগারদের ব্যাটিংয়ে। নিজেদের প্রথম ম্যাচে পাকিস্তানের বিপক্ষে ২০০ রানও করতে পারেনি বাংলাদেশ। রউফ-নাসিম শাহ’র দুর্দান্ত বোলিংয়ে ১৯৩ রানেই গুটিয়ে যায় সাকিবরা। জয়ের জন্য ১৯৪ রানের লক্ষ্য নিয়ে ব্যাট করছে পাকিস্তান।

বুধবার (৬ সেপ্টেম্বর) টস জিতে প্রথমে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ। লিটন দাস দলে ফিরলেও এদিন ওপেনিংয়ে নামেন মিরাজ। আগের ম্যাচে শতক হাঁকানো এই ক্রিকেটার এদিন রানের খাতাই খুলতে পারেননি। প্রথম বলেই নাসিম শাহকে উইকেট বিলিয়ে দিয়েছেন। শান্তর পরিবর্তে দলে ঢুকে নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি লিটন। শাহীন আফ্রিদির বলে খোঁচা মেরে রিজওয়ানকে ক্যাচ দিয়েছেন তিনি।

ওপেনিংয়ে ব্যাট করতে নেমে প্রথম ওভারে শূন্য রানে আউট হন মিরাজ। শুরু ভালো করেও আউট হন লিটন দাস। লিটনের পরে একে একে সাজঘরে ফেরেন মোহাম্মদ নাঈম, তাওহীদ হৃদয়। এরপর ব্যাটিংয়ে নামেন অধিনায়ক সাকিব হাসান ও সাবেক অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম।

১০ ওভারে চার উইকেট হারিয়ে কিছুটা চাপে পড়ে বাংলাদেশ দল। সেখান থেকে হাল ধরেন এই দুই অভিজ্ঞ ব্যাটার। দেখেশুনে খেলতে লাগেন তাঁরা। এই দুই জুটির ওপর ভর করে বিপর্যয় থেকে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করে বাংলাদেশ। সাকিব ফিফটি করে আর বেশিক্ষণ দাঁড়াতে পারেননি। ফাহিম আশরাফকে উড়িয়ে মারতে গিয়ে ক্যাচ আউট হন।

এরপর সাকিবের আউট হওয়ার হর শামীম হোসেনকে সাথে নিয়ে ফিফটি করেন মুশফিকুর রহিম। তিনিও বেশিদূর এগোতে পারেননি। ৮৭ বলে ৬৪ রান করে আউট হন। অভিজ্ঞ এই জুটি আউট হওয়ার হর বাংলাদেশ দলের আর কেউ দাঁড়াতে পারেনি। একে একে উইকেট বিসর্জন দিয়ে সাজ ঘরে ফেরেন।

বাংলাদেশ একাদশ:
মোহাম্মদ নাইম, মেহেদি হাসান মিরাজ, লিটন দাস, তাওহীদ হৃদয়, সাকিব আল হাসান (অধিনায়ক), মুশফিকুর রহিম (উইকেট কিপার), শামীম হোসেন, আফিফ হোসেন, তাসকিন আহমেদ, শরিফুল ইসলাম, হাসান মাহমুদ।

পাকিস্তান একাদশ:
ফখর জামান, ইমাম-উল হক, বাবর আজম (অধিনায়ক), মোহাম্মদ রিজওয়ান (উইকেটরক্ষক), আগা সালমান, ইফতিখার আহমেদ, শাদাব খান, ফাহিম আশরাফ, শাহীন আফ্রিদি, নাসিম শাহ, হারিস রউফ।