ঢাকা ০৪:৪১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

গাজায় তীব্র হচ্ছে মানবিক সংকট

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ১১:২০:০৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৩
  • / ৪২৯ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ইসরাইলের প্রতিরক্ষা বাহিনী আইডিএফের আল্টিমেটাম ঘোষণার পর গাজা উপত্যকার উত্তরাঞ্চল ওয়াদি থেকে পালানো শুরু করেছেন ফিলিস্তিনিরা। শুক্রবার ওয়াদি এলাকার ৪ লাখেরও বেশি ফিলিস্তিনি বাড়িঘর ছেড়ে নিরাপদ আশ্রয়ের উদ্দেশে এলাকা ত্যাগ করেছেন। আজ শনিবারেও এই ধারা অব্যাহত রয়েছে জানিয়েছে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম।

৩৬৫ বর্গকিলোমিটার আয়তনবিশিষ্ট গাজা উপত্যকায় বসবাস করেন ২৩ লাখেরও বেশি ফিলিস্তিনি। তাদের মধ্যে ১১ লাখ গাজা উপত্যকার মোট জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেকই বসবাস করেন ওয়াদিতে। ঘনবসতীপূর্ণ গাজায় হামলার প্রথম দিনই পানি ও বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে ইসরায়েল। এতে উপত্যকাজুড়ে মানবিক বিপর্যয় তৈরি হয়েছে।

‘গাজার বাসিন্দাদের অধিকাংশই খাদ্য সংকটে আছে। পাচ্ছে না নিরাপদ সুপেয় পানি। বাধ্য হয়ে তারা কুয়ার পানি খাচ্ছে, যা নোনা এবং অনিরাপদ। এতে করে এখানে জলবাহিত রোগ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

৭ই অক্টোবর শনিবার ইসরায়েলের উপর হামলা চালায় গাজা উপত্যকার নিয়ন্ত্রণকারী গোষ্ঠী হামাস। এই দিন ভোরে ইসরায়েলের দক্ষিণ সীমান্তের বেড়া ভেঙে সেখানে অনুপ্রবেশ করে শত শত হামাস যোদ্ধা। হামলার প্রথম দিনই নিহত হন কয়েক শ’ ফিলিস্তিনি। উপত্যকায় নিহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ১ হাজার ৯শ’। অন্যদিকে ইসরায়েলে নিহত হয়েছেন ১ হাজার ৩০০ জনেরও বেশি মানুষ।

নিউজটি শেয়ার করুন

গাজায় তীব্র হচ্ছে মানবিক সংকট

আপডেট সময় : ১১:২০:০৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৩

ইসরাইলের প্রতিরক্ষা বাহিনী আইডিএফের আল্টিমেটাম ঘোষণার পর গাজা উপত্যকার উত্তরাঞ্চল ওয়াদি থেকে পালানো শুরু করেছেন ফিলিস্তিনিরা। শুক্রবার ওয়াদি এলাকার ৪ লাখেরও বেশি ফিলিস্তিনি বাড়িঘর ছেড়ে নিরাপদ আশ্রয়ের উদ্দেশে এলাকা ত্যাগ করেছেন। আজ শনিবারেও এই ধারা অব্যাহত রয়েছে জানিয়েছে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম।

৩৬৫ বর্গকিলোমিটার আয়তনবিশিষ্ট গাজা উপত্যকায় বসবাস করেন ২৩ লাখেরও বেশি ফিলিস্তিনি। তাদের মধ্যে ১১ লাখ গাজা উপত্যকার মোট জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেকই বসবাস করেন ওয়াদিতে। ঘনবসতীপূর্ণ গাজায় হামলার প্রথম দিনই পানি ও বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে ইসরায়েল। এতে উপত্যকাজুড়ে মানবিক বিপর্যয় তৈরি হয়েছে।

‘গাজার বাসিন্দাদের অধিকাংশই খাদ্য সংকটে আছে। পাচ্ছে না নিরাপদ সুপেয় পানি। বাধ্য হয়ে তারা কুয়ার পানি খাচ্ছে, যা নোনা এবং অনিরাপদ। এতে করে এখানে জলবাহিত রোগ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

৭ই অক্টোবর শনিবার ইসরায়েলের উপর হামলা চালায় গাজা উপত্যকার নিয়ন্ত্রণকারী গোষ্ঠী হামাস। এই দিন ভোরে ইসরায়েলের দক্ষিণ সীমান্তের বেড়া ভেঙে সেখানে অনুপ্রবেশ করে শত শত হামাস যোদ্ধা। হামলার প্রথম দিনই নিহত হন কয়েক শ’ ফিলিস্তিনি। উপত্যকায় নিহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ১ হাজার ৯শ’। অন্যদিকে ইসরায়েলে নিহত হয়েছেন ১ হাজার ৩০০ জনেরও বেশি মানুষ।