Dhaka ০৭:৪৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দেশের প্রথম উড়াল রেলপথ কেরাণীগঞ্জে

দেশের প্রথম উড়াল রেলপথ এবং স্টেশন নির্মিত হয়েছে ঢাকার অদূরে কেরাণীগঞ্জে। পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের এলিভেটেড এই রেলপথ ও স্টেশনের নির্মাণ কাজ প্রায় শেষের পথে। এই কেরানীগঞ্জ স্টেশনে রয়েছে চারটি লাইন। স্টেশনটি চালু হলে ঢাকার কমলাপুর স্টেশনের ওপর চাপ কমবে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।

নিচে স্টেশন ভবন আর ওপরে রেল লাইন। এই আকৃতিতেই নির্মাণ হচ্ছে দেশের প্রথম এলিভেটেড বা উড়াল রেল স্টেশন। নিচু জমি ও কয়েকটি বড় নদীর কারণে পদ্মা রেল প্রকল্পের ১৭ কিলোমিটার অংশ উড়াল রেললাইন করা হয়েছে। ঢাকার শ্যামপুর থেকে শুরু করে মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার কুচিয়ামোড়া পর্যন্ত প্রায় এই উড়াল রেললাইন দিয়েই ঢাকা থেকে পদ্মা সেতু হয়ে যশোর যাবে ট্রেন।

এই রেল লাইনের কেরানীগঞ্জে মাটি থেকে ৬ মিটার বা ২০ ফুট উঁচুতে নির্মাণ করা হচ্ছে এই রেলস্টেশন। যাকে বলা হচ্ছে দেশের প্রথম ও একমাত্র উড়াল রেলস্টেশন। পদ্মা রেল প্রকল্পের নতুন বিশেষত্ব এই স্টেশন।

এই স্টেশনে থাকবে একটি মূল ও তিনটি লুপ লাইন। যা ব্যবহার করে দ্রুতগতির ট্রেন যাতায়াত করবে। একই সাথে তৈরি হচ্ছে স্টেশনের জন্য বেশ কয়েকটি ভবন। যাত্রীদের ষ্টেশনে ওঠার জন্য আছে এস্কেলেটর, লিফট, সিড়িসহ সব ধরণের সুবিধা।

ঢাকা থেকে যশোর পর্যন্ত ১৭২ কিলোমিটার রেলপথে রয়েছে ২০টি স্টেশন। এর মধ্যে এই একটিই উড়াল রেল স্টেশন।

কমলাপুরের পাশাপাশি যেমন ঢাকা বিমানবন্দর রেলস্টেশনে যাত্রীদের চাপ নিতে হয়, তেমনি কেরাণীগঞ্জের এই উড়াল স্টেশনটিও হবে গুরুত্বপূর্ণ। ঢাকায় দক্ষিণাঞ্চলের প্রবেশদ্বার কেরাণীগঞ্জের এই স্টেশনটি চাপ কমাবে কমলাপুরের। এর পাশেই হচ্ছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস, পাশাপাশি ড্যাপ এরিয়াসহ স্থানীয়দের চাহিদা বিবেচনায় নিয়েই তৈরি হচ্ছে এই স্টেশন।

দেশের প্রথম উড়াল রেলপথ কেরাণীগঞ্জে

আপডেট : ০৬:১৪:৪১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ অক্টোবর ২০২৩

দেশের প্রথম উড়াল রেলপথ এবং স্টেশন নির্মিত হয়েছে ঢাকার অদূরে কেরাণীগঞ্জে। পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের এলিভেটেড এই রেলপথ ও স্টেশনের নির্মাণ কাজ প্রায় শেষের পথে। এই কেরানীগঞ্জ স্টেশনে রয়েছে চারটি লাইন। স্টেশনটি চালু হলে ঢাকার কমলাপুর স্টেশনের ওপর চাপ কমবে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।

নিচে স্টেশন ভবন আর ওপরে রেল লাইন। এই আকৃতিতেই নির্মাণ হচ্ছে দেশের প্রথম এলিভেটেড বা উড়াল রেল স্টেশন। নিচু জমি ও কয়েকটি বড় নদীর কারণে পদ্মা রেল প্রকল্পের ১৭ কিলোমিটার অংশ উড়াল রেললাইন করা হয়েছে। ঢাকার শ্যামপুর থেকে শুরু করে মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার কুচিয়ামোড়া পর্যন্ত প্রায় এই উড়াল রেললাইন দিয়েই ঢাকা থেকে পদ্মা সেতু হয়ে যশোর যাবে ট্রেন।

এই রেল লাইনের কেরানীগঞ্জে মাটি থেকে ৬ মিটার বা ২০ ফুট উঁচুতে নির্মাণ করা হচ্ছে এই রেলস্টেশন। যাকে বলা হচ্ছে দেশের প্রথম ও একমাত্র উড়াল রেলস্টেশন। পদ্মা রেল প্রকল্পের নতুন বিশেষত্ব এই স্টেশন।

এই স্টেশনে থাকবে একটি মূল ও তিনটি লুপ লাইন। যা ব্যবহার করে দ্রুতগতির ট্রেন যাতায়াত করবে। একই সাথে তৈরি হচ্ছে স্টেশনের জন্য বেশ কয়েকটি ভবন। যাত্রীদের ষ্টেশনে ওঠার জন্য আছে এস্কেলেটর, লিফট, সিড়িসহ সব ধরণের সুবিধা।

ঢাকা থেকে যশোর পর্যন্ত ১৭২ কিলোমিটার রেলপথে রয়েছে ২০টি স্টেশন। এর মধ্যে এই একটিই উড়াল রেল স্টেশন।

কমলাপুরের পাশাপাশি যেমন ঢাকা বিমানবন্দর রেলস্টেশনে যাত্রীদের চাপ নিতে হয়, তেমনি কেরাণীগঞ্জের এই উড়াল স্টেশনটিও হবে গুরুত্বপূর্ণ। ঢাকায় দক্ষিণাঞ্চলের প্রবেশদ্বার কেরাণীগঞ্জের এই স্টেশনটি চাপ কমাবে কমলাপুরের। এর পাশেই হচ্ছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস, পাশাপাশি ড্যাপ এরিয়াসহ স্থানীয়দের চাহিদা বিবেচনায় নিয়েই তৈরি হচ্ছে এই স্টেশন।