০৮:২৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ইসরায়েলে আরও একটি বিমানবাহী রণতরী পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের সঙ্গে ইসরায়েলের যুদ্ধের মধ্যে ভূমধ্যসাগরে আরও একটি বিমানবাহী রণতরী পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন স্থানীয় সময় শনিবার এমনটি জানিয়েছেন।

এর আগে এ যুদ্ধ শুরুর পরপরই ইসরায়েল উপকূলে বিমানবাহী রণতরী পাঠানোর কথা জানিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। এ প্রসঙ্গে মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে শত্রুতামূলক পদক্ষেপ বা হামাসের হামলার পর এই যুদ্ধকে আরও প্রসারিত করার যে কোনো প্রচেষ্টা ঠেকাতে পূর্ব ভূমধ্যসাগরে দ্বিতীয় বিমানবাহী রণতরী ও স্ট্রাইক গ্রুপ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র।

হামাস ইসরায়েলে হামলা চালানোর পর গত সপ্তাহে মার্কিন বিমানবাহী রণতরী ইউএসএস জেরাল্ড আর ফোর্ড এবং এর সঙ্গে থাকা অন্য যুদ্ধজাহাজগুলোকে পূর্ব ভূমধ্যসাগরে পাঠায় যুক্তরাষ্ট্র। এসব যুদ্ধজাহাজ এরইমধ্যে ওই অঞ্চলে অবস্থান করছে এবং এর সঙ্গে এবার নতুন করে আরেক মার্কিন বিমানবাহী রণতরী ইউএসএস আইজেনহাওয়ার এবং এর অধিভুক্ত যুদ্ধজাহাজগুলো সেখানে যোগ দেবে।

লয়েড অস্টিন এক বিবৃতিতে বলেন, দ্বিতীয় এই বিমানবাহী রণতরী মোতায়েন ইসরায়েলের নিরাপত্তা রক্ষা এবং এই যুদ্ধ আরও বাড়ানোর যে কোনো প্রচেষ্টাকে বাধা দেওয়ার জন্য ওয়াশিংটনের সংকল্পের ইঙ্গিত দেয়।

গত শনিবার (৭ অক্টোবর) ইসরায়েল ভূখণ্ডে হাজার হাজার রকেট হামলা চালায় হামাস। একই সঙ্গে সীমান্ত নিরাপত্তা ভেঙে ইসরায়েলে প্রবেশ করে সামরিক ঘাটিতেও হামলা চালায় হামাস। ওই হামালায় ইসরায়েলের ১৩০০ এর অধিক মানুষ নিহত হয়।

এরপরই হামাসের হামলার জবাব দিতে গাজায় পাল্টা হামলা শুরু করে ইসরায়েল। তেল আবিবের অবিরাম বোমা হামলায় প্রাণহানি ২২০০ ছাড়িয়েছে বলে গাজারা স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা বলেছেন।

শেখ হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে: আইন উপদেষ্টা

ইসরায়েলে আরও একটি বিমানবাহী রণতরী পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

আপডেট : ০৬:০৮:৪৯ পূর্বাহ্ন, রোববার, ১৫ অক্টোবর ২০২৩

ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের সঙ্গে ইসরায়েলের যুদ্ধের মধ্যে ভূমধ্যসাগরে আরও একটি বিমানবাহী রণতরী পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন স্থানীয় সময় শনিবার এমনটি জানিয়েছেন।

এর আগে এ যুদ্ধ শুরুর পরপরই ইসরায়েল উপকূলে বিমানবাহী রণতরী পাঠানোর কথা জানিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। এ প্রসঙ্গে মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে শত্রুতামূলক পদক্ষেপ বা হামাসের হামলার পর এই যুদ্ধকে আরও প্রসারিত করার যে কোনো প্রচেষ্টা ঠেকাতে পূর্ব ভূমধ্যসাগরে দ্বিতীয় বিমানবাহী রণতরী ও স্ট্রাইক গ্রুপ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র।

হামাস ইসরায়েলে হামলা চালানোর পর গত সপ্তাহে মার্কিন বিমানবাহী রণতরী ইউএসএস জেরাল্ড আর ফোর্ড এবং এর সঙ্গে থাকা অন্য যুদ্ধজাহাজগুলোকে পূর্ব ভূমধ্যসাগরে পাঠায় যুক্তরাষ্ট্র। এসব যুদ্ধজাহাজ এরইমধ্যে ওই অঞ্চলে অবস্থান করছে এবং এর সঙ্গে এবার নতুন করে আরেক মার্কিন বিমানবাহী রণতরী ইউএসএস আইজেনহাওয়ার এবং এর অধিভুক্ত যুদ্ধজাহাজগুলো সেখানে যোগ দেবে।

লয়েড অস্টিন এক বিবৃতিতে বলেন, দ্বিতীয় এই বিমানবাহী রণতরী মোতায়েন ইসরায়েলের নিরাপত্তা রক্ষা এবং এই যুদ্ধ আরও বাড়ানোর যে কোনো প্রচেষ্টাকে বাধা দেওয়ার জন্য ওয়াশিংটনের সংকল্পের ইঙ্গিত দেয়।

গত শনিবার (৭ অক্টোবর) ইসরায়েল ভূখণ্ডে হাজার হাজার রকেট হামলা চালায় হামাস। একই সঙ্গে সীমান্ত নিরাপত্তা ভেঙে ইসরায়েলে প্রবেশ করে সামরিক ঘাটিতেও হামলা চালায় হামাস। ওই হামালায় ইসরায়েলের ১৩০০ এর অধিক মানুষ নিহত হয়।

এরপরই হামাসের হামলার জবাব দিতে গাজায় পাল্টা হামলা শুরু করে ইসরায়েল। তেল আবিবের অবিরাম বোমা হামলায় প্রাণহানি ২২০০ ছাড়িয়েছে বলে গাজারা স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা বলেছেন।