১০:৩২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এবার ‘কাঠমিস্ত্রি’ হলেন রাহুল গান্ধী

ভারতের কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী এবার দিল্লির একটি আসবাবপত্রের বাজার পরিদর্শনে গিয়ে কাঠমিস্ত্রির কাজ করেছেন। গত বৃহস্পতিবার তিনি দিল্লির কীর্তি নগরের আসবাবপত্রের বাজারে যান এবং কাঠমিস্ত্রিদের সমস্যার কথা শোনেন। এক সময় তিনি কাঠমিস্ত্রিদের যন্ত্রপাতি নিয়ে কাজ করার চেষ্টা করেন।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস জানিয়েছে, কীর্তি নগরের বাজার পরিদর্শনের পর রাহুল গান্ধী তাঁর এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্টে একটি পোস্ট দিয়েছেন। সেখানে এই নেতা লিখেছেন, ‘আজ আমি দিল্লির কীর্তি নগরে এশিয়ার বৃহত্তম আসবাবপত্রের বাজারে গিয়েছিলাম এবং কাঠমিস্ত্রি ভাইদের সঙ্গে দেখা করেছি। কঠোর পরিশ্রমী হওয়ার পাশাপাশি তারা আশ্চর্যজনক শিল্পী। আমরা অনেক কথা বলেছি। তাঁদের দক্ষতা সম্পর্কে কিছুটা জানতে পেরেছি এবং কিছুটা শেখার চেষ্টা করেছি।’

এদিকে ‘ভারত জোড়ো যাত্রা এখনও চলছে’ লিখে কংগ্রেস দলও তাদের এক্স অ্যাকাউন্টে রাহুল গান্ধীর কীর্তি নগর বাজার পরিদর্শনের ছবি শেয়ার করেছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে, রাহুল গান্ধী আসবাসপত্র তৈরির সরঞ্জাম হাতে নিয়ে কাঠমিস্ত্রিদের সঙ্গে কাজ করছেন।

এর আগেও রাহুল গান্ধী সাধারণ ও শ্রমজীবী মানুষের কাতারে গিয়ে তাদের সঙ্গে কাজ করেছেন। গত আগস্টে তিনি আজাদপুর মান্ডিতে ফল ও সবজি বিক্রেতাদের সঙ্গে সবজি বিক্রি করেছেন এবং তাঁদের দুঃখ দুর্দশার কথা শুনেছেন। সে সময় রাহুলের সঙ্গে একজন সবজিবিক্রেতার কান্নার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছিল। এ ছাড়া সম্প্রতি বিহারের রেলস্টেশনে কুলিদের সঙ্গেও মাথায় করে মালামাল বহন করেছেন রাহুল গান্ধী।

কংগ্রেসের এই নেতা বলেন, ‘কয়েকদিন আগে রামেশ্বর জির (একজন সবজি বিক্রেতা) সঙ্গে আমার দেখা হয়েছিল। এই খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কয়েকজন কুলি ভাই আমাকে তাঁদের সঙ্গে দেখা করার জন্য অনুরোধ করে। এরপর সুযোগ পাওয়া মাত্রই আমি দিল্লির আনন্দ বিহার টার্মিনালে যাই। সেখানে আমি কুলি ভাইদের সঙ্গে দেখা করেছি এবং দীর্ঘ সময় ধরে তাদের সঙ্গে কথা বলে তাদের জীবনসংগ্রাম নিবিড়ভাবে জানতে পেরেছি।’

অন্তর্বর্তীকালীন সরকার অধ্যাদেশ অনুমোদন

এবার ‘কাঠমিস্ত্রি’ হলেন রাহুল গান্ধী

আপডেট : ০৭:০১:৩৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩

ভারতের কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী এবার দিল্লির একটি আসবাবপত্রের বাজার পরিদর্শনে গিয়ে কাঠমিস্ত্রির কাজ করেছেন। গত বৃহস্পতিবার তিনি দিল্লির কীর্তি নগরের আসবাবপত্রের বাজারে যান এবং কাঠমিস্ত্রিদের সমস্যার কথা শোনেন। এক সময় তিনি কাঠমিস্ত্রিদের যন্ত্রপাতি নিয়ে কাজ করার চেষ্টা করেন।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস জানিয়েছে, কীর্তি নগরের বাজার পরিদর্শনের পর রাহুল গান্ধী তাঁর এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্টে একটি পোস্ট দিয়েছেন। সেখানে এই নেতা লিখেছেন, ‘আজ আমি দিল্লির কীর্তি নগরে এশিয়ার বৃহত্তম আসবাবপত্রের বাজারে গিয়েছিলাম এবং কাঠমিস্ত্রি ভাইদের সঙ্গে দেখা করেছি। কঠোর পরিশ্রমী হওয়ার পাশাপাশি তারা আশ্চর্যজনক শিল্পী। আমরা অনেক কথা বলেছি। তাঁদের দক্ষতা সম্পর্কে কিছুটা জানতে পেরেছি এবং কিছুটা শেখার চেষ্টা করেছি।’

এদিকে ‘ভারত জোড়ো যাত্রা এখনও চলছে’ লিখে কংগ্রেস দলও তাদের এক্স অ্যাকাউন্টে রাহুল গান্ধীর কীর্তি নগর বাজার পরিদর্শনের ছবি শেয়ার করেছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে, রাহুল গান্ধী আসবাসপত্র তৈরির সরঞ্জাম হাতে নিয়ে কাঠমিস্ত্রিদের সঙ্গে কাজ করছেন।

এর আগেও রাহুল গান্ধী সাধারণ ও শ্রমজীবী মানুষের কাতারে গিয়ে তাদের সঙ্গে কাজ করেছেন। গত আগস্টে তিনি আজাদপুর মান্ডিতে ফল ও সবজি বিক্রেতাদের সঙ্গে সবজি বিক্রি করেছেন এবং তাঁদের দুঃখ দুর্দশার কথা শুনেছেন। সে সময় রাহুলের সঙ্গে একজন সবজিবিক্রেতার কান্নার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছিল। এ ছাড়া সম্প্রতি বিহারের রেলস্টেশনে কুলিদের সঙ্গেও মাথায় করে মালামাল বহন করেছেন রাহুল গান্ধী।

কংগ্রেসের এই নেতা বলেন, ‘কয়েকদিন আগে রামেশ্বর জির (একজন সবজি বিক্রেতা) সঙ্গে আমার দেখা হয়েছিল। এই খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কয়েকজন কুলি ভাই আমাকে তাঁদের সঙ্গে দেখা করার জন্য অনুরোধ করে। এরপর সুযোগ পাওয়া মাত্রই আমি দিল্লির আনন্দ বিহার টার্মিনালে যাই। সেখানে আমি কুলি ভাইদের সঙ্গে দেখা করেছি এবং দীর্ঘ সময় ধরে তাদের সঙ্গে কথা বলে তাদের জীবনসংগ্রাম নিবিড়ভাবে জানতে পেরেছি।’