Dhaka ০৯:৪৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ট্রেনে চড়ে মোনাজাত করলেন প্রধানমন্ত্রী

ট্রেনে চড়ে পদ্মা সেতু পাড়ি দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সময় প্রধানমন্ত্রী ট্রেনের জানালা দিয়ে পদ্মা সেতুর দৃশ্য উপভোগ করেন তিনি। একইসঙ্গে দেশবাসীকে ধন্যবাদ জানিয়ে আল্লাহর কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন সরকারপ্রধান।

আজ মঙ্গলবার (১০ অক্টোবর) ১২টা ৫৫মিনিটের দিকে মাওয়া স্টেশন থেকে প্রধানমন্ত্রী ট্রেনের টিকিট কাটেন। এ সময় বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ কন্যা প্রধানমন্ত্রীর ছোটবোন শেখ রেহানা ও প্রধানমন্ত্রীর পরিবারের তিন শিশু সদস্য সেখানে উপস্থিত ছিলেন।

প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের নিয়ে ট্রেনটি দুপুর ১টার সময় মাওয়া স্টেশন ছেড়ে যায়। ফরিদপুরে ভাঙ্গা স্টেশনে ট্রেনটি ১টা ৫৫মিনিটে গিয়ে পৌঁছায়। প্রধানমন্ত্রীর এই সফর উপলক্ষে ট্রেনকে বর্ণিল কাগজ ও ফুল দিয়ে সাজানো হয়ে। তার সঙ্গে মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, তার উপদেষ্টা ও সংসদ সদস্য, সাংবাদিকসহ বিশিষ্টজনরাও এই সফরে অংশ নেন।

ট্রেনে বসেই প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘পদ্মা সেতু আমরা নিজেদের অর্থায়নে করতে পেরেছি। যার ফলে আমরা বাংলাদেশের মানুষ; যাদের কথা বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, আমাদের কেউ দাবায়া রাখতে পারবা না। বাংলাদেশের মানুষকে কেউ দাবিয়ে রাখতে পারবে না। এর ফলে আমাদের আত্মবিশ্বাসটা এসেছে। এই পদ্মা সেতু নির্মাণের যারা শ্রম দিয়েছে, কাজ করেছে সবাইকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আর ধন্যবাদ জানাচ্ছি দেশের মানুষকে। আল্লাহর কাছে কৃতজ্ঞতাও প্রকাশ করছি।’ পরে প্রধানমন্ত্রী মোনাজাত করেন।

এর আগে পদ্মা সেতুর মাওয়া প্রান্তে আয়োজিত সুধী সমাবেশে উপস্থিত হয়ে এই রেলসংযোগ প্রকল্পের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী।

অনুষ্ঠানস্থলে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠকন্যা শেখ রেহানা, মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা, সংসদ সদস্য ও স্থানীয় জনসাধারণ উপস্থিত ছিলেন।

ট্রেনে চড়ে মোনাজাত করলেন প্রধানমন্ত্রী

আপডেট : ১১:১০:৪৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ অক্টোবর ২০২৩

ট্রেনে চড়ে পদ্মা সেতু পাড়ি দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সময় প্রধানমন্ত্রী ট্রেনের জানালা দিয়ে পদ্মা সেতুর দৃশ্য উপভোগ করেন তিনি। একইসঙ্গে দেশবাসীকে ধন্যবাদ জানিয়ে আল্লাহর কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন সরকারপ্রধান।

আজ মঙ্গলবার (১০ অক্টোবর) ১২টা ৫৫মিনিটের দিকে মাওয়া স্টেশন থেকে প্রধানমন্ত্রী ট্রেনের টিকিট কাটেন। এ সময় বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ কন্যা প্রধানমন্ত্রীর ছোটবোন শেখ রেহানা ও প্রধানমন্ত্রীর পরিবারের তিন শিশু সদস্য সেখানে উপস্থিত ছিলেন।

প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের নিয়ে ট্রেনটি দুপুর ১টার সময় মাওয়া স্টেশন ছেড়ে যায়। ফরিদপুরে ভাঙ্গা স্টেশনে ট্রেনটি ১টা ৫৫মিনিটে গিয়ে পৌঁছায়। প্রধানমন্ত্রীর এই সফর উপলক্ষে ট্রেনকে বর্ণিল কাগজ ও ফুল দিয়ে সাজানো হয়ে। তার সঙ্গে মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, তার উপদেষ্টা ও সংসদ সদস্য, সাংবাদিকসহ বিশিষ্টজনরাও এই সফরে অংশ নেন।

ট্রেনে বসেই প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘পদ্মা সেতু আমরা নিজেদের অর্থায়নে করতে পেরেছি। যার ফলে আমরা বাংলাদেশের মানুষ; যাদের কথা বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, আমাদের কেউ দাবায়া রাখতে পারবা না। বাংলাদেশের মানুষকে কেউ দাবিয়ে রাখতে পারবে না। এর ফলে আমাদের আত্মবিশ্বাসটা এসেছে। এই পদ্মা সেতু নির্মাণের যারা শ্রম দিয়েছে, কাজ করেছে সবাইকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আর ধন্যবাদ জানাচ্ছি দেশের মানুষকে। আল্লাহর কাছে কৃতজ্ঞতাও প্রকাশ করছি।’ পরে প্রধানমন্ত্রী মোনাজাত করেন।

এর আগে পদ্মা সেতুর মাওয়া প্রান্তে আয়োজিত সুধী সমাবেশে উপস্থিত হয়ে এই রেলসংযোগ প্রকল্পের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী।

অনুষ্ঠানস্থলে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠকন্যা শেখ রেহানা, মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা, সংসদ সদস্য ও স্থানীয় জনসাধারণ উপস্থিত ছিলেন।