০২:০০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নাইজেরিয়ায় তেল শোধনাগারে বিস্ফোরণে নিহত ৩৭

নাইজেরিয়ার একটি অবৈধ তেল শোধনাগারে বিস্ফোরণে কমপক্ষে ৩৭ জন নিহত হয়েছেন। স্থানীয় সময় সোমবার (২ অক্টোবর) ভোররাতে দক্ষিণ নাইজেরিয়ার রিভার স্টেটের ইবা এলাকায় বিস্ফোরণে এ প্রাণহানির ঘটনা ঘটে। বুধবার (৪ অক্টোবর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা রয়টার্স।

অবৈধ তেল শোধনাগারে বিস্ফোরণে নিহত ৩৭ জনের মধ্যে দুইজন গর্ভবতীও রয়েছেন বলে জানানো হয় প্রতিবেদনে।

রয়টার্সের একজন প্রত্যক্ষদর্শী পোড়া পাম গাছ এবং একটি মোটরবাইক দিয়ে ঘেরা একটি খোলা জায়গায় ১৫ জনের মৃতদেহ দেখেছেন।

স্থানীয় ইবা সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা প্রধান রুফাস ওয়েলেকেম বলেন, আগুনে পঁয়ত্রিশ জন দগ্ধ হয়েছিলেন ঘটনাস্থলে মারা যান। আহত অবস্থায় দুই জন হাসপাতালে ভর্তি হলেও সকালে তারাও মারা যান। ইতোমধ্যে নিহতদের স্বজনরা কয়েকজনকে শনাক্ত করে দাফনের জন্য নিয়ে গেছেন।

তেল-সমৃদ্ধ নাইজার ডেল্টা অঞ্চলে অবৈধ তেল পরিশোধন একটি সাধারণ ঘটনা। দেশটির স্থানীয় দরিদ্ররা লাভের আশায় প্রধান প্রধান বিভিন্ন তেল কোম্পানির পাইপলাইন থেকে তেল চুরির পর সেগুলো অবৈধ শোধনাগারে নিয়ে জমা করে।

আর এসব অবৈধ পরিশোধনাগারে প্রায়শই বিস্ফোরণ, অগ্নিকাণ্ডসহ নানা দুর্ঘটনা ঘটে। এতে প্রাণহানিও ঘটে অনেক।

নাইজেরিয়ায় তেল শোধনাগারে বিস্ফোরণে নিহত ৩৭

আপডেট : ০৭:৩৯:৩৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৪ অক্টোবর ২০২৩

নাইজেরিয়ার একটি অবৈধ তেল শোধনাগারে বিস্ফোরণে কমপক্ষে ৩৭ জন নিহত হয়েছেন। স্থানীয় সময় সোমবার (২ অক্টোবর) ভোররাতে দক্ষিণ নাইজেরিয়ার রিভার স্টেটের ইবা এলাকায় বিস্ফোরণে এ প্রাণহানির ঘটনা ঘটে। বুধবার (৪ অক্টোবর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা রয়টার্স।

অবৈধ তেল শোধনাগারে বিস্ফোরণে নিহত ৩৭ জনের মধ্যে দুইজন গর্ভবতীও রয়েছেন বলে জানানো হয় প্রতিবেদনে।

রয়টার্সের একজন প্রত্যক্ষদর্শী পোড়া পাম গাছ এবং একটি মোটরবাইক দিয়ে ঘেরা একটি খোলা জায়গায় ১৫ জনের মৃতদেহ দেখেছেন।

স্থানীয় ইবা সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা প্রধান রুফাস ওয়েলেকেম বলেন, আগুনে পঁয়ত্রিশ জন দগ্ধ হয়েছিলেন ঘটনাস্থলে মারা যান। আহত অবস্থায় দুই জন হাসপাতালে ভর্তি হলেও সকালে তারাও মারা যান। ইতোমধ্যে নিহতদের স্বজনরা কয়েকজনকে শনাক্ত করে দাফনের জন্য নিয়ে গেছেন।

তেল-সমৃদ্ধ নাইজার ডেল্টা অঞ্চলে অবৈধ তেল পরিশোধন একটি সাধারণ ঘটনা। দেশটির স্থানীয় দরিদ্ররা লাভের আশায় প্রধান প্রধান বিভিন্ন তেল কোম্পানির পাইপলাইন থেকে তেল চুরির পর সেগুলো অবৈধ শোধনাগারে নিয়ে জমা করে।

আর এসব অবৈধ পরিশোধনাগারে প্রায়শই বিস্ফোরণ, অগ্নিকাণ্ডসহ নানা দুর্ঘটনা ঘটে। এতে প্রাণহানিও ঘটে অনেক।