ঢাকা ০২:৫১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

বনী ইসরায়েল অভিশপ্ত হওয়ার যে ১০ কারণ রয়েছে সূরা নিসায়

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৫:০০:৪৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৩
  • / ৪৪৪ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

হজরত ইসমাঈল ও ইসহাক (আ.)-এর বাবা ছিলেন মুসলিম জাতির পিতা হজরত ইবরাহিম (আ.)। ইবরাহিম (আ.)-এর সন্তান ইসমাঈল (আ.)-এর বংশে জন্ম নিয়েছিলেন আল্লাহর হাবিব হজরত মুহাম্মদ (স.)। ইসহাক (আ.)-এর বংশে জন্ম নিয়েছেন শতাধিক নবী।

বনী ইসরায়েল কারা?
ইসহাক (আ.)-এর প্রথম সন্তান ইয়াকুব (আ.)-ও ছিলেন একজন নবী। তার আরেক নাম ছিল ইসরায়েল। তার বংশধররা বনী ইসরায়েল বা ইসরায়েলের সন্তান নামে পরিচিত লাভ করে ইতিহাসে।

বনী ইসরায়েল (ইহুদি জাতি) অভিশপ্ত হওয়ার ১০টি কারণ তুলে ধরা হয়েছে সূরা নিসার ১৫৫-১৬১ আয়াতে।

সংক্ষেপে কারণগুলো হলো- (১) ব্যাপক পাপাচার (২) আল্লাহর প্রেরিত ধর্ম গ্রহণ করতে মানুষ বাঁধা দেওয়া (৩) তাদের ধর্মে সূদ নিষিদ্ধ হওয়ার পরও সুদ খাওয়া (৪) অন্যের সম্পদ আত্মসাৎ করা (৫) অঙ্গীকার ভঙ্গ করা (৬) নবিদের হত্যা করা (৭) আল্লাহর প্রেরিত ধর্ম গ্রহণ না করে অজুহাত দেওয়া যে আমাদের অন্তর তালাবদ্ধ, নতুন কোনো ধর্ম গ্রহণ করা আমাদের পক্ষে সম্ভব না। (৮) কুফরি করা (৯) মারিয়ামের (আ.) প্রতি মিথ্যা অপবাদ দেওয়া (১০) ইসাকে (আ.) শূলে বিদ্ধ করে হত্যার মিথ্যা দাবি করা।

নিউজটি শেয়ার করুন

বনী ইসরায়েল অভিশপ্ত হওয়ার যে ১০ কারণ রয়েছে সূরা নিসায়

আপডেট সময় : ০৫:০০:৪৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৩

হজরত ইসমাঈল ও ইসহাক (আ.)-এর বাবা ছিলেন মুসলিম জাতির পিতা হজরত ইবরাহিম (আ.)। ইবরাহিম (আ.)-এর সন্তান ইসমাঈল (আ.)-এর বংশে জন্ম নিয়েছিলেন আল্লাহর হাবিব হজরত মুহাম্মদ (স.)। ইসহাক (আ.)-এর বংশে জন্ম নিয়েছেন শতাধিক নবী।

বনী ইসরায়েল কারা?
ইসহাক (আ.)-এর প্রথম সন্তান ইয়াকুব (আ.)-ও ছিলেন একজন নবী। তার আরেক নাম ছিল ইসরায়েল। তার বংশধররা বনী ইসরায়েল বা ইসরায়েলের সন্তান নামে পরিচিত লাভ করে ইতিহাসে।

বনী ইসরায়েল (ইহুদি জাতি) অভিশপ্ত হওয়ার ১০টি কারণ তুলে ধরা হয়েছে সূরা নিসার ১৫৫-১৬১ আয়াতে।

সংক্ষেপে কারণগুলো হলো- (১) ব্যাপক পাপাচার (২) আল্লাহর প্রেরিত ধর্ম গ্রহণ করতে মানুষ বাঁধা দেওয়া (৩) তাদের ধর্মে সূদ নিষিদ্ধ হওয়ার পরও সুদ খাওয়া (৪) অন্যের সম্পদ আত্মসাৎ করা (৫) অঙ্গীকার ভঙ্গ করা (৬) নবিদের হত্যা করা (৭) আল্লাহর প্রেরিত ধর্ম গ্রহণ না করে অজুহাত দেওয়া যে আমাদের অন্তর তালাবদ্ধ, নতুন কোনো ধর্ম গ্রহণ করা আমাদের পক্ষে সম্ভব না। (৮) কুফরি করা (৯) মারিয়ামের (আ.) প্রতি মিথ্যা অপবাদ দেওয়া (১০) ইসাকে (আ.) শূলে বিদ্ধ করে হত্যার মিথ্যা দাবি করা।