০৭:০৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

২৪ ঘণ্টার জ্বালানি রয়েছে গাজার হাসপাতালে: জাতিসংঘ

বিধ্বস্ত ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার হাসপাতালগুলোতে আর মাত্র ২৪ ঘণ্টার জ্বালানি মজুদ আছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের মানবিক সহায়তা সমন্বয় দফতর। আজ সোমবার (১৬ই অক্টোবর) ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয় গাজা উপত্যকার হাসপাতালগুলোতে জ্বালানি ফুরিয়ে আসছে বলে শতর্ক করেছে জাতিসংঘের মানবিক সংস্থা ওসিএইচএ। এর ফলে ২৪ ঘণ্টা পর হাসপাতালগুলো অন্ধকারে নিমজ্জিত হবে। এতে হাজার হাজার রোগীর জীবন ঝুঁকির মধ্যে পড়বে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয় রোববার (১৫ই অক্টোবর) গাজার হাসপাতালের চিকিৎসকরা সতর্ক করে বলেছিলেন, হাসপাতালগুলোতে জ্বালানি ও চিকিৎসা সহায়ক সামগ্রী ফুরিয়ে আসায় হাসপাতালে ভর্তি হাজার হাজার মানুষ মারা যেতে পারেন।

এদিকে, ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার হাসপাতালে মরদেহের সারি বাড়ছে। একে একে জড়ো হচ্ছে আহতরা। গাজার প্রধান হাসপাতাল আল সিফা হাসপাতালের অবস্থা এখন সবচেয়ে বেশি সংকটময়।

গাজায় সাহায্যকারী সংস্থার বরাতে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি বলছে, বিদ্যুৎহীন হাসপাতালটিতে প্রয়োজনীয় সেবা দেওয়া হচ্ছে জেনোরেটর চালিয়ে। তবে এতেও দেখা দিয়েছে বেশ বিপর্যয়। আর মাত্র ২৪ ঘণ্টার জ্বালানি আছে সেখানে। একই সঙ্গে ফুরিয়ে আসছে খাবারও।

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর এখন পর্যন্ত ২ হাজার ৬৭০ জন ফিলিস্তিনি নিহত এবং ৯ হাজার ৬০০ জন আহত হয়েছে। যা ২০১৪ সালের গাজা যুদ্ধের চেয়েও বেশি।

শেখ হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে: আইন উপদেষ্টা

২৪ ঘণ্টার জ্বালানি রয়েছে গাজার হাসপাতালে: জাতিসংঘ

আপডেট : ০৬:০৮:০১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৩

বিধ্বস্ত ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার হাসপাতালগুলোতে আর মাত্র ২৪ ঘণ্টার জ্বালানি মজুদ আছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের মানবিক সহায়তা সমন্বয় দফতর। আজ সোমবার (১৬ই অক্টোবর) ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয় গাজা উপত্যকার হাসপাতালগুলোতে জ্বালানি ফুরিয়ে আসছে বলে শতর্ক করেছে জাতিসংঘের মানবিক সংস্থা ওসিএইচএ। এর ফলে ২৪ ঘণ্টা পর হাসপাতালগুলো অন্ধকারে নিমজ্জিত হবে। এতে হাজার হাজার রোগীর জীবন ঝুঁকির মধ্যে পড়বে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয় রোববার (১৫ই অক্টোবর) গাজার হাসপাতালের চিকিৎসকরা সতর্ক করে বলেছিলেন, হাসপাতালগুলোতে জ্বালানি ও চিকিৎসা সহায়ক সামগ্রী ফুরিয়ে আসায় হাসপাতালে ভর্তি হাজার হাজার মানুষ মারা যেতে পারেন।

এদিকে, ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার হাসপাতালে মরদেহের সারি বাড়ছে। একে একে জড়ো হচ্ছে আহতরা। গাজার প্রধান হাসপাতাল আল সিফা হাসপাতালের অবস্থা এখন সবচেয়ে বেশি সংকটময়।

গাজায় সাহায্যকারী সংস্থার বরাতে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি বলছে, বিদ্যুৎহীন হাসপাতালটিতে প্রয়োজনীয় সেবা দেওয়া হচ্ছে জেনোরেটর চালিয়ে। তবে এতেও দেখা দিয়েছে বেশ বিপর্যয়। আর মাত্র ২৪ ঘণ্টার জ্বালানি আছে সেখানে। একই সঙ্গে ফুরিয়ে আসছে খাবারও।

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর এখন পর্যন্ত ২ হাজার ৬৭০ জন ফিলিস্তিনি নিহত এবং ৯ হাজার ৬০০ জন আহত হয়েছে। যা ২০১৪ সালের গাজা যুদ্ধের চেয়েও বেশি।