ঢাকা ১০:২২ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

দক্ষিণ আফ্রিকায় বন্যায় ১১ জনের মৃত্যু

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৬:৩৮:৪৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • / ৪৩৩ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

কেপ টাউনসহ দক্ষিণ আফ্রিকার পশ্চিম কেপ প্রদেশে বন্যায় কমপক্ষে ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। টানা কয়েকদিনের ভারী বৃষ্টি ও বাতাসের কারণে সৃষ্ট ওই বন্যায় প্রাণহানির এই ঘটনা ঘটে। বন্যার পানি কমলে মৃতের সংখ্যা বাড়তে পারে বলে সতর্ক করেছে কর্তৃপক্ষ।

আজ বৃহস্পতিবার (২৮ শে সেপ্টেম্বর) ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যমে বিবিসির এক প্রতিবেদনে এই তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, বন্যায় নিহত ১১ জনের মধ্যে আটজন মারা গেছেন বিদ্যুতায়িত হয়ে। মূলত বিদ্যুতের অবৈধ সংযোগের লাইন পানিতে পড়ার পর বিদ্যুতায়িত হয়ে মারা যান আটজন। এছাড়া পার্শ্ববর্তী লে রাউক্স নদীর পানি উপচে পড়ার পর ওউডশুর্ন শহরের একটি রিসোর্টে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৭২ ছাত্র এবং ১০ জন প্রাপ্তবয়স্ক আটকা পড়েন।

বুধবার সকালে পানি নেমে যাওয়ার পর তাদের উদ্ধার করা হয়। এছাড়া বন্যার কারণে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়া এলাকায় প্রায় ২০০ জন খামার শ্রমিক আটকে রয়েছেন। তাদের উদ্ধারের চেষ্টা চলছে। বন্যায় ৮০ টিরও বেশি রাস্তা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে এবং কমপক্ষে ১৫ হাজার বাড়ি বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে বলে বিদ্যুৎমন্ত্রী কেগোসিয়েনশো রামোকগোপা বলেছেন।

বিবিসির প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ধ্বংসাত্মক আবহাওয়ায় ঘরবাড়ি প্লাবিত হয়েছে, বহু বাড়ির ছাদ ধসে গেছে, ফসল নষ্ট হয়েছে এবং রাস্তা ও অন্যান্য অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। উদ্ধারকারী দলগুলো এখনও এমন লোকদের সন্ধান করছে যারা তাদের আংশিকভাবে নিমজ্জিত বাড়িতে আটকে রয়েছেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

দক্ষিণ আফ্রিকায় বন্যায় ১১ জনের মৃত্যু

আপডেট সময় : ০৬:৩৮:৪৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩

কেপ টাউনসহ দক্ষিণ আফ্রিকার পশ্চিম কেপ প্রদেশে বন্যায় কমপক্ষে ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। টানা কয়েকদিনের ভারী বৃষ্টি ও বাতাসের কারণে সৃষ্ট ওই বন্যায় প্রাণহানির এই ঘটনা ঘটে। বন্যার পানি কমলে মৃতের সংখ্যা বাড়তে পারে বলে সতর্ক করেছে কর্তৃপক্ষ।

আজ বৃহস্পতিবার (২৮ শে সেপ্টেম্বর) ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যমে বিবিসির এক প্রতিবেদনে এই তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, বন্যায় নিহত ১১ জনের মধ্যে আটজন মারা গেছেন বিদ্যুতায়িত হয়ে। মূলত বিদ্যুতের অবৈধ সংযোগের লাইন পানিতে পড়ার পর বিদ্যুতায়িত হয়ে মারা যান আটজন। এছাড়া পার্শ্ববর্তী লে রাউক্স নদীর পানি উপচে পড়ার পর ওউডশুর্ন শহরের একটি রিসোর্টে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৭২ ছাত্র এবং ১০ জন প্রাপ্তবয়স্ক আটকা পড়েন।

বুধবার সকালে পানি নেমে যাওয়ার পর তাদের উদ্ধার করা হয়। এছাড়া বন্যার কারণে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়া এলাকায় প্রায় ২০০ জন খামার শ্রমিক আটকে রয়েছেন। তাদের উদ্ধারের চেষ্টা চলছে। বন্যায় ৮০ টিরও বেশি রাস্তা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে এবং কমপক্ষে ১৫ হাজার বাড়ি বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে বলে বিদ্যুৎমন্ত্রী কেগোসিয়েনশো রামোকগোপা বলেছেন।

বিবিসির প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ধ্বংসাত্মক আবহাওয়ায় ঘরবাড়ি প্লাবিত হয়েছে, বহু বাড়ির ছাদ ধসে গেছে, ফসল নষ্ট হয়েছে এবং রাস্তা ও অন্যান্য অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। উদ্ধারকারী দলগুলো এখনও এমন লোকদের সন্ধান করছে যারা তাদের আংশিকভাবে নিমজ্জিত বাড়িতে আটকে রয়েছেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।