০৫:৫১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিশ্বে পরবর্তী মহামারি হবে করোনার চেয়েও ভয়াবহ

আগামীতে যে মহামারি আসছে, তা করোনার চেয়েও ভয়াবহ হবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন দুজন ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞ। তাঁরা বলেছেন, পরবর্তী মহামারি করোনার চেয়েও ভয়াবহ হবে এবং এতে লাখ লাখ মানুষের মৃত্যু হতে পারে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেইল এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

কেট বিংহাম এবং টিম হেমস নামের ওই দুই বিশেষজ্ঞ বলেছেন, ‘পরবর্তী মহামারি মোকাবিলার জন্য এখন থেকেই প্রস্তুতি নিতে হবে।’

ব্রিটিশ সরকারের ভ্যাকসিন টাস্কফোর্সের সাবেক প্রধান কেট বিংহাম ও জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ টিম হেমস বলেন, পরবর্তী মহামারির রূপটি কেমন হবে তা আমরা এখনো নিশ্চিতভাবে জানি না। তবে যুক্তরাজ্যসহ গোটা বিশ্ব এ ব্যাপারে এখনও প্রস্তুত নয়, যা উদ্বেগের।

এই দুই গবেষক বলেন, এক সময় করোনাকেও গুরুত্ব দেওয়া হয়নি, যার খেসারত দিতে হয়েছে সারা বিশ্বকে। তখন পৃথিবীর প্রায় সব দেশের সরকার করোনা মোকাবিলায় অপ্রস্তত ছিল। অনেকেই ভেবেছিলেন, এটি অ্যাপোক্যালিপ্টিক কল্পকাহিনি। অথচ গণটিকাই ছিল করোনা মোকাবিলার বিশ্বাসযোগ্য সমাধান।

পৃথিবীতে এখনো অনেক ধরনের ভাইরাস রয়েছে। বিজ্ঞানীরা ২৫টি ভাইরাস পরিবার সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। এর প্রতিটিতে বিভিন্ন ধরনের হাজার হাজার ভাইরাস রয়েছে। ফলে যে কোনো সময় যে কোনো ভাইরাস থেকে মহামারি সৃষ্টি হতে পারে।

বিজ্ঞানীরা বলছেন, এখনও ১০ লাখের বেশি ভাইরাস অনাবিষ্কৃত রয়ে গেছে বলে ধারনা করা হচ্ছে। এসব ভাইরাস এক প্রজাতি থেকে আরেক প্রজাতিতে রূপান্তরিত হতে পারে এবং এর ফলে মৃত্যু হতে পারে লাখ লাখ মানুষের।

শেখ হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে: আইন উপদেষ্টা

বিশ্বে পরবর্তী মহামারি হবে করোনার চেয়েও ভয়াবহ

আপডেট : ১০:১৯:৫৬ পূর্বাহ্ন, রোববার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩

আগামীতে যে মহামারি আসছে, তা করোনার চেয়েও ভয়াবহ হবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন দুজন ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞ। তাঁরা বলেছেন, পরবর্তী মহামারি করোনার চেয়েও ভয়াবহ হবে এবং এতে লাখ লাখ মানুষের মৃত্যু হতে পারে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেইল এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

কেট বিংহাম এবং টিম হেমস নামের ওই দুই বিশেষজ্ঞ বলেছেন, ‘পরবর্তী মহামারি মোকাবিলার জন্য এখন থেকেই প্রস্তুতি নিতে হবে।’

ব্রিটিশ সরকারের ভ্যাকসিন টাস্কফোর্সের সাবেক প্রধান কেট বিংহাম ও জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ টিম হেমস বলেন, পরবর্তী মহামারির রূপটি কেমন হবে তা আমরা এখনো নিশ্চিতভাবে জানি না। তবে যুক্তরাজ্যসহ গোটা বিশ্ব এ ব্যাপারে এখনও প্রস্তুত নয়, যা উদ্বেগের।

এই দুই গবেষক বলেন, এক সময় করোনাকেও গুরুত্ব দেওয়া হয়নি, যার খেসারত দিতে হয়েছে সারা বিশ্বকে। তখন পৃথিবীর প্রায় সব দেশের সরকার করোনা মোকাবিলায় অপ্রস্তত ছিল। অনেকেই ভেবেছিলেন, এটি অ্যাপোক্যালিপ্টিক কল্পকাহিনি। অথচ গণটিকাই ছিল করোনা মোকাবিলার বিশ্বাসযোগ্য সমাধান।

পৃথিবীতে এখনো অনেক ধরনের ভাইরাস রয়েছে। বিজ্ঞানীরা ২৫টি ভাইরাস পরিবার সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। এর প্রতিটিতে বিভিন্ন ধরনের হাজার হাজার ভাইরাস রয়েছে। ফলে যে কোনো সময় যে কোনো ভাইরাস থেকে মহামারি সৃষ্টি হতে পারে।

বিজ্ঞানীরা বলছেন, এখনও ১০ লাখের বেশি ভাইরাস অনাবিষ্কৃত রয়ে গেছে বলে ধারনা করা হচ্ছে। এসব ভাইরাস এক প্রজাতি থেকে আরেক প্রজাতিতে রূপান্তরিত হতে পারে এবং এর ফলে মৃত্যু হতে পারে লাখ লাখ মানুষের।