Dhaka ০৫:২২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১১ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রাশিয়ার ‘বন্ধু ও নিরপেক্ষ’ দেশের তালিকায় বাংলাদেশ

রাশিয়ার ‘বন্ধু ও নিরপেক্ষ’ দেশের তালিকায় রয়েছে বাংলাদেশ। এতে দেশটির মুদ্রাবাজারে লেনদেন করতে পারবে দেশের ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউজ। শনিবার ঢাকায় দেশটির দূতাবাসের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়।

এতে বলা হয়, রুশ সরকার ৩১টিরও বেশি বন্ধুত্বপূর্ণ ও নিরপেক্ষ দেশ, ব্যাংক ও ব্রোকারদের একটি তালিকা অনুমোদন করেছে, যাদের রুশ মুদ্রায় লেনদেনের অনুমতি দেয়া হবে।

রুবলে লেনদেনের অনুমতিপ্রাপ্ত দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে আর্মেনিয়া, আজারবাইজান, বেলারুশ, কিরগিজস্তান, তাজিকিস্তান, তুর্কমেনিস্তান, উজবেকিস্তান, আলজেরিয়া, বাংলাদেশ, বাহরাইন, ব্রাজিল, ভেনিজুয়েলা, ভিয়েতনাম, মিশর, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, ইরান, কাতার, চীন, কিউবা, মালয়েশিয়া, মরক্কো, মঙ্গোলিয়া, ওমান, পাকিস্তান, সৌদি আরব, সার্বিয়া, থাইল্যান্ড, তুরস্ক, দক্ষিণ আফ্রিকা এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত।

বাংলাদেশের আমদানি-রপ্তানি লেনদেনের ৯০ শতাংশের বেশি ডলারে হয়ে থাকে। এ ছাড়া ইউরো, পাউন্ড, অস্ট্রেলিয়ান ডলার, চীনা মুদ্রা ইউয়ান ও কানাডিয়ান ডলারেও কিছু লেনদেন হয়। এর বাইরে ভারতের সঙ্গে বিশেষ ব্যবস্থায় টাকা-রুপিতে বাণিজ্য শুরু হয়েছে। এ ক্ষেত্রে রুপিতে রপ্তানি আয় থাকলেই কেবল রুপিতে আমদানি করা যাচ্ছে।

রাশিয়ার ‘বন্ধু ও নিরপেক্ষ’ দেশের তালিকায় বাংলাদেশ

আপডেট : ০৬:৫৫:২৯ পূর্বাহ্ন, রোববার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩

রাশিয়ার ‘বন্ধু ও নিরপেক্ষ’ দেশের তালিকায় রয়েছে বাংলাদেশ। এতে দেশটির মুদ্রাবাজারে লেনদেন করতে পারবে দেশের ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউজ। শনিবার ঢাকায় দেশটির দূতাবাসের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়।

এতে বলা হয়, রুশ সরকার ৩১টিরও বেশি বন্ধুত্বপূর্ণ ও নিরপেক্ষ দেশ, ব্যাংক ও ব্রোকারদের একটি তালিকা অনুমোদন করেছে, যাদের রুশ মুদ্রায় লেনদেনের অনুমতি দেয়া হবে।

রুবলে লেনদেনের অনুমতিপ্রাপ্ত দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে আর্মেনিয়া, আজারবাইজান, বেলারুশ, কিরগিজস্তান, তাজিকিস্তান, তুর্কমেনিস্তান, উজবেকিস্তান, আলজেরিয়া, বাংলাদেশ, বাহরাইন, ব্রাজিল, ভেনিজুয়েলা, ভিয়েতনাম, মিশর, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, ইরান, কাতার, চীন, কিউবা, মালয়েশিয়া, মরক্কো, মঙ্গোলিয়া, ওমান, পাকিস্তান, সৌদি আরব, সার্বিয়া, থাইল্যান্ড, তুরস্ক, দক্ষিণ আফ্রিকা এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত।

বাংলাদেশের আমদানি-রপ্তানি লেনদেনের ৯০ শতাংশের বেশি ডলারে হয়ে থাকে। এ ছাড়া ইউরো, পাউন্ড, অস্ট্রেলিয়ান ডলার, চীনা মুদ্রা ইউয়ান ও কানাডিয়ান ডলারেও কিছু লেনদেন হয়। এর বাইরে ভারতের সঙ্গে বিশেষ ব্যবস্থায় টাকা-রুপিতে বাণিজ্য শুরু হয়েছে। এ ক্ষেত্রে রুপিতে রপ্তানি আয় থাকলেই কেবল রুপিতে আমদানি করা যাচ্ছে।