০১:৩০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

‘এখনই দেশ ছাড়, নইলে ভয়াবহ হামলা হবে’

মার্কিন সেনাদের এই মুহূর্তে দেশ ছাড়তে বলেছে ইরাকের যোদ্ধারা। ইরানের অর্থায়নে ইরাকে বিভিন্ন কার্যক্রম চালানো ইসলামিক রেসিস্ট্যান্স নামের গোষ্ঠী হুমকি দিয়ে বলেছে, এই মুহুর্তে ইরাক না ছাড়লে একের পর এক হামলা করা হবে। মার্কিন সামরিক ঘাঁটি আর আস্ত রাখা হবে না।

বার্তা সংস্থা এপির বরাতে এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরা। প্রতিবেদনে বলা হয়, গত কয়েক বছরে ইরাক ও সিরিয়ায় অবস্থিত বিভিন্ন সামরিক ঘাঁটিতে রকেট ও ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইরাকের বিভিন্ন সশস্ত্র গোষ্ঠী। আবারও এমন হামলার হুমকি দেওয়া হলো।

ইরানের অর্থায়নে ইরাকে বিভিন্ন কার্যক্রম চালানো ইসলামিক রেসিস্ট্যান্স আসলে একটি গোষ্ঠী, যাতে বিভিন্ন সশস্ত্র গোষ্ঠীর সমন্বয় রয়েছে বলেই মনে করা হয়। এবার হামাসের সঙ্গে ইসরায়েলের সংঘাতে আমেরিকা ইসরায়েলের পাশে থাকায় এমন হুমকি দেওয়া হয়েছে বলে জানায় গোষ্ঠীটি।

এক বিবৃতিতে ইরাকে বিভিন্ন কার্যক্রম চালানো ইসলামিক রেসিস্ট্যান্স জানায়, এগুলো কেবল সতর্কবার্তা। কোনো হামলাই এখনো শুরু হয়নি। গাজায় ইসরায়েল স্থল হামলা করলে জর্ডান সীমান্তে সংকটের মুখে ফেলার হুমকিও দিয়ে রেখেছে ইসলামিক রেসিস্ট্যান্স।

‘এখনই দেশ ছাড়, নইলে ভয়াবহ হামলা হবে’

আপডেট : ০৮:০২:৪০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ অক্টোবর ২০২৩

মার্কিন সেনাদের এই মুহূর্তে দেশ ছাড়তে বলেছে ইরাকের যোদ্ধারা। ইরানের অর্থায়নে ইরাকে বিভিন্ন কার্যক্রম চালানো ইসলামিক রেসিস্ট্যান্স নামের গোষ্ঠী হুমকি দিয়ে বলেছে, এই মুহুর্তে ইরাক না ছাড়লে একের পর এক হামলা করা হবে। মার্কিন সামরিক ঘাঁটি আর আস্ত রাখা হবে না।

বার্তা সংস্থা এপির বরাতে এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরা। প্রতিবেদনে বলা হয়, গত কয়েক বছরে ইরাক ও সিরিয়ায় অবস্থিত বিভিন্ন সামরিক ঘাঁটিতে রকেট ও ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইরাকের বিভিন্ন সশস্ত্র গোষ্ঠী। আবারও এমন হামলার হুমকি দেওয়া হলো।

ইরানের অর্থায়নে ইরাকে বিভিন্ন কার্যক্রম চালানো ইসলামিক রেসিস্ট্যান্স আসলে একটি গোষ্ঠী, যাতে বিভিন্ন সশস্ত্র গোষ্ঠীর সমন্বয় রয়েছে বলেই মনে করা হয়। এবার হামাসের সঙ্গে ইসরায়েলের সংঘাতে আমেরিকা ইসরায়েলের পাশে থাকায় এমন হুমকি দেওয়া হয়েছে বলে জানায় গোষ্ঠীটি।

এক বিবৃতিতে ইরাকে বিভিন্ন কার্যক্রম চালানো ইসলামিক রেসিস্ট্যান্স জানায়, এগুলো কেবল সতর্কবার্তা। কোনো হামলাই এখনো শুরু হয়নি। গাজায় ইসরায়েল স্থল হামলা করলে জর্ডান সীমান্তে সংকটের মুখে ফেলার হুমকিও দিয়ে রেখেছে ইসলামিক রেসিস্ট্যান্স।