Dhaka ০৭:০১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নিষিদ্ধ হলেন সিমোনা হালেপ

  • ক্রীড়া ডেস্ক
  • আপডেট : ০৪:১৫:৩৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • ১৪৯ দেখেছেন

ডোপ টেস্টে পজিটিভ হওয়ায় দু’বারের গ্র্যান্ড স্ল্যাম জয়ী টেনিস তারকা রোমানিয়ার সিমোনা হালেপ ৪ বছরের জন্য নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে ইন্টারন্যাশনাল টেনিস ইন্টেগ্রিটি এজেন্সি (আইটিআইএ)।

এর আগে ২০২২ সালের অক্টোবরে অস্থায়ীভাবে নিষিদ্ধ করা হয় তাকে। চার বছরের নিষেধাজ্ঞা শেষে ২০২৬ সালের ৭ই অক্টোবর আবারো খেলতে পারবেন দুই বারের গ্র্যান্ড স্ল্যামজয়ী এই তারকা।

আজ বুধবার (১৩ই সেপ্টেম্বর) সংবাদমাধ্যম এএফপি এসব তথ্য জানিয়েছে।

সংবাদমাধ্যম জানায়, ডোপিংবিরোধী নীতিমালা ভেঙেছেন। খেলাধুলায় নিষিদ্ধ উপাদান রোক্সাডাস্টট্যাট নেওয়ায় গত বছর ডোপ পরীক্ষায় পজিটিভ হয়েছিলেন হালেপ। গত মে মাসে তিনি অন্য একটি ডোপিং নীতিমালা ভাঙার দায়েও অভিযুক্ত হন। যে কারণে তার ‘বায়োলজিক্যাল অ্যাথলেট পাসপোর্টে’ অনিয়ম ধরা পড়েছিল।

এদিকে, হালেপ এই অভিযোগগুলোকে বানোয়াট এবং ষড়যন্ত্র বলে দাবি করেন। তিনি বলেন, ২০২৩ সালের প্রথমদিকে আমার ডোপ টেস্টে প্রাথমিকভাবে পজিটিভ রিপোর্ট আসে। পরে প্রায় সাপ্তাহিকভাবে পরীক্ষা করা হয়েছিল। যার সবকটিই নেগেটিভ এসেছিল। আমি পরিচ্ছন্ন খেলায় বিশ্বাস করি এবং একজন পেশাদার টেনিস খেলোয়াড় হিসাবে প্রায় দুই দশক ধরে, শত শত টুর্নামেন্ট এবং দুটি গ্র্যান্ড স্লাম খেতাব জিতেছি। আমার শরীরে নিষিদ্ধ পদার্থ আছে কিনা, তা পরীক্ষার জন্য ২০০ বার রক্ত ও প্রস্রাব পরীক্ষা করেছি। সবগুলো রিপোর্ট ছিল পরিষ্কার।

নিষিদ্ধ হলেন সিমোনা হালেপ

আপডেট : ০৪:১৫:৩৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩

ডোপ টেস্টে পজিটিভ হওয়ায় দু’বারের গ্র্যান্ড স্ল্যাম জয়ী টেনিস তারকা রোমানিয়ার সিমোনা হালেপ ৪ বছরের জন্য নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে ইন্টারন্যাশনাল টেনিস ইন্টেগ্রিটি এজেন্সি (আইটিআইএ)।

এর আগে ২০২২ সালের অক্টোবরে অস্থায়ীভাবে নিষিদ্ধ করা হয় তাকে। চার বছরের নিষেধাজ্ঞা শেষে ২০২৬ সালের ৭ই অক্টোবর আবারো খেলতে পারবেন দুই বারের গ্র্যান্ড স্ল্যামজয়ী এই তারকা।

আজ বুধবার (১৩ই সেপ্টেম্বর) সংবাদমাধ্যম এএফপি এসব তথ্য জানিয়েছে।

সংবাদমাধ্যম জানায়, ডোপিংবিরোধী নীতিমালা ভেঙেছেন। খেলাধুলায় নিষিদ্ধ উপাদান রোক্সাডাস্টট্যাট নেওয়ায় গত বছর ডোপ পরীক্ষায় পজিটিভ হয়েছিলেন হালেপ। গত মে মাসে তিনি অন্য একটি ডোপিং নীতিমালা ভাঙার দায়েও অভিযুক্ত হন। যে কারণে তার ‘বায়োলজিক্যাল অ্যাথলেট পাসপোর্টে’ অনিয়ম ধরা পড়েছিল।

এদিকে, হালেপ এই অভিযোগগুলোকে বানোয়াট এবং ষড়যন্ত্র বলে দাবি করেন। তিনি বলেন, ২০২৩ সালের প্রথমদিকে আমার ডোপ টেস্টে প্রাথমিকভাবে পজিটিভ রিপোর্ট আসে। পরে প্রায় সাপ্তাহিকভাবে পরীক্ষা করা হয়েছিল। যার সবকটিই নেগেটিভ এসেছিল। আমি পরিচ্ছন্ন খেলায় বিশ্বাস করি এবং একজন পেশাদার টেনিস খেলোয়াড় হিসাবে প্রায় দুই দশক ধরে, শত শত টুর্নামেন্ট এবং দুটি গ্র্যান্ড স্লাম খেতাব জিতেছি। আমার শরীরে নিষিদ্ধ পদার্থ আছে কিনা, তা পরীক্ষার জন্য ২০০ বার রক্ত ও প্রস্রাব পরীক্ষা করেছি। সবগুলো রিপোর্ট ছিল পরিষ্কার।