০৮:৩৪ পূর্বাহ্ন, রোববার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৪ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নেদারল্যান্ডসে বন্দুক হামলায় নিহত ৩

নেদারল্যান্ডসের রটারডাম শহরের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে মেডিকেল সেন্টার ও এক বাড়িতে বন্দুক হামলায় শিক্ষকসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) এ হামলা চালানো হয়।

পুলিশ জানিয়েছে, ইরাসমাস বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩২ বছর বয়সী এক শিক্ষার্থী বৃহস্পতিবার এই ঘটনা ঘটিয়েছে। তার প্রথম হামলার শিকার হন ৩৯ বছর বয়সী এক মা ও তার ১৪ বছরের মেয়ে। এ ছাড়া হাসপাতালে হামলায় একজন লেকচার (৪৩) নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

একটি ফুটেজে দেখা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন হাসপাতাল থেকে এক ব্যক্তিকে হাতকড়া পরা অবস্থায় নিয়ে যাচ্ছে পুলিশ। এই ঘটনার পেছনে হামলাকারীর উদ্দেশ্য সম্পর্কে তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি।

ওই শিক্ষার্থী প্রথমে মেডিকেল সেন্টারের কাছে একটি বাড়িতে গুলি চালায়। এতে বাড়িটিতে আগুন ধরে যায়। এরপর তিনি মেডিকেল সেন্টারে হামলা চালান। এ সময় হাসপাতাল থেকে ভীতসন্ত্রস্ত চিকিৎসাকর্মীরা বেরিয়ে আসেন। স্ট্রেচার ও হুইলচেয়ারে করে রোগীদেরও এ সময় হাসপাতালের বাইরে নিয়ে আসা হয়।

একজন মেডিকেল শিক্ষার্থী জানান, প্রথমে চতুর্থ তলায় গুলি চলানো হয়। এ সময় চার থেকে পাঁচটি গুলি করা হয়। এরপর একটি পেট্রোলবোমা ছোড়া হয়।

এক ব্রিফিংয়ে রটারডাম পুলিশ কর্মকর্তারা জানান, ওই বন্দুকধারী দুই বছর আগেও প্রাণী নির্যাতনের দায়ে দোষী সাব্যস্ত হয়েছিলেন।

নেদারল্যান্ডসে বন্দুক হামলায় নিহত ৩

আপডেট : ১০:৩৯:০০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩

নেদারল্যান্ডসের রটারডাম শহরের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে মেডিকেল সেন্টার ও এক বাড়িতে বন্দুক হামলায় শিক্ষকসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) এ হামলা চালানো হয়।

পুলিশ জানিয়েছে, ইরাসমাস বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩২ বছর বয়সী এক শিক্ষার্থী বৃহস্পতিবার এই ঘটনা ঘটিয়েছে। তার প্রথম হামলার শিকার হন ৩৯ বছর বয়সী এক মা ও তার ১৪ বছরের মেয়ে। এ ছাড়া হাসপাতালে হামলায় একজন লেকচার (৪৩) নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

একটি ফুটেজে দেখা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন হাসপাতাল থেকে এক ব্যক্তিকে হাতকড়া পরা অবস্থায় নিয়ে যাচ্ছে পুলিশ। এই ঘটনার পেছনে হামলাকারীর উদ্দেশ্য সম্পর্কে তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি।

ওই শিক্ষার্থী প্রথমে মেডিকেল সেন্টারের কাছে একটি বাড়িতে গুলি চালায়। এতে বাড়িটিতে আগুন ধরে যায়। এরপর তিনি মেডিকেল সেন্টারে হামলা চালান। এ সময় হাসপাতাল থেকে ভীতসন্ত্রস্ত চিকিৎসাকর্মীরা বেরিয়ে আসেন। স্ট্রেচার ও হুইলচেয়ারে করে রোগীদেরও এ সময় হাসপাতালের বাইরে নিয়ে আসা হয়।

একজন মেডিকেল শিক্ষার্থী জানান, প্রথমে চতুর্থ তলায় গুলি চলানো হয়। এ সময় চার থেকে পাঁচটি গুলি করা হয়। এরপর একটি পেট্রোলবোমা ছোড়া হয়।

এক ব্রিফিংয়ে রটারডাম পুলিশ কর্মকর্তারা জানান, ওই বন্দুকধারী দুই বছর আগেও প্রাণী নির্যাতনের দায়ে দোষী সাব্যস্ত হয়েছিলেন।