ঢাকা ০৪:০১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

শেখ রাসেলের ৬০তম জন্মদিন আজ

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ০৪:২৬:২৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৩
  • / ৪৯৩ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেলের ৬০তম জন্মদিন আজ। ১৯৬৪ সালের এই দিনে বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি-বিজড়িত ধানমন্ডির ঐতিহাসিক ৩২ নম্বরের বাসভবনে শেখ রাসেলের জন্ম হয়। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট শিশু রাসেলকেও গুলি করে হত্যা করে ঘাতকরা।

শিশু রাসেলের জীবন সম্পর্কে শিশু-কিশোরদের কাছে তুলে ধরতে তার জন্মদিনকে ‘শেখ রাসেল দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। রাষ্ট্রীয়ভাবে তৃতীয়বারের মতো আজ পালিত হচ্ছে শেখ রাসেল দিবস।

এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘শেখ রাসেল দীপ্তিময়, নির্ভীক নির্মল দুর্জয়’। ১৯৬৪ সালের ১৮ অক্টোবর ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের ঐতিহাসিক বাড়িতে রাত দেড়টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছোট ভাই শেখ রাসেল জন্মগ্রহণ করেন। জাতীয়ভাবে নানা আয়োজনে একযোগে সারাদেশে এবং বিদেশস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসসমূহে পালিত হবে শেখ রাসেল দিবস-২০২৩।

শেখ রাসেলের জন্ম নিয়ে ভাইবোনদের মধ্যে সে কী উত্তেজনা! রাসেলের জন্মের আগে দুই বোন ভেবেছিলেন, বোন হলে তারা দলে ভারী হবেন। আর ভাইয়েরা ভেবেছিলেন, ভাই হলে তাদের দল ভারী হবে। এই নিয়ে ভাইবোনদের মধ্যে যেন পাল্লা লেগে গিয়েছিল। সবাই ঘুমে ঢুলুঢুলু চোখে জেগে থাকে নতুন অতিথির আশায়। অপেক্ষার পালা শেষ হলো। খবর এলো তাদের ভাই হয়েছে, তখন সবকিছু ভুলে সবাই আনন্দে আত্মহারা। মাথাভরা কালো চুল, তুলতুলে শরীর, অপূর্ব মুখচ্ছবি। অনেক বছর পর ছোট্ট একটি শিশু তাদের ঘর আলো করে এসেছে। সবার মধ্যে যেন খুশির জোয়ার বইতে থাকে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট মানবতার শত্রু ঘৃণ্য ঘাতকদের নির্মম বুলেটের হাত থেকে রক্ষা পাননি বঙ্গবন্ধুর এই শিশুপুত্র শেখ রাসেল। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সঙ্গে নরপিশাচেরা নিষ্ঠুরভাবে তাকেও হত্যা করেছিল। শেখ রাসেল ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরি স্কুলের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র ছিল।

আজ শেখ রাসেল দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন। বাণীতে রাষ্ট্রপতি বলেন, শেখ রাসেলকে হত্যার মধ্য দিয়ে ঘাতকেরা বঙ্গবন্ধুর রক্তের উত্তরাধিকারদের নিশ্চিহ্ন করে দিতে চেয়েছিল। কিন্তু তারা সফল হয়নি। রাসেল আজ বিশ্বে অধিকারবঞ্চিত শিশুদের প্রতীক ও মানবিক সত্তা হিসেবে সবার মাঝে বেঁচে আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে।

বাণীতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘শেখ রাসেল যদি বেঁচে থাকত, তাহলে হয়তো একজন মহানুভব, দূরদর্শী ও আদর্শ নেতা আজ আমরা পেতাম, যাকে নিয়ে দেশ ও জাতি গর্ব করতে পারত।’ তিনি বলেন, ‘শেখ রাসেল আজ আমাদের মধ্যে নেই, কিন্তু আছে তার পবিত্র স্মৃতি। বাংলাদেশে সব শিশুর মধ্যে আজও আমি রাসেলকে খুঁজে ফিরি। এই শিশুদের রাসেলের চেতনায় গড়ে তুলতে হবে। এমন এক উজ্জ্বল শিশুর সত্তা বুকে ধারণ করে বাংলাদেশের শিশুরা বেড়ে উঠুক। খুনিদের বিরুদ্ধে তারা তীব্র ঘৃণা বর্ষণ করুক। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়তে তারা এগিয়ে আসুক—আজ এই প্রত্যাশাই করি।’

