Dhaka ১০:৩৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

‘আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করা হবে’

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, মানুষ জেগে উঠেছে, পদত্যাগ না করলে আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করা হবে। আজ শনিবার (১৬ই সেপ্টেম্বর) সকালে রংপুরে তারুণ্যের রোডমার্চ কর্মসূচির উদ্বোধন করে একথা বলেন তিনি। বিএনপি ও এর সহযোগী সংগঠন জাতীয়বাদী যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের উদ্যোগে এই রোডমার্চ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছে।

সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন যুবদলের সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু। রোডমার্চ শেষে অপর সংক্ষিপ্ত সমাবেশে অংশে সভাপতিত্ব করবেন ছাত্রদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রাশেদ ইকবাল খান। এসব সমাবেশ সঞ্চালনায় রয়েছেন যুবদলের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক শরিফুল ইসলাম মিল্টন, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান ও ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েল।

আগামীকাল রোববার (১৭ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টায় বগুড়া শহরের চার রাস্তার মোড় থেকে শুরু করে রাজশাহী শেষ হবে দ্বিতীয় দিনের রোডমার্চ।

এর আগে দেশের ছয় বিভাগে তারুণ্যের সমাবেশ করেছিল যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদল। এরপর ২২ জুলাই ঢাকায় অনুষ্ঠিত তারুণ্যের সমাবেশ থেকে মহাসমাবেশের ডাক দিয়েছিল বিএনপি।

এদিকে, কর্মসূচি উদ্বোধনের পর বাস, মাইক্রোবাস, পিকআপ, মোটরসাইকেলের বহর নিয়ে রংপুর থেকে দিনাজপুরের উদ্দেশে রোডমার্চ শুরু হয়। নগরের শাপলা চত্বর থেকে শুরু হয়ে বাস টার্মিনাল হয়ে মেডিকেল মোড়ে যাবে রোডমার্চ। সেখান থেকে মহাসড়ক ধরে গিয়ে নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলায় একটি পথসভা অনুষ্ঠিত হবে। মহাসড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে সৈয়দপুর, নীলফামারী, ঠাকুরগাঁও ও পঞ্চগড় জেলার গাড়িবহর যুক্ত হবে। এরপর গাড়িবহর দিনাজপুরের দশ মাইল হয়ে সরাসরি দিনাজপুরের গোর-এ-শহীদ বড় ময়দানে গিয়ে শেষ হবে। সেখানে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে।

‘আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করা হবে’

আপডেট : ০৭:১৯:২০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, মানুষ জেগে উঠেছে, পদত্যাগ না করলে আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করা হবে। আজ শনিবার (১৬ই সেপ্টেম্বর) সকালে রংপুরে তারুণ্যের রোডমার্চ কর্মসূচির উদ্বোধন করে একথা বলেন তিনি। বিএনপি ও এর সহযোগী সংগঠন জাতীয়বাদী যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের উদ্যোগে এই রোডমার্চ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছে।

সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন যুবদলের সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু। রোডমার্চ শেষে অপর সংক্ষিপ্ত সমাবেশে অংশে সভাপতিত্ব করবেন ছাত্রদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রাশেদ ইকবাল খান। এসব সমাবেশ সঞ্চালনায় রয়েছেন যুবদলের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক শরিফুল ইসলাম মিল্টন, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান ও ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েল।

আগামীকাল রোববার (১৭ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টায় বগুড়া শহরের চার রাস্তার মোড় থেকে শুরু করে রাজশাহী শেষ হবে দ্বিতীয় দিনের রোডমার্চ।

এর আগে দেশের ছয় বিভাগে তারুণ্যের সমাবেশ করেছিল যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদল। এরপর ২২ জুলাই ঢাকায় অনুষ্ঠিত তারুণ্যের সমাবেশ থেকে মহাসমাবেশের ডাক দিয়েছিল বিএনপি।

এদিকে, কর্মসূচি উদ্বোধনের পর বাস, মাইক্রোবাস, পিকআপ, মোটরসাইকেলের বহর নিয়ে রংপুর থেকে দিনাজপুরের উদ্দেশে রোডমার্চ শুরু হয়। নগরের শাপলা চত্বর থেকে শুরু হয়ে বাস টার্মিনাল হয়ে মেডিকেল মোড়ে যাবে রোডমার্চ। সেখান থেকে মহাসড়ক ধরে গিয়ে নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলায় একটি পথসভা অনুষ্ঠিত হবে। মহাসড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে সৈয়দপুর, নীলফামারী, ঠাকুরগাঁও ও পঞ্চগড় জেলার গাড়িবহর যুক্ত হবে। এরপর গাড়িবহর দিনাজপুরের দশ মাইল হয়ে সরাসরি দিনাজপুরের গোর-এ-শহীদ বড় ময়দানে গিয়ে শেষ হবে। সেখানে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে।