০৭:৩৬ অপরাহ্ন, রোববার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৪ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ফিলিস্তিনের পক্ষে সমর্থন বেড়েই চলেছে

ফিলিস্তিনের পক্ষে সমর্থন বেড়েই চলেছে। ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনিদের মধ্যে চলমান সংঘর্ষে ফিলিস্তিনিদের পাশে দাঁড়িয়েছে বিশ্বের পরমানু শক্তিধর দেশগুলোর মধ্যে রাশিয়া, চীন, উত্তর কোরিয়া, ইরান, পাকিস্তান, সৌদি আরব, কাতার, মালয়েশিয়া, আফগানিস্তানের পূর্ন সমর্থন ব্যাক্ত করেছে।

ফিলিস্তানের মুক্তিকামী সংগঠন হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে চলা রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ নিয়ে মুখ খুলেছে উত্তর কোরিয়া। এই সংঘর্ষের জন্য ইসরায়েলকে দায়ী করেছে দেশটি। খবর রয়টার্সের

উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে মঙ্গলবার (১০ অক্টোবর) প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফিলিস্তিনের জনগণের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের ক্রমাগত সহিংসমূলক কর্মকাণ্ডের ফলে এই যুদ্ধ।

উত্তর কোরিয়ায় ক্ষমতাসীন দল ওয়ার্কার্স পার্টির মুখপাত্র হিসেবে পরিচিত রোদং সিনমুন রাষ্ট্রীয় সংবাদ মাধ্যমে মঙ্গলবার ইসলায়েল ও ফিলিস্তিনি সংঘাত নিয়ে একটি নিবন্ধ লিখেছেন।

এতে বলা হয়েছে, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মতে, ফিলিস্তিনি জনগণের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের ক্রমাগত অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের ফল এই সংঘাত। একটি স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গড়ে তোলাই এই সংকট সমাধানের মূল উপায় বলে তিনি উল্লেখ করেন।

সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান ফিলিস্তিনের পাশে থাকার ঘোষণা দিয়ে বলেছেন, চলমান উত্তেজনা প্রশমনে সম্ভাব্য সব ধরনের চেষ্টা করছে সৌদি আরব।

এছাড়া ইসরায়েলে-ফিলিস্তিন সংঘাত বন্ধে দুটি পৃথক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠাই একমাত্র সমাধান বলে মন্তব্য করেছে চীন। অন্যদিকে এ সংকট সমাধানে স্বাধীন ফিলিস্তান প্রতিষ্ঠাই একমাত্র সমাধান বলে জানিয়েছে রাশিয়া।

ইসরায়েল-ফিলিস্তিনি চলমান দ্বন্দ্বে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, পাকিস্তান চলমান দ্বন্দ্বময় পরিস্থিতির সমাধান চায়। পাকিস্তান সবসময় দুই রাষ্ট্র সমাধানের পক্ষে ছিল। ১৯৬৭ সালের আগেকার সীমান্ত অনুযায়ী আল কুদস আল-শরীফকে রাজধানী করে সার্বভৌম স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গড়ার পক্ষে দেশটি।

এদিকে আফগানিস্তানের তালেবান সরকার ফিলিস্তিনের পক্ষ নিয়েছে। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে দেশটির সরকার জানিয়েছে, সম্প্রতি গাজা উপত্যকায় চলমান ঘটনার প্রতি কড়া নজর রেখেছে ইসলামিক ইমিরট অব আফগানিস্তান। তারা মুসলমানদের ধর্মীয় বিভিন্ন স্থাপনাকে অমর্যাদা করেছে, ফিলিস্তিনি মানুষের প্রতি নিপীড়ন চালিয়েছে।

নাইকো মামলা: ১২ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সব সাক্ষীকে হাজির করার নির্দেশ

ফিলিস্তিনের পক্ষে সমর্থন বেড়েই চলেছে

আপডেট : ১০:৩৭:০৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ অক্টোবর ২০২৩

ফিলিস্তিনের পক্ষে সমর্থন বেড়েই চলেছে। ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনিদের মধ্যে চলমান সংঘর্ষে ফিলিস্তিনিদের পাশে দাঁড়িয়েছে বিশ্বের পরমানু শক্তিধর দেশগুলোর মধ্যে রাশিয়া, চীন, উত্তর কোরিয়া, ইরান, পাকিস্তান, সৌদি আরব, কাতার, মালয়েশিয়া, আফগানিস্তানের পূর্ন সমর্থন ব্যাক্ত করেছে।

ফিলিস্তানের মুক্তিকামী সংগঠন হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে চলা রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ নিয়ে মুখ খুলেছে উত্তর কোরিয়া। এই সংঘর্ষের জন্য ইসরায়েলকে দায়ী করেছে দেশটি। খবর রয়টার্সের

উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে মঙ্গলবার (১০ অক্টোবর) প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফিলিস্তিনের জনগণের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের ক্রমাগত সহিংসমূলক কর্মকাণ্ডের ফলে এই যুদ্ধ।

উত্তর কোরিয়ায় ক্ষমতাসীন দল ওয়ার্কার্স পার্টির মুখপাত্র হিসেবে পরিচিত রোদং সিনমুন রাষ্ট্রীয় সংবাদ মাধ্যমে মঙ্গলবার ইসলায়েল ও ফিলিস্তিনি সংঘাত নিয়ে একটি নিবন্ধ লিখেছেন।

এতে বলা হয়েছে, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মতে, ফিলিস্তিনি জনগণের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের ক্রমাগত অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের ফল এই সংঘাত। একটি স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গড়ে তোলাই এই সংকট সমাধানের মূল উপায় বলে তিনি উল্লেখ করেন।

সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান ফিলিস্তিনের পাশে থাকার ঘোষণা দিয়ে বলেছেন, চলমান উত্তেজনা প্রশমনে সম্ভাব্য সব ধরনের চেষ্টা করছে সৌদি আরব।

এছাড়া ইসরায়েলে-ফিলিস্তিন সংঘাত বন্ধে দুটি পৃথক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠাই একমাত্র সমাধান বলে মন্তব্য করেছে চীন। অন্যদিকে এ সংকট সমাধানে স্বাধীন ফিলিস্তান প্রতিষ্ঠাই একমাত্র সমাধান বলে জানিয়েছে রাশিয়া।

ইসরায়েল-ফিলিস্তিনি চলমান দ্বন্দ্বে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, পাকিস্তান চলমান দ্বন্দ্বময় পরিস্থিতির সমাধান চায়। পাকিস্তান সবসময় দুই রাষ্ট্র সমাধানের পক্ষে ছিল। ১৯৬৭ সালের আগেকার সীমান্ত অনুযায়ী আল কুদস আল-শরীফকে রাজধানী করে সার্বভৌম স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গড়ার পক্ষে দেশটি।

এদিকে আফগানিস্তানের তালেবান সরকার ফিলিস্তিনের পক্ষ নিয়েছে। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে দেশটির সরকার জানিয়েছে, সম্প্রতি গাজা উপত্যকায় চলমান ঘটনার প্রতি কড়া নজর রেখেছে ইসলামিক ইমিরট অব আফগানিস্তান। তারা মুসলমানদের ধর্মীয় বিভিন্ন স্থাপনাকে অমর্যাদা করেছে, ফিলিস্তিনি মানুষের প্রতি নিপীড়ন চালিয়েছে।