Dhaka ১০:০৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

একটি সেতুর জন্য কলাপাড়ায় চলাচলে দুর্ভোগ

পটুয়াখালীতে ভেঙে পড়া একটি সেতু দীর্ঘদিনেও পুননির্মাণের উদ্যোগ নেয়া হয়নি। হাজারো মানুষকে চলাচল করতে হচ্ছে বিকল্প পথে দুর্ভোগ নিয়ে। সমস্যা সমাধানে স্থানীয়রা ব্যক্তিগত অর্থায়নে প্লাস্টিকের ড্রাম ব্যবহার করে ভাসমান সেতু তৈরী করলেও সেটি এখন ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। তবে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগের কোন প্রকল্পে এটি অন্তর্ভুক্ত না হওয়ায় দ্রুত সেতুটির নির্মাণ সম্ভব হচ্ছে না বলে জানিয়েছে এলজিইডি কর্তৃপক্ষ।

কয়েক বছর আগে পটুয়াকালীর কলাপাড়া উপজেলার পাখিমাড়া এবং নীলগঞ্জ ইউনিয়নের মধ্যকার পাখিমাড়া খালের আয়রন স্ট্রিলের সেতুটি ভেঙে গেলে দুই ইউনিয়নের সড়ক পথের সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এরপর কয়েক দফায় স্থানীয়রা নিজ উদ্যোগে চাঁদা তুলে ভাসমান সেতু নির্মাণ করে। তবে কিছু দিন পরই তা ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে যায়।

ঝুঁকিপূর্ণ সেতু দিয়ে চলাচল করছে দুই ইউনিয়নের মানুষ। কৃষি পণ্য বাজারজাত করতেও সমস্যার মুখোমুখি হতে হচ্ছে স্থানীয়দের। এ নিয়ে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে যোগাযোগ করেও কোন ফল পাওয়া জায়নি বলে জানান স্থানীয়রা।

সেতুটি নির্মাণের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে বলে জানালেন পটুয়াখালী স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ লতিফ হোসেন।

সেতু নির্মাণে দ্রুত কার্যকর পদেক্ষেপ নিবে সরকার এমনটাই প্রত্যাশা স্থানীয়দের।

একটি সেতুর জন্য কলাপাড়ায় চলাচলে দুর্ভোগ

আপডেট : ০৬:২৬:১১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৩

পটুয়াখালীতে ভেঙে পড়া একটি সেতু দীর্ঘদিনেও পুননির্মাণের উদ্যোগ নেয়া হয়নি। হাজারো মানুষকে চলাচল করতে হচ্ছে বিকল্প পথে দুর্ভোগ নিয়ে। সমস্যা সমাধানে স্থানীয়রা ব্যক্তিগত অর্থায়নে প্লাস্টিকের ড্রাম ব্যবহার করে ভাসমান সেতু তৈরী করলেও সেটি এখন ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। তবে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগের কোন প্রকল্পে এটি অন্তর্ভুক্ত না হওয়ায় দ্রুত সেতুটির নির্মাণ সম্ভব হচ্ছে না বলে জানিয়েছে এলজিইডি কর্তৃপক্ষ।

কয়েক বছর আগে পটুয়াকালীর কলাপাড়া উপজেলার পাখিমাড়া এবং নীলগঞ্জ ইউনিয়নের মধ্যকার পাখিমাড়া খালের আয়রন স্ট্রিলের সেতুটি ভেঙে গেলে দুই ইউনিয়নের সড়ক পথের সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এরপর কয়েক দফায় স্থানীয়রা নিজ উদ্যোগে চাঁদা তুলে ভাসমান সেতু নির্মাণ করে। তবে কিছু দিন পরই তা ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে যায়।

ঝুঁকিপূর্ণ সেতু দিয়ে চলাচল করছে দুই ইউনিয়নের মানুষ। কৃষি পণ্য বাজারজাত করতেও সমস্যার মুখোমুখি হতে হচ্ছে স্থানীয়দের। এ নিয়ে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে যোগাযোগ করেও কোন ফল পাওয়া জায়নি বলে জানান স্থানীয়রা।

সেতুটি নির্মাণের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে বলে জানালেন পটুয়াখালী স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ লতিফ হোসেন।

সেতু নির্মাণে দ্রুত কার্যকর পদেক্ষেপ নিবে সরকার এমনটাই প্রত্যাশা স্থানীয়দের।