শেখ রাসেলের জন্মদিন উপলক্ষে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনসহ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন বিস্তারিত কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। শহিদ শেখ রাসেলের জন্মদিন উপলক্ষে আওয়ামী লীগ আজ সকাল সাড়ে ৮টায় বনানী কবরস্থানে চিরনিদ্রায় শায়িত শেখ রাসেলসহ ১৫ আগস্ট নিহত সব শহিদের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ, ফাতেহা পাঠ, মিলাদ ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করেছে। আওয়ামী লীগের পাশাপাশি ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ আওয়ামী লীগ, সহযোগী সংগঠন এবং বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এক বিবৃতিতে শেখ রাসেলের শুভ জন্মদিন ‘শেখ রাসেল দিবস’ উপলক্ষে আয়োজিত কর্মসূচিতে অংশগ্রহণের জন্য দলীয় নেতা-কর্মী, সমর্থক ও সর্বস্তরের জনগণের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন। একই সঙ্গে তিনি সারা দেশে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনসমূহের সকল স্তরের নেতাকর্মীর প্রতি বিভিন্ন কর্মসূচি পালনের আহ্বান জানিয়েছেন।

দিবসটি উপলক্ষে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের উদ্যোগে আজ সকালে নিজ নিজ মন্ত্রণালয়, বিভাগ, দপ্তর, সংস্থা, প্রতিষ্ঠান প্রাঙ্গণে শেখ রাসেলের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করা হবে। এছাড়া দিবসটি উপলক্ষে মন্ত্রণালয়, বিভাগ, দপ্তর, সংস্থা, প্রতিষ্ঠানে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করবে। সকাল ৮টায় আইসিটি অধিদপ্তর এবং শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদের যৌথ উদ্যোগে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে শেখ রাসেলের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করা হবে। সকাল সাড়ে ৮টায় আইসিটি অধিদপ্তর এবং শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদের যৌথ উদ্যোগে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্র প্রাঙ্গণে সবার অংশগ্রহণে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার আয়োজন করা হয়েছে। সকাল ১০টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রধান অতিথি হিসেবে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বি আইসিসি) শেখ রাসেল দিবস-২০২৩-এর উদ্বোধন করবেন এবং শেখ রাসেল পদক-২০২৩ ও স্মার্ট বাংলাদেশ পুরস্কার প্রদান করবেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

শেখ রাসেলের ৬০তম জন্মদিন আজ

আপডেট সময় : ০৪:২৬:২৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৩

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেলের ৬০তম জন্মদিন আজ। ১৯৬৪ সালের এই দিনে বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি-বিজড়িত ধানমন্ডির ঐতিহাসিক ৩২ নম্বরের বাসভবনে শেখ রাসেলের জন্ম হয়। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট শিশু রাসেলকেও গুলি করে হত্যা করে ঘাতকরা।

শিশু রাসেলের জীবন সম্পর্কে শিশু-কিশোরদের কাছে তুলে ধরতে তার জন্মদিনকে ‘শেখ রাসেল দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। রাষ্ট্রীয়ভাবে তৃতীয়বারের মতো আজ পালিত হচ্ছে শেখ রাসেল দিবস।

এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘শেখ রাসেল দীপ্তিময়, নির্ভীক নির্মল দুর্জয়’। ১৯৬৪ সালের ১৮ অক্টোবর ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের ঐতিহাসিক বাড়িতে রাত দেড়টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছোট ভাই শেখ রাসেল জন্মগ্রহণ করেন। জাতীয়ভাবে নানা আয়োজনে একযোগে সারাদেশে এবং বিদেশস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসসমূহে পালিত হবে শেখ রাসেল দিবস-২০২৩।

শেখ রাসেলের জন্ম নিয়ে ভাইবোনদের মধ্যে সে কী উত্তেজনা! রাসেলের জন্মের আগে দুই বোন ভেবেছিলেন, বোন হলে তারা দলে ভারী হবেন। আর ভাইয়েরা ভেবেছিলেন, ভাই হলে তাদের দল ভারী হবে। এই নিয়ে ভাইবোনদের মধ্যে যেন পাল্লা লেগে গিয়েছিল। সবাই ঘুমে ঢুলুঢুলু চোখে জেগে থাকে নতুন অতিথির আশায়। অপেক্ষার পালা শেষ হলো। খবর এলো তাদের ভাই হয়েছে, তখন সবকিছু ভুলে সবাই আনন্দে আত্মহারা। মাথাভরা কালো চুল, তুলতুলে শরীর, অপূর্ব মুখচ্ছবি। অনেক বছর পর ছোট্ট একটি শিশু তাদের ঘর আলো করে এসেছে। সবার মধ্যে যেন খুশির জোয়ার বইতে থাকে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট মানবতার শত্রু ঘৃণ্য ঘাতকদের নির্মম বুলেটের হাত থেকে রক্ষা পাননি বঙ্গবন্ধুর এই শিশুপুত্র শেখ রাসেল। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সঙ্গে নরপিশাচেরা নিষ্ঠুরভাবে তাকেও হত্যা করেছিল। শেখ রাসেল ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরি স্কুলের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র ছিল।

