Dhaka ০৬:৪১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রাহুলকে কী উপহার দিলেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট?

রোববার (১০ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশে এসেছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁ। রাত ৮টা ১০ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান তিনি। এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁকে ফুলের তোড়া দিয়ে স্বাগত জানান। মধ্যরাতে তিনি পরিদর্শন করেন ‘জলের গান’-এর গীতিকার ও বাদ্যযন্ত্রী রাহুল আনন্দের স্টুডিও। এ সময় গায়ককে তিনি একটি কলম উপহার দেন।

ফরাসি প্রেসিডেন্টের এই উপহার ফেসবুকে শেয়ার করে রাহুল আনন্দ লিখেছেন, ‘‘ফরাসি দেশের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁর দেয়া সুন্দরতম উপহার… একটা ‘কলম’! উনি প্রতিশ্রুতি নিয়েছেন আমি যেন এই কলম দিয়ে গান ও কবিতা লিখি… লিখি প্রকৃতি ও প্রাণের কথা… একদিন উনি সেই গান শুনবেন! পৃথিবী সুন্দর হোক।’’

ধানমন্ডিতে রাহুলের স্টুডিও পরিদর্শনের সময় প্রেসিডেন্ট ম্যাখোঁর সঙ্গে ছিলেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

ফরাসি প্রেসিডেন্টের আগমন উপলক্ষে রাহুল তাঁর বাসা সাজিয়েছেন নতুন রূপে, উঠোনে এঁকেছেন আলপনা। ইনডিপেনডেন্ট ডিজিটালকে গায়ক বললেন, ‘পুরো সময়টাই খুব অসাধারণ কেটেছে। আমার মতো একজন সাধারণ মানুষ বা একজন শিল্পীর বাসায় ফরাসি প্রেসিডেন্ট এলেন, এটা তো অনেক আনন্দের। তিনি শুধু আমার অতিথি ছিলেন না, আমার রাষ্ট্রের অতিথি। এ জন্য রাষ্ট্রীয় অতিথিকে আমার পক্ষে যথাসম্ভব আদর, আপ্যায়ন ও বরণ করার চেষ্টা করেছি। তিনিও খুব খুশি।’

পরিদর্শনকালে রাহুলের পরিবারের সঙ্গেও কথা বলেছেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ম্যাঁখো। তখন রাহুলের ছেলে তোতাকে তিনি অটোগ্রাফ দিয়েছেন।

জানা গেছে, স্টুডিওতে বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্র দেখেছেন প্রেসিডেন্ট ম্যাখোঁ। সংগীতশিল্পী রাহুল বললেন, ‘বাসার ভেতরে ঢোকার পর থেকেই নানা ধরনের বাদ্যযন্ত্র দেখে তিনি (ইমানুয়েল ম্যাঁখো) খুবই রোমাঞ্চিত ছিলেন।’

প্রসঙ্গত, যেকোনো দেশ সফরকালে স্থানীয় সংস্কৃতি সম্পর্কে জানতে শিল্পীদের স্টুডিও পরিদর্শন করেন ইমানুয়েল ম্যাখোঁ। বাংলাদেশে রাহুল আনন্দসহ চারজন শিল্পীর সঙ্গে তিনি আলাপ করেছেন ফ্রান্সের সংস্কৃতি বিনিময় প্রসঙ্গে। অন্য শিল্পীরা হলেন আশফিকা রহমান, কামরুজ্জামান স্বাধীন ও আফরোজা সারা।

রাহুলকে কী উপহার দিলেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট?

আপডেট : ০৭:২৩:২৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৩

রোববার (১০ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশে এসেছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁ। রাত ৮টা ১০ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান তিনি। এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁকে ফুলের তোড়া দিয়ে স্বাগত জানান। মধ্যরাতে তিনি পরিদর্শন করেন ‘জলের গান’-এর গীতিকার ও বাদ্যযন্ত্রী রাহুল আনন্দের স্টুডিও। এ সময় গায়ককে তিনি একটি কলম উপহার দেন।

ফরাসি প্রেসিডেন্টের এই উপহার ফেসবুকে শেয়ার করে রাহুল আনন্দ লিখেছেন, ‘‘ফরাসি দেশের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁর দেয়া সুন্দরতম উপহার… একটা ‘কলম’! উনি প্রতিশ্রুতি নিয়েছেন আমি যেন এই কলম দিয়ে গান ও কবিতা লিখি… লিখি প্রকৃতি ও প্রাণের কথা… একদিন উনি সেই গান শুনবেন! পৃথিবী সুন্দর হোক।’’

ধানমন্ডিতে রাহুলের স্টুডিও পরিদর্শনের সময় প্রেসিডেন্ট ম্যাখোঁর সঙ্গে ছিলেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

ফরাসি প্রেসিডেন্টের আগমন উপলক্ষে রাহুল তাঁর বাসা সাজিয়েছেন নতুন রূপে, উঠোনে এঁকেছেন আলপনা। ইনডিপেনডেন্ট ডিজিটালকে গায়ক বললেন, ‘পুরো সময়টাই খুব অসাধারণ কেটেছে। আমার মতো একজন সাধারণ মানুষ বা একজন শিল্পীর বাসায় ফরাসি প্রেসিডেন্ট এলেন, এটা তো অনেক আনন্দের। তিনি শুধু আমার অতিথি ছিলেন না, আমার রাষ্ট্রের অতিথি। এ জন্য রাষ্ট্রীয় অতিথিকে আমার পক্ষে যথাসম্ভব আদর, আপ্যায়ন ও বরণ করার চেষ্টা করেছি। তিনিও খুব খুশি।’

পরিদর্শনকালে রাহুলের পরিবারের সঙ্গেও কথা বলেছেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ম্যাঁখো। তখন রাহুলের ছেলে তোতাকে তিনি অটোগ্রাফ দিয়েছেন।

জানা গেছে, স্টুডিওতে বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্র দেখেছেন প্রেসিডেন্ট ম্যাখোঁ। সংগীতশিল্পী রাহুল বললেন, ‘বাসার ভেতরে ঢোকার পর থেকেই নানা ধরনের বাদ্যযন্ত্র দেখে তিনি (ইমানুয়েল ম্যাঁখো) খুবই রোমাঞ্চিত ছিলেন।’

প্রসঙ্গত, যেকোনো দেশ সফরকালে স্থানীয় সংস্কৃতি সম্পর্কে জানতে শিল্পীদের স্টুডিও পরিদর্শন করেন ইমানুয়েল ম্যাখোঁ। বাংলাদেশে রাহুল আনন্দসহ চারজন শিল্পীর সঙ্গে তিনি আলাপ করেছেন ফ্রান্সের সংস্কৃতি বিনিময় প্রসঙ্গে। অন্য শিল্পীরা হলেন আশফিকা রহমান, কামরুজ্জামান স্বাধীন ও আফরোজা সারা।