বাংলাদেশের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া ভিসানীতি কার্যকর হওয়া নিয়ে দেশজুড়ে যখন আলোচনা তুঙ্গে ঠিক তখন স্ত্রী ও তিন সন্তান নিয়ে ঢাকার মার্কিন দূতাবাসে গিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়ক ও বিশ্ব সেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। সেখানে বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের সঙ্গে তার পরিবারের সদস্যদের হাস্যোজ্বল সময় কাটাতে দেখা গেছে। তবে কেন স্ব-পরিবারে তিনি মার্কিন দূতাবাসে গিয়েছেন সে বিষয়ে কিছুই জানা যায়নি।
সোমবার (২৫ সেপ্টেম্বর) সকালে স্ত্রী শিশির ও তিন কন্যাসহ সাকিব আল হাসান মার্কিন দূতাবাসে যান বলে জানা গেছে। বিকেলে খেলাধুলাভিত্তিক টেলিভিশন চ্যানেল টি স্পোর্টস তাদের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে সাকিব আল হাসান পরিবারের মার্কিন দূতাবাসে কাটানো কিছু মুহূর্তের ছবি প্রকাশ করে। তার পরই এনিয়ে শুরু হয় আলোচনা-সমালোচনা।
টি স্পোর্টসের ফেসবুক পেজে সাকিবের মার্কিন দূতাবাসে যাওয়া নিয়ে নানান মন্তব্য করেন তার ভক্তরা। কেউ কেউ বলেছেন, সাকিব-শিশির দম্পতির সন্তানরা যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক হওয়ায় সম্পর্ক বৃদ্ধি করতে মার্কিন দূতাবাসে গিয়েছেন তারা। আবার কেউ কেউ বলেছেন, চলমান সমস্যা সমাধানে আলোচনার জন্য গিয়েছেন তিনি।
গোপান সাহা নামে একজন লিখেছেন, সাকীব-শিশির দম্পতির সন্তানরা সকলেই জন্মসূত্রে আমেরিকান নাগরিক। স্মার্ট সাকীব সর্বদাই।
গোলাম সাইফুল ইসলাম নামে আরেকজন লিখেছেন, ভিসা নিষেধাজ্ঞার ভয়ে একটু ভাব জমাইতে গেছে।
অপু সুলতান লিখেছেন, সাকিব ভাই মনে হয় নিষেধাজ্ঞা থেকে বাঁচতে তার সংগে দেখা করতে গেছে।
শাহ সম্রাট নামে আরেকজন লিখেছেন, শোরুম আল আহসান, স্যাংশন থেকে বাঁচতে স্বপরিবারে হাজিরা দিয়ে গেলেন।
ওসমান গনি লিখেছেন, সাকিব কিন্তু বিশ্ব সেরা অলরাউন্ডার। সাকিবই পারবে আজকের সমস্যার সমাধান করতে। চালিয়ে যান।