আজ শেখ রাসেল দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন। বাণীতে রাষ্ট্রপতি বলেন, শেখ রাসেলকে হত্যার মধ্য দিয়ে ঘাতকেরা বঙ্গবন্ধুর রক্তের উত্তরাধিকারদের নিশ্চিহ্ন করে দিতে চেয়েছিল। কিন্তু তারা সফল হয়নি। রাসেল আজ বিশ্বে অধিকারবঞ্চিত শিশুদের প্রতীক ও মানবিক সত্তা হিসেবে সবার মাঝে বেঁচে আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে।

বাণীতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘শেখ রাসেল যদি বেঁচে থাকত, তাহলে হয়তো একজন মহানুভব, দূরদর্শী ও আদর্শ নেতা আজ আমরা পেতাম, যাকে নিয়ে দেশ ও জাতি গর্ব করতে পারত।’ তিনি বলেন, ‘শেখ রাসেল আজ আমাদের মধ্যে নেই, কিন্তু আছে তার পবিত্র স্মৃতি। বাংলাদেশে সব শিশুর মধ্যে আজও আমি রাসেলকে খুঁজে ফিরি। এই শিশুদের রাসেলের চেতনায় গড়ে তুলতে হবে। এমন এক উজ্জ্বল শিশুর সত্তা বুকে ধারণ করে বাংলাদেশের শিশুরা বেড়ে উঠুক। খুনিদের বিরুদ্ধে তারা তীব্র ঘৃণা বর্ষণ করুক। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়তে তারা এগিয়ে আসুক—আজ এই প্রত্যাশাই করি।’

শেখ রাসেলের জন্মদিন উপলক্ষে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনসহ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন বিস্তারিত কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। শহিদ শেখ রাসেলের জন্মদিন উপলক্ষে আওয়ামী লীগ আজ সকাল সাড়ে ৮টায় বনানী কবরস্থানে চিরনিদ্রায় শায়িত শেখ রাসেলসহ ১৫ আগস্ট নিহত সব শহিদের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ, ফাতেহা পাঠ, মিলাদ ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করেছে। আওয়ামী লীগের পাশাপাশি ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ আওয়ামী লীগ, সহযোগী সংগঠন এবং বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এক বিবৃতিতে শেখ রাসেলের শুভ জন্মদিন ‘শেখ রাসেল দিবস’ উপলক্ষে আয়োজিত কর্মসূচিতে অংশগ্রহণের জন্য দলীয় নেতা-কর্মী, সমর্থক ও সর্বস্তরের জনগণের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন। একই সঙ্গে তিনি সারা দেশে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনসমূহের সকল স্তরের নেতাকর্মীর প্রতি বিভিন্ন কর্মসূচি পালনের আহ্বান জানিয়েছেন।

দিবসটি উপলক্ষে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের উদ্যোগে আজ সকালে নিজ নিজ মন্ত্রণালয়, বিভাগ, দপ্তর, সংস্থা, প্রতিষ্ঠান প্রাঙ্গণে শেখ রাসেলের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করা হবে। এছাড়া দিবসটি উপলক্ষে মন্ত্রণালয়, বিভাগ, দপ্তর, সংস্থা, প্রতিষ্ঠানে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করবে। সকাল ৮টায় আইসিটি অধিদপ্তর এবং শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদের যৌথ উদ্যোগে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে শেখ রাসেলের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করা হবে। সকাল সাড়ে ৮টায় আইসিটি অধিদপ্তর এবং শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদের যৌথ উদ্যোগে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্র প্রাঙ্গণে সবার অংশগ্রহণে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার আয়োজন করা হয়েছে। সকাল ১০টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রধান অতিথি হিসেবে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বি আইসিসি) শেখ রাসেল দিবস-২০২৩-এর উদ্বোধন করবেন এবং শেখ রাসেল পদক-২০২৩ ও স্মার্ট বাংলাদেশ পুরস্কার প্রদান করবেন।