Dhaka ০২:০৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

খুব শিগগিরই এই সরকার বিদায় নিতে বাধ্য হবে : ১২ দলীয় জোট

বর্তমান সরকারের বিদায়ের ক্ষণ গণনা শুরু হয়েছে বলে মন্তব্য করে ১২ দলীয় জোটের নেতা বলেছেন, সামনে লাগাতার আন্দোলন আসছে। খুব শিগগিরই এই সরকার বিদায় নিতে বাধ্য হবে। আসুন সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়ি।

শুক্রবার (১৫ সেপ্টেম্বরে) বিকেলে রাজধানীর বিজয়নগরে আয়োজিত সমাবেশে তারা এ কথা বলেন। ‘আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের লক্ষ্যে এক দফা দাবিতে এবং আন্তর্জাতিক গণতন্ত্র দিবস উপলক্ষ্যে’ এই সমাবেশের আয়োজন করে ১২ দলীয় জোট।

সভাপতির বক্তব্যে জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার বলেন, এই সরকারের পতনের শেষ ঘণ্টা বেজে গেছে। আদিলুর রহমানকে দণ্ড দেওয়ার মাধ্যমে গণতন্ত্রের কফিনে শেষ পেরেক মারা হলো। বিভিন্ন সভা-সমাবেশে এই সরকারের পেটোয়া পুলিশ বাহিনী দিয়ে হামলা করা হয়েছে। এসব করে শেষরক্ষা হবে না।

বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা বলেন, দেশে আজ গণতন্ত্র নেই। বর্তমান অনির্বাচিত ও অবৈধ সরকার গণতন্ত্রকে হত্যা করেছে। সেজন্যই তারা নিশিরাতে ভোট করে ক্ষমতায় আছে।

বাংলাদেশ এলডিপির মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম বলেন, দেশ ও জাতি আজ চরম ক্রান্তিকালে উপনীত হয়েছে। কারণ বর্তমান বিনা ভোটের সরকার জোর করে ক্ষমতায় আছে। আবারও ভোট ছাড়াই নির্বাচন করলে তারা যা খুশী করবে। তবে এবার ডু অর ডাই। লাগাতার আন্দোলন আসছে। এছাড়া বিকল্প নেই। আমরা লড়াই করেই এই সরকারের পতন ঘটাব ইনশাআল্লাহ।

বাংলাদেশ এলডিপির অতিরিক্ত মহাসচিব তমিজউদ্দিন টিটুর পরিচালনায় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব মুফতি গোলাম মহিউদ্দিন ইকরাম, বাংলাদেশ মুসলিম লীগের (বিএমএল) চেয়ারম্যান শেখ জুলফিকার বুলবুল চৌধুরী ও জাতীয় গণতান্ত্রিক দলের (জাগপা) সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ইকবাল হোসেন প্রধানসহ আরও অনেকে।

খুব শিগগিরই এই সরকার বিদায় নিতে বাধ্য হবে : ১২ দলীয় জোট

আপডেট : ০১:৩৬:০৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩

বর্তমান সরকারের বিদায়ের ক্ষণ গণনা শুরু হয়েছে বলে মন্তব্য করে ১২ দলীয় জোটের নেতা বলেছেন, সামনে লাগাতার আন্দোলন আসছে। খুব শিগগিরই এই সরকার বিদায় নিতে বাধ্য হবে। আসুন সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়ি।

শুক্রবার (১৫ সেপ্টেম্বরে) বিকেলে রাজধানীর বিজয়নগরে আয়োজিত সমাবেশে তারা এ কথা বলেন। ‘আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের লক্ষ্যে এক দফা দাবিতে এবং আন্তর্জাতিক গণতন্ত্র দিবস উপলক্ষ্যে’ এই সমাবেশের আয়োজন করে ১২ দলীয় জোট।

সভাপতির বক্তব্যে জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার বলেন, এই সরকারের পতনের শেষ ঘণ্টা বেজে গেছে। আদিলুর রহমানকে দণ্ড দেওয়ার মাধ্যমে গণতন্ত্রের কফিনে শেষ পেরেক মারা হলো। বিভিন্ন সভা-সমাবেশে এই সরকারের পেটোয়া পুলিশ বাহিনী দিয়ে হামলা করা হয়েছে। এসব করে শেষরক্ষা হবে না।

বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা বলেন, দেশে আজ গণতন্ত্র নেই। বর্তমান অনির্বাচিত ও অবৈধ সরকার গণতন্ত্রকে হত্যা করেছে। সেজন্যই তারা নিশিরাতে ভোট করে ক্ষমতায় আছে।

বাংলাদেশ এলডিপির মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম বলেন, দেশ ও জাতি আজ চরম ক্রান্তিকালে উপনীত হয়েছে। কারণ বর্তমান বিনা ভোটের সরকার জোর করে ক্ষমতায় আছে। আবারও ভোট ছাড়াই নির্বাচন করলে তারা যা খুশী করবে। তবে এবার ডু অর ডাই। লাগাতার আন্দোলন আসছে। এছাড়া বিকল্প নেই। আমরা লড়াই করেই এই সরকারের পতন ঘটাব ইনশাআল্লাহ।

বাংলাদেশ এলডিপির অতিরিক্ত মহাসচিব তমিজউদ্দিন টিটুর পরিচালনায় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব মুফতি গোলাম মহিউদ্দিন ইকরাম, বাংলাদেশ মুসলিম লীগের (বিএমএল) চেয়ারম্যান শেখ জুলফিকার বুলবুল চৌধুরী ও জাতীয় গণতান্ত্রিক দলের (জাগপা) সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ইকবাল হোসেন প্রধানসহ আরও অনেকে।