Dhaka ০৬:৫৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সুন্দরবনে যুক্ত হলো আবাসন সুবিধার ২ লঞ্চ

বিদেশি পর্যটক ও রাষ্ট্রীয় অতিথিদের সুন্দরবনে ভ্রমণের জন্য আবাসন সুযোগ সুবিধা সম্পন্ন দুটি লঞ্চের উদ্বোধন করা হয়েছে। সুন্দরবন পূর্ব বিভাগে ‘এমভি বন বিহারিণী’ ও পশ্চিম বিভাগে ‘এমভি বন মালা’ নামে লঞ্চ দুটি হস্তান্তরের পর ফিতা কেটে আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়। শনিবার সকাল ১০টায় মোংলার ফুয়েল জেটিতে পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী বেগম হাবিবুন নাহার এর উদ্বোধন করেন।

এ ছাড়া এ দিন সুন্দরবন কেন্দ্রিক অপরাধীদের বিরুদ্ধে অভিযান চালাতে ‘স্মার্ট পেট্রোলিং’ টিমের জন্য দুটি ফাইবার বডি ট্রলার ও দুটি ওপেনটাইপ স্পিডবোট হস্তান্তর করা হয়েছে। সুন্দরবন ব্যবস্থাপনা সহায়তা দ্বিতীয় পর্যায়ে শীর্ষক কারিগরি প্রকল্পের আওতায় তৈরি করা হয় এসব জলযান।

উপমন্ত্রী বেগম হাবিবুন নাহার বলেন, সুন্দরবন রক্ষা ও পর্যকদের জন্য আধুনিক সুযোগ সুবিধা দিতে তার সরকার নিরলসভাবে কাজ করছে। প্রধানমন্ত্রী সুন্দরবনকে অনেক ভালবাসে। তিনি বলেন, ‘আমি শপথ নেওয়ার পর তিনি আমাকে বনের রানি বলেন ডাকেন। তাই সুন্দরবন শব্দটা আমার কানে আসলেই ছুটে আসি সেখানে। এলাকার উন্নয়নের চেয়ে বন কেন্দ্রীক নানা অপরাধ ঠেকাতে বিভিন্ন প্রতিরোধমূলক কাজ করেছি।’

২০১১ সাল থেকে সুন্দরবন সুরক্ষা প্রকল্পের আওতায় বনের অবকাঠামোগত উন্নয়ন, বিদেশি পর্যটকদের ভ্রমণের জন্য আধুনিক সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি এবং বনরক্ষীদের জন্য আধুনিক জলযান তৈরি করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।

সুন্দরবনে যুক্ত হলো আবাসন সুবিধার ২ লঞ্চ

আপডেট : ০১:৫৫:৩৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩

বিদেশি পর্যটক ও রাষ্ট্রীয় অতিথিদের সুন্দরবনে ভ্রমণের জন্য আবাসন সুযোগ সুবিধা সম্পন্ন দুটি লঞ্চের উদ্বোধন করা হয়েছে। সুন্দরবন পূর্ব বিভাগে ‘এমভি বন বিহারিণী’ ও পশ্চিম বিভাগে ‘এমভি বন মালা’ নামে লঞ্চ দুটি হস্তান্তরের পর ফিতা কেটে আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়। শনিবার সকাল ১০টায় মোংলার ফুয়েল জেটিতে পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী বেগম হাবিবুন নাহার এর উদ্বোধন করেন।

এ ছাড়া এ দিন সুন্দরবন কেন্দ্রিক অপরাধীদের বিরুদ্ধে অভিযান চালাতে ‘স্মার্ট পেট্রোলিং’ টিমের জন্য দুটি ফাইবার বডি ট্রলার ও দুটি ওপেনটাইপ স্পিডবোট হস্তান্তর করা হয়েছে। সুন্দরবন ব্যবস্থাপনা সহায়তা দ্বিতীয় পর্যায়ে শীর্ষক কারিগরি প্রকল্পের আওতায় তৈরি করা হয় এসব জলযান।

উপমন্ত্রী বেগম হাবিবুন নাহার বলেন, সুন্দরবন রক্ষা ও পর্যকদের জন্য আধুনিক সুযোগ সুবিধা দিতে তার সরকার নিরলসভাবে কাজ করছে। প্রধানমন্ত্রী সুন্দরবনকে অনেক ভালবাসে। তিনি বলেন, ‘আমি শপথ নেওয়ার পর তিনি আমাকে বনের রানি বলেন ডাকেন। তাই সুন্দরবন শব্দটা আমার কানে আসলেই ছুটে আসি সেখানে। এলাকার উন্নয়নের চেয়ে বন কেন্দ্রীক নানা অপরাধ ঠেকাতে বিভিন্ন প্রতিরোধমূলক কাজ করেছি।’

২০১১ সাল থেকে সুন্দরবন সুরক্ষা প্রকল্পের আওতায় বনের অবকাঠামোগত উন্নয়ন, বিদেশি পর্যটকদের ভ্রমণের জন্য আধুনিক সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি এবং বনরক্ষীদের জন্য আধুনিক জলযান তৈরি করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।