Dhaka ০৭:০১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

অভিষেকে নেইমার পেলেন হলুদ কার্ড

  • ক্রীড়া ডেস্ক
  • আপডেট : ০৯:৩৪:৩৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • ৭১ দেখেছেন

সম্ভাব্য সবচেয়ে শক্তিশালী একাদশ, তুলনামূলক দুর্বল প্রতিপক্ষ, ঘরের মাঠে খেলা – আল হিলালের না জেতার তেমন কোনো কারণ ছিল না। এশিয়ার চ্যাম্পিয়নস লিগ নামে খ্যাত এএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগে এবারের প্রথম ম্যাচে আল হিলাল নেমেছিল নেইমার, আলেকসান্দর মিত্রভিচ, মালকম, রুবেন নেভেসদের মতো তারকাদের নিয়েই। তাও গোটা নব্বই মিনিট জয়ের জন্য হন্য হয়ে দৌড়ালেন নেইমাররা। উজবেক ক্লাব পিএফসি নাভবাহোর নামানগানের বিপক্ষে প্রথমে পিছিয়ে পড়েও দ্বিতীয়ার্ধের যোগ করা সময়ের দশম মিনিটে গোল শোধ করে কোনোরকমে ড্র নিয়ে মাঠ ছেড়েছেন নেইমাররা। গোল করা বা গোলে সহায়তা করা, কোনোটাই করা হয়নি ব্রাজিলিয়ান তারকার, উল্টো একটা হলুদ কার্ড দেখে সমর্থকদের হতাশা বাড়িয়েছেন। এএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগে নিজের এমন অভিষেক হয়তো ভুলেই যেতে চাইবেন তিনি!

নেইমারের আল-হিলাল পর্বের শুরুটা তেমন ভালো হয়নি। নতুন ক্লাবে এসেছিলেনই চোট নিয়ে। আন্তর্জাতিক বিরতিতে ব্রাজিলের হয়েও পুরোপুরি ফিট ছিলেন না সাবেক পিএসজি ফরোয়ার্ড। শঙ্কা ছিল নাভবাহোরের বিপক্ষে ম্যাচটা নিয়েও। তবে সকল শঙ্কা দূরে ঠেলে নেইমার ঠিকই নেমেছিলেন। কিন্তু সে নামায় লাভ হলো কোথায়!

আল হিলালের মাঠ কিং ফাহাদ স্টেডিয়ামে উল্টো জর্জিয়ান স্ট্রাইকার তমা তাবাতাৎসের গোলে ৫২ মিনিটে এগিয়ে যায় নাভবাহোর।

যদিও পায়ের জাদুতে মুগ্ধ করতে পারেননি আল হিলাল সমর্থকদের। কিং ফাহাদ স্টেডিয়ামে গতকাল ম্যাচের ৫২ মিনিটে এগিয়ে যায় নাভবাহোর নামানগান। গোল হজম করেই কি না, একটু বিরক্তই হয়ে যান নেইমার। না হয় প্রতিপক্ষকে ওভাবে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেবেন কেন!

ম্যাচের ৬০ মিনিটে উজবেক উইঙ্গার আবরোরবেক ইসমোইলোভকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেন নেইমার। শুধু তাই নয়, পড়ে যাওয়া ইসমোইলোভের দিকে উদ্দেশ্য করে ফুটবলে লাথিও মারেন তিনি, সে ফুটবল আবার লাগে ইসমোইলোভের পায়ে। এমন আচরণে নেইমারকে হলুদ কার্ড দেখাতে দেরি করেননি রেফারি। পরে চেষ্টা করেও আল হিলালকে সমতায় ফেরাতে পারেননি নেইমার। সৌদি ক্লাবের ত্রাতা হয়ে আসেন দেশীয় ডিফেন্ডার আলি আল বোলাইহি। তাঁর যোগ করা সময়ের দশম মিনিটের গোলে ড্র নিয়ে মাঠ ছাড়েন নেইমাররা।

