১০:৪২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গাজায় যুদ্ধবিরতি চায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন

ফিলিস্তিনের গাজায় মানবিক করিডোর ও যুদ্ধবিরতি চায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। বৃহস্পতিবার ব্রাসেলসে বৈঠকে বসেছিলেন ইইউ নেতারা। সেখানে তারা দাবি করেছেন, গাজায় সাহায্য পাঠানোর জন্য একটি মানবিক করিডোর তৈরি করতে হবে।

আর এর জন্য সাময়িক যুদ্ধবিরতি প্রয়োজন। তাহলেই নিরাপদে ও উপযুক্ত পরিমাণে ত্রাণসামগ্রী গাজায় পাঠানো সম্ভব হবে।

পরে ইউরোপীয় কাউন্সিল এক বিবৃতিতে জানায়, ‘গাজায় মানবিক পরিস্থিতি সমানে খারাপ হচ্ছে। এই অবস্থায় সেখানে ত্রাণ পাঠানোর জন্য প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নেয়া দরকার। তার জন্য একটি করিডোর তৈরি করা প্রয়োজন।’

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘ইউরোপীয় ইউনিয়ন এই অঞ্চলে তাদের সহযোগী ও বন্ধু দেশগুলোকে সঙ্গে নিয়ে বেসামরিক মানুষকে রক্ষা করা, তাদের সাহায্য করা এবং তারা যাতে খাবার, পানি, ওষুধ, বাসস্থান ও জ্বালানি পায় তা নিশ্চিত করতে চায়। তারা এটাও দেখবে, এই সাহায্য যেন সন্ত্রাসবাদী সংগঠনের হাতে না পড়ে।’

ইইউয়ের বৈঠকে বিষয়টি নিয়ে দীর্ঘ আলোচনা হয়েছে। স্পেন, আয়ারল্যান্ড, বেলজিয়ামের মতো দেশগুলো সংঘর্ষবিরতির ওপর জোর দিয়েছে। জার্মানি ও হাঙ্গেরি বলেছে, ইসরাইলের নিজেকে রক্ষা করার অধিকার আছে।

গাজায় যুদ্ধবিরতি চায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন

আপডেট : ০২:৩০:১৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৩

ফিলিস্তিনের গাজায় মানবিক করিডোর ও যুদ্ধবিরতি চায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। বৃহস্পতিবার ব্রাসেলসে বৈঠকে বসেছিলেন ইইউ নেতারা। সেখানে তারা দাবি করেছেন, গাজায় সাহায্য পাঠানোর জন্য একটি মানবিক করিডোর তৈরি করতে হবে।

আর এর জন্য সাময়িক যুদ্ধবিরতি প্রয়োজন। তাহলেই নিরাপদে ও উপযুক্ত পরিমাণে ত্রাণসামগ্রী গাজায় পাঠানো সম্ভব হবে।

পরে ইউরোপীয় কাউন্সিল এক বিবৃতিতে জানায়, ‘গাজায় মানবিক পরিস্থিতি সমানে খারাপ হচ্ছে। এই অবস্থায় সেখানে ত্রাণ পাঠানোর জন্য প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নেয়া দরকার। তার জন্য একটি করিডোর তৈরি করা প্রয়োজন।’

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘ইউরোপীয় ইউনিয়ন এই অঞ্চলে তাদের সহযোগী ও বন্ধু দেশগুলোকে সঙ্গে নিয়ে বেসামরিক মানুষকে রক্ষা করা, তাদের সাহায্য করা এবং তারা যাতে খাবার, পানি, ওষুধ, বাসস্থান ও জ্বালানি পায় তা নিশ্চিত করতে চায়। তারা এটাও দেখবে, এই সাহায্য যেন সন্ত্রাসবাদী সংগঠনের হাতে না পড়ে।’

ইইউয়ের বৈঠকে বিষয়টি নিয়ে দীর্ঘ আলোচনা হয়েছে। স্পেন, আয়ারল্যান্ড, বেলজিয়ামের মতো দেশগুলো সংঘর্ষবিরতির ওপর জোর দিয়েছে। জার্মানি ও হাঙ্গেরি বলেছে, ইসরাইলের নিজেকে রক্ষা করার অধিকার আছে।