১০:৪৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ইসরায়েলের সঙ্গে সমঝোতা করবে ৭ মুসলিম দেশ!

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার দিকে হাঁটছে সৌদি আরব। এমন তথ্য আগেই জানা গিয়েছিল। কয়েক দিন আগে সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানও এ কথা বলেন। এবার জানা গেল, সৌদি আরবের পর আরও ৬-৭টি মুসলিম দেশ ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে।

জেরুজালেম পোস্টের বরাতে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম ডন বলছে, ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইলি কোহেন এমন ইঙ্গিতই দিয়েছেন। গত শুক্রবার জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে ভাষণ দেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনইয়ামিন নেতানিয়াহু। এরপরই ক্যান নিউজ নামের এক সংবাদমাধ্যমকে এমন তথ্য দেন কোহেন।

ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘সৌদি আরবের সঙ্গে শান্তি চুক্তি মানে মুসলিম বিশ্বের সঙ্গে শান্তি চুক্তি। এরই মধ্যে ৬-৭টি দেশের সঙ্গে আমি কথা বলেছি। এসব দেশের সঙ্গে আগে আমাদের কোনো সম্পর্কই ছিল না। তারা শান্তি চুক্তির ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করেছে।’

ক্যান নিউজ নামের সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে কোনো দেশের নাম উল্লেখ করেননি কোহেন। তবে তিনি বলেন, এসব দেশ এশিয়া ও আফ্রিকায় অবস্থিত। এরই মধ্যে কয়েকটি দেশের প্রতিনিধি তাঁর সঙ্গে গোপনে আলোচনাও শুরু করেছেন।

সৌদি আরবসহ মুসলিম বিশ্বের সঙ্গে ইসরায়েলের সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে চাইছে আমেরিকা। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন চাইছেন, নির্বাচনের আগে ইসরায়েলের সমর্থনের পাশাপাশি মুসলিমরাও তাঁকে সমর্থন করুক। তাতে তাঁর দলও সুবিধা পাবে।

তবে রিয়াদ-জেরুজালেম সম্পর্কে বাঁধা হয়ে দাঁড়াতে পারে ফিলিস্তিন। সেখানকার নেতারা এরই মধ্যে অনেকগুলো শর্ত দিয়ে রেখেছেন। এ নিয়ে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনইয়ামিন নেতানিয়াহু বলেন, ‘এ ব্যাপারে ফিলিস্তিনের নাক গলানোর কোনো অধিকার নেই।’

অন্তর্বর্তীকালীন সরকার অধ্যাদেশ অনুমোদন

ইসরায়েলের সঙ্গে সমঝোতা করবে ৭ মুসলিম দেশ!

আপডেট : ০৩:০৩:৪০ অপরাহ্ন, রোববার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার দিকে হাঁটছে সৌদি আরব। এমন তথ্য আগেই জানা গিয়েছিল। কয়েক দিন আগে সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানও এ কথা বলেন। এবার জানা গেল, সৌদি আরবের পর আরও ৬-৭টি মুসলিম দেশ ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে।

জেরুজালেম পোস্টের বরাতে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম ডন বলছে, ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইলি কোহেন এমন ইঙ্গিতই দিয়েছেন। গত শুক্রবার জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে ভাষণ দেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনইয়ামিন নেতানিয়াহু। এরপরই ক্যান নিউজ নামের এক সংবাদমাধ্যমকে এমন তথ্য দেন কোহেন।

ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘সৌদি আরবের সঙ্গে শান্তি চুক্তি মানে মুসলিম বিশ্বের সঙ্গে শান্তি চুক্তি। এরই মধ্যে ৬-৭টি দেশের সঙ্গে আমি কথা বলেছি। এসব দেশের সঙ্গে আগে আমাদের কোনো সম্পর্কই ছিল না। তারা শান্তি চুক্তির ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করেছে।’

ক্যান নিউজ নামের সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে কোনো দেশের নাম উল্লেখ করেননি কোহেন। তবে তিনি বলেন, এসব দেশ এশিয়া ও আফ্রিকায় অবস্থিত। এরই মধ্যে কয়েকটি দেশের প্রতিনিধি তাঁর সঙ্গে গোপনে আলোচনাও শুরু করেছেন।

সৌদি আরবসহ মুসলিম বিশ্বের সঙ্গে ইসরায়েলের সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে চাইছে আমেরিকা। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন চাইছেন, নির্বাচনের আগে ইসরায়েলের সমর্থনের পাশাপাশি মুসলিমরাও তাঁকে সমর্থন করুক। তাতে তাঁর দলও সুবিধা পাবে।

তবে রিয়াদ-জেরুজালেম সম্পর্কে বাঁধা হয়ে দাঁড়াতে পারে ফিলিস্তিন। সেখানকার নেতারা এরই মধ্যে অনেকগুলো শর্ত দিয়ে রেখেছেন। এ নিয়ে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনইয়ামিন নেতানিয়াহু বলেন, ‘এ ব্যাপারে ফিলিস্তিনের নাক গলানোর কোনো অধিকার নেই।’