Dhaka ০৬:৩৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পিরোজপুরে নির্মাণের এক বছরেই সড়ক জরাজীর্ণ

নির্মাণের মাত্র এক বছরেই পিরোজপুর পাড়েরহাট মৎস্য বন্দরের সেতুটির সংযোগ সড়কের বেহাল দশা। স্থানীয়দের অভিযোগ নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী ব্যবহার ও ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় বৃষ্টিতে সড়কটিতে দেখা দিয়েছে তীব্র ভাঙন। ঝুঁকি নিয়ে সেতু দিয়ে চলছে যানবাহন ও পথচারীরা। সেতুটিতে স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে টানিয়ে দেয়া হয়েছে সতর্কতার নিশান।

২০১৬-১৭ অর্থবছরে পিরোজপুর জেলার পাড়েরহাট মৎস্য বন্দর এলাকায় প্রায় সাড়ে ৮ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নেয় সরকার। নির্মাণ কাজের দায়িত্ব পায় ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান তমা কনস্ট্রাকশন এন্ড কোম্পানি লিমিটেড।

২০১৮ সালের জানুয়ারি মাসে সেতুটির নির্মাণ কাজ শুরু হয়। দুই বছর সময়ের মধ্যে সেতু নিমার্ণের কথা থাকলেও তা শেষ হয় ২০২৩ সালের এপ্রিলে। যদিও কিছুদিন যেতে না যেতেই সেতুটির দুই পাশের সংযোগ সড়কে ভাঙ্গন দেখা দেয়। এতে ঝুঁকি নিয়ে সেতু পারপার হচ্ছে ছোটবড় অসংখ্য যানবাহন। স্থানীয়দের অভিযোগ, সংযোগ সড়কে মাটির বদলে বালু ব্যবহার করায় ও ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা লুৎফুন্নেসা খানম জানালেন, সেতুটির পাশে থাকা আশ্রয়ণ প্রকল্পও ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।

এ বিষয়ে সুস্পষ্ট কোন ব্যাখ্যা না দিয়ে দ্রুত পদক্ষেপ নেয়ার কথা জানালেন এলজিইডি’র নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুস সাত্তার হাওলাদার।

দুর্ঘটনা ঝুঁকি এড়াতে দ্রুত সংযোগ সড়কটি সংস্কার করার দাবি এলাকাবাসির।

পিরোজপুরে নির্মাণের এক বছরেই সড়ক জরাজীর্ণ

আপডেট : ০৭:২২:৫৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩

নির্মাণের মাত্র এক বছরেই পিরোজপুর পাড়েরহাট মৎস্য বন্দরের সেতুটির সংযোগ সড়কের বেহাল দশা। স্থানীয়দের অভিযোগ নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী ব্যবহার ও ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় বৃষ্টিতে সড়কটিতে দেখা দিয়েছে তীব্র ভাঙন। ঝুঁকি নিয়ে সেতু দিয়ে চলছে যানবাহন ও পথচারীরা। সেতুটিতে স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে টানিয়ে দেয়া হয়েছে সতর্কতার নিশান।

২০১৬-১৭ অর্থবছরে পিরোজপুর জেলার পাড়েরহাট মৎস্য বন্দর এলাকায় প্রায় সাড়ে ৮ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নেয় সরকার। নির্মাণ কাজের দায়িত্ব পায় ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান তমা কনস্ট্রাকশন এন্ড কোম্পানি লিমিটেড।

২০১৮ সালের জানুয়ারি মাসে সেতুটির নির্মাণ কাজ শুরু হয়। দুই বছর সময়ের মধ্যে সেতু নিমার্ণের কথা থাকলেও তা শেষ হয় ২০২৩ সালের এপ্রিলে। যদিও কিছুদিন যেতে না যেতেই সেতুটির দুই পাশের সংযোগ সড়কে ভাঙ্গন দেখা দেয়। এতে ঝুঁকি নিয়ে সেতু পারপার হচ্ছে ছোটবড় অসংখ্য যানবাহন। স্থানীয়দের অভিযোগ, সংযোগ সড়কে মাটির বদলে বালু ব্যবহার করায় ও ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা লুৎফুন্নেসা খানম জানালেন, সেতুটির পাশে থাকা আশ্রয়ণ প্রকল্পও ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।

এ বিষয়ে সুস্পষ্ট কোন ব্যাখ্যা না দিয়ে দ্রুত পদক্ষেপ নেয়ার কথা জানালেন এলজিইডি’র নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুস সাত্তার হাওলাদার।

দুর্ঘটনা ঝুঁকি এড়াতে দ্রুত সংযোগ সড়কটি সংস্কার করার দাবি এলাকাবাসির।