Dhaka ০৮:৫২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রাজবাড়ীতে সেতু নির্মাণ না হওয়ায় ভোগান্তি

নির্ধারিত সময়ের তিন বছর পরও শেষ হয়নি রাজবাড়ী জেলার গোয়ালন্দ উপজেলায় মরা পদ্মা নদীর উপর সেতুটির নির্মাণ কাজ। উপজেলার উজানচর ইউনিয়নের মান্নান গাছির খেয়াঘাট এলাকায় নির্মিত হচ্ছে সেতুটি। এরই মধ্যে কয়েকদফা বাড়ানো হয়েছে নির্মাণের সময়সীমা। নির্মাণে বিলম্ব হওয়ায় ভোগান্তি কমছে না এই এলাকার বাসিন্দাদের। খেয়া নৌকাই এখন এই অঞ্চলের মানুষের নদী পারাপারের একমাত্র ভরসা।

রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার উজানচর ইউনিয়নের মান্নান গাছির খেয়া ঘাট দিয়ে এলাকার প্রায় কয়েক হাজার মানুষ নিয়মিত যাতায়াত করে থাকে। খেয়া ঘাটের দুই পাশে একাধিক হাট-বাজার ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এ অঞ্চলের মানুষ খেয়া ঘাটটি দিয়ে মরা পদ্মা নদী পেরিয়ে যেমন স্বাস্থ্য সেবার জন্য নিয়মিত ফরিদপুর সদরে যাতায়াত করে থাকে। আর ওপারের মানুষও লেখাপড়া-বাজার ঘাটসহ নানা প্রয়োজনে গোয়ালন্দে আসেন।

যাতায়াত ব্যবস্থা সহজ করতে ২০১৯ সালে ফরিদপুর সদর উপজেলার ঈশান গোপালপুর ইউনিয়নের সাথে রাজবাড়ির উজানচর ইউনিয়নের সরাসরি সংযোগ সেতুটি নির্মাণ কাজ শুরু হয়। শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০২০ সালের ২৬ জুলাই। তবে কয়েক দফার সময় বাড়িয়ে সেতুটির ৫০/৬০ শতাংশ কাজ শেষ হলেও বর্তমানে নির্মাণ কাজ বন্ধ রয়েছে।

ঠিকাদারদের সাথে বিল সংক্রান্ত জটিলতার কারনে সেতু নির্মাণ কাজ ব্যাহত হচ্ছে বলে জানান এই কর্মকর্তা। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করে দ্রুত নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করার উদ্যোগ নেয়া হবে বলে জানালেন উপজেলা চেয়ারম্যান। গোয়ালন্দ ও ফরিদপুর সদরের মানুষের যাতায়াতের সুবিধার জন্য দ্রুত সেতুটি নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা।

রাজবাড়ীতে সেতু নির্মাণ না হওয়ায় ভোগান্তি

আপডেট : ০৮:৩২:২৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩

নির্ধারিত সময়ের তিন বছর পরও শেষ হয়নি রাজবাড়ী জেলার গোয়ালন্দ উপজেলায় মরা পদ্মা নদীর উপর সেতুটির নির্মাণ কাজ। উপজেলার উজানচর ইউনিয়নের মান্নান গাছির খেয়াঘাট এলাকায় নির্মিত হচ্ছে সেতুটি। এরই মধ্যে কয়েকদফা বাড়ানো হয়েছে নির্মাণের সময়সীমা। নির্মাণে বিলম্ব হওয়ায় ভোগান্তি কমছে না এই এলাকার বাসিন্দাদের। খেয়া নৌকাই এখন এই অঞ্চলের মানুষের নদী পারাপারের একমাত্র ভরসা।

রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার উজানচর ইউনিয়নের মান্নান গাছির খেয়া ঘাট দিয়ে এলাকার প্রায় কয়েক হাজার মানুষ নিয়মিত যাতায়াত করে থাকে। খেয়া ঘাটের দুই পাশে একাধিক হাট-বাজার ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এ অঞ্চলের মানুষ খেয়া ঘাটটি দিয়ে মরা পদ্মা নদী পেরিয়ে যেমন স্বাস্থ্য সেবার জন্য নিয়মিত ফরিদপুর সদরে যাতায়াত করে থাকে। আর ওপারের মানুষও লেখাপড়া-বাজার ঘাটসহ নানা প্রয়োজনে গোয়ালন্দে আসেন।

যাতায়াত ব্যবস্থা সহজ করতে ২০১৯ সালে ফরিদপুর সদর উপজেলার ঈশান গোপালপুর ইউনিয়নের সাথে রাজবাড়ির উজানচর ইউনিয়নের সরাসরি সংযোগ সেতুটি নির্মাণ কাজ শুরু হয়। শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০২০ সালের ২৬ জুলাই। তবে কয়েক দফার সময় বাড়িয়ে সেতুটির ৫০/৬০ শতাংশ কাজ শেষ হলেও বর্তমানে নির্মাণ কাজ বন্ধ রয়েছে।

ঠিকাদারদের সাথে বিল সংক্রান্ত জটিলতার কারনে সেতু নির্মাণ কাজ ব্যাহত হচ্ছে বলে জানান এই কর্মকর্তা। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করে দ্রুত নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করার উদ্যোগ নেয়া হবে বলে জানালেন উপজেলা চেয়ারম্যান। গোয়ালন্দ ও ফরিদপুর সদরের মানুষের যাতায়াতের সুবিধার জন্য দ্রুত সেতুটি নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা।