০৮:০৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ইসরায়েলের বিমান হামলায় ২৩২ ফিলিস্তিনি নিহত

অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি বিমান হামলায় কমপক্ষে ২৩২ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন এক হাজারেরও বেশি মানুষ। ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

শনিবার (৭ অক্টোবর) কাতারভিত্তিক প্রভাবশালী সংবাদমাধ্যম আলজাজিরার এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। এতে বলা হয়, এর আগে ইসরায়েলে ঢুকে পড়ে গাজার সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস। সেখানে অবৈধ বসতি লক্ষ্য করে আকস্মিক হামলা চালায় তারা।

ইসরায়েলের স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, হামাসের অতর্কিত হামলায় অন্তত ৪০ জন ইসরায়েলি মারা গেছেন। আর আহত হয়েছেন ৭৫০ জন।

পরে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু জানান, তার দেশ ‘যুদ্ধে লিপ্ত’ হয়ে পড়েছে। অন্যদিকে, ফিলিস্তিনি কর্মকর্তারা জানান, তাদের ভূ-খণ্ডে ইসরায়েলের দখলদারিত্বের অবসানই এ অঞ্চলে ‘নিরাপত্তা, স্থিতিশীলতা ও শান্তির’ একমাত্র নিশ্চয়তা।

ইতোমধ্যে যুক্তরাষ্ট্র জানিয়েছে, ইসরায়েলকে ‘আত্মরক্ষার জন্য যা প্রয়োজন তা নিশ্চিত করতে কাজ করবে তারা। একই সময়ে দেশটিতে হামাসের হামলার তীব্র নিন্দা করেছেন যুক্তরাজ্য, ইউরোপীয় ইইউনিয়ন (ইইউ) ও ইউক্রেন।

ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আলী হোসেইনি খামেনির এক উপদেষ্টা জানিয়েছেন, ফিলিস্তিনিদের হামলাকে সমর্থন করে দেশটি। লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহও স্পষ্ট করেছে, ‘ফিলিস্তিনি প্রতিরোধের নেতৃত্বের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করছে তারা।

ইসরায়েলের বিমান হামলায় ২৩২ ফিলিস্তিনি নিহত

আপডেট : ০২:৩২:৩৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ৭ অক্টোবর ২০২৩

অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি বিমান হামলায় কমপক্ষে ২৩২ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন এক হাজারেরও বেশি মানুষ। ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

শনিবার (৭ অক্টোবর) কাতারভিত্তিক প্রভাবশালী সংবাদমাধ্যম আলজাজিরার এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। এতে বলা হয়, এর আগে ইসরায়েলে ঢুকে পড়ে গাজার সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস। সেখানে অবৈধ বসতি লক্ষ্য করে আকস্মিক হামলা চালায় তারা।

ইসরায়েলের স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, হামাসের অতর্কিত হামলায় অন্তত ৪০ জন ইসরায়েলি মারা গেছেন। আর আহত হয়েছেন ৭৫০ জন।

পরে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু জানান, তার দেশ ‘যুদ্ধে লিপ্ত’ হয়ে পড়েছে। অন্যদিকে, ফিলিস্তিনি কর্মকর্তারা জানান, তাদের ভূ-খণ্ডে ইসরায়েলের দখলদারিত্বের অবসানই এ অঞ্চলে ‘নিরাপত্তা, স্থিতিশীলতা ও শান্তির’ একমাত্র নিশ্চয়তা।

ইতোমধ্যে যুক্তরাষ্ট্র জানিয়েছে, ইসরায়েলকে ‘আত্মরক্ষার জন্য যা প্রয়োজন তা নিশ্চিত করতে কাজ করবে তারা। একই সময়ে দেশটিতে হামাসের হামলার তীব্র নিন্দা করেছেন যুক্তরাজ্য, ইউরোপীয় ইইউনিয়ন (ইইউ) ও ইউক্রেন।

ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আলী হোসেইনি খামেনির এক উপদেষ্টা জানিয়েছেন, ফিলিস্তিনিদের হামলাকে সমর্থন করে দেশটি। লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহও স্পষ্ট করেছে, ‘ফিলিস্তিনি প্রতিরোধের নেতৃত্বের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করছে তারা।