অভিষেকে নেইমার পেলেন হলুদ কার্ড

আপডেট : ০৯:৩৪:৩৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩

সম্ভাব্য সবচেয়ে শক্তিশালী একাদশ, তুলনামূলক দুর্বল প্রতিপক্ষ, ঘরের মাঠে খেলা – আল হিলালের না জেতার তেমন কোনো কারণ ছিল না। এশিয়ার চ্যাম্পিয়নস লিগ নামে খ্যাত এএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগে এবারের প্রথম ম্যাচে আল হিলাল নেমেছিল নেইমার, আলেকসান্দর মিত্রভিচ, মালকম, রুবেন নেভেসদের মতো তারকাদের নিয়েই। তাও গোটা নব্বই মিনিট জয়ের জন্য হন্য হয়ে দৌড়ালেন নেইমাররা। উজবেক ক্লাব পিএফসি নাভবাহোর নামানগানের বিপক্ষে প্রথমে পিছিয়ে পড়েও দ্বিতীয়ার্ধের যোগ করা সময়ের দশম মিনিটে গোল শোধ করে কোনোরকমে ড্র নিয়ে মাঠ ছেড়েছেন নেইমাররা। গোল করা বা গোলে সহায়তা করা, কোনোটাই করা হয়নি ব্রাজিলিয়ান তারকার, উল্টো একটা হলুদ কার্ড দেখে সমর্থকদের হতাশা বাড়িয়েছেন। এএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগে নিজের এমন অভিষেক হয়তো ভুলেই যেতে চাইবেন তিনি!

নেইমারের আল-হিলাল পর্বের শুরুটা তেমন ভালো হয়নি। নতুন ক্লাবে এসেছিলেনই চোট নিয়ে। আন্তর্জাতিক বিরতিতে ব্রাজিলের হয়েও পুরোপুরি ফিট ছিলেন না সাবেক পিএসজি ফরোয়ার্ড। শঙ্কা ছিল নাভবাহোরের বিপক্ষে ম্যাচটা নিয়েও। তবে সকল শঙ্কা দূরে ঠেলে নেইমার ঠিকই নেমেছিলেন। কিন্তু সে নামায় লাভ হলো কোথায়!

আল হিলালের মাঠ কিং ফাহাদ স্টেডিয়ামে উল্টো জর্জিয়ান স্ট্রাইকার তমা তাবাতাৎসের গোলে ৫২ মিনিটে এগিয়ে যায় নাভবাহোর।

যদিও পায়ের জাদুতে মুগ্ধ করতে পারেননি আল হিলাল সমর্থকদের। কিং ফাহাদ স্টেডিয়ামে গতকাল ম্যাচের ৫২ মিনিটে এগিয়ে যায় নাভবাহোর নামানগান। গোল হজম করেই কি না, একটু বিরক্তই হয়ে যান নেইমার। না হয় প্রতিপক্ষকে ওভাবে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেবেন কেন!

ম্যাচের ৬০ মিনিটে উজবেক উইঙ্গার আবরোরবেক ইসমোইলোভকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেন নেইমার। শুধু তাই নয়, পড়ে যাওয়া ইসমোইলোভের দিকে উদ্দেশ্য করে ফুটবলে লাথিও মারেন তিনি, সে ফুটবল আবার লাগে ইসমোইলোভের পায়ে। এমন আচরণে নেইমারকে হলুদ কার্ড দেখাতে দেরি করেননি রেফারি। পরে চেষ্টা করেও আল হিলালকে সমতায় ফেরাতে পারেননি নেইমার। সৌদি ক্লাবের ত্রাতা হয়ে আসেন দেশীয় ডিফেন্ডার আলি আল বোলাইহি। তাঁর যোগ করা সময়ের দশম মিনিটের গোলে ড্র নিয়ে মাঠ ছাড়েন নেইমাররা।