দুর্নীতি মামলায় প্রভাবিত করার চেষ্টা করলে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সংস্থাটির কমিশনার জহুরুল হক জানান, তদন্তকারী উপপরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান অভিযোগ দিলেই পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
তবে ড. ইউনূস আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল বলে দাবি তাঁর আইনজীবী আব্দুল্লাহ আল মামুনের।
শ্রমিকের ২৫ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে গেল ৩০ মে ড. ইউনূসসহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক কল্যাণ তহবিল থেকে টাকা আত্মসাতের অভিযোগ সেটি।
এর পর ৫ অক্টোবর ড. ইউনূসকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে দুদক। এখন তার বক্তব্য ও তথ্য উপাত্ত খতিয়ে দেখছে সংস্থাটি। দুদক কমিশনার বলেন, ড. ইউনূস যাতে তদন্তে প্রভাবিত করতে না পারে সেদিকে সতর্ক রয়েছে দুদক। আইন অনুযায়ী, এই ধরনের কার্যক্রমে গ্রেপ্তারও করা যায়।
ড. ইউনূসের আইনজীবীর দাবি, তাঁরা দুদকের জিজ্ঞাসাবাদে সাড়া দিয়েছেন। তদন্তে কোনো বেআইনি প্রভাব খাটাতে চান না।
তবে অভিযোগ আছে, মামলার কার্যক্রম বন্ধের জন্য বিশ্বের দেড় শতাধিক ব্যক্তির বিবৃতি জোগাড় করেছেন ড. ইউনূস।