গাজায় একের পর এক বোমা এসে পড়ছে। বাদ যাচ্ছে না হাসপাতাল, স্কুল ও আশ্রয়কেন্দ্র। এ ছাড়া গাজায় পানি, খাবার ও জ্বালানি বন্ধ করে দিয়েছে ইসরায়েল। জ্বালানি বন্ধ হওয়ায় গাজার হাসপাতাল বন্ধের মুখে। এসব হাসপাতালে ১৩০ প্রি–ম্যাচিউর শিশু রয়েছে। এদের জীবন শঙ্কায়।
এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (টুইটারের নতুন নাম) কয়েকটি ছবি পোস্ট করেছে যুক্তরাজ্য ভিত্তিক দাতব্য প্রতিষ্ঠান মেডিকেল এইড ফর ফিলিস্তিন নামের একটি অ্যাকাউন্ট। সেই পোস্ট শেয়ার করেছেন স্কটল্যান্ডের মন্ত্রী হামজা ইউসুফ।
এসব পোস্টে প্রশ্ন ছিল একটাই, ‘এ কেমন বিচার, এই শিশুদের অপরাধটা কী? হাসপাতালগুলোতে জ্বালানি ঠিকঠাকমতো না পৌঁছালে এরা মারা যাবে।’
স্কটল্যান্ডের মন্ত্রী হামজা ইউসুফ বলেন, গাজায় দ্রুত ত্রাণ পাঠানো হোক। শুধু খাবার ও পানি পাঠালেই হবে না, পাঠাতে হবে জ্বালানিও। হামাস–ইসরায়েল যুদ্ধ এখনই থামানো দরকার।’
মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম মিডলইস্ট আই বলছে, এই সংঘাতে এখন পর্যন্ত প্রায় সাড়ে ৫ হাজার মানুষ মারা গেছে। এর মধ্যে ফিলিস্তিনেই মারা গেছে ৫ হাজার। ইসরায়েলে ১ হাজার ৪০০ ও লেবাননে ২৭ জন নিহত হয়েছে। ফিলিস্তিনে নিহতদের মধ্যে ১ হাজার ৭৫৬ শিশু ও ১ হাজার নারী।