০১:২৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চীন–পাকিস্তান সীমান্তে ভারতের তিনটি মিসাইল ইউনিট মোতায়েন

চীন ও পাকিস্তান সীমান্তে তিনটি এস–৪০০ এয়ার ডিফেন্স মিসাইল স্কোয়াড্রন মোতায়েন করেছে ভারত। এ ছাড়া আরও দুটি স্কোয়াড্রন মোতায়েনের চূড়ান্ত সময়সূচি নিয়ে ভারত ও রুশ কর্মকর্তারা শিগগিরই আলোচনায় বসতে যাচ্ছেন। প্রতিরক্ষা সূত্রের বরাত দিয়ে ভারতীয় বার্তা সংস্থা এএনআই এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

২০১৮–১৯ সালে ভারত ও রাশিয়া এস–৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রের পাঁচটি স্কোয়াড্রনের জন্য ৩৫ হাজার কোটি রুপির একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছিল। সেই পাঁচটি স্কোয়াড্রনের তিনটি ইতিমধ্যে ভারতে পৌঁছেছে। বাকি দুটি স্কোয়াড্রনের সরবরাহ ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিলম্বিত হচ্ছে বলে জানিয়েছেন রুশ কর্মকর্তারা।

ভারতীয় প্রতিরক্ষা সূত্র এএনআইকে বলেছে, ‘তিনটি স্কোয়াড্রন ইতিমধ্যেই গুরুত্বপূর্ণ সেক্টরে চালু করা হয়েছে।ইউনিটগুলো চীন এবং পাকিস্তানের দিকে নজর রাখছে। বাকি দুটি ক্ষেপণাস্ত্র স্কোয়াড্রনের সরবরাহের ব্যাপারে আলোচনা করতে ভারত ও রাশিয়ার কর্মকর্তারা শিগগিরই আলোচনায় বসবেন।’

রাশিয়ার পক্ষ থেকে এখনও এ ব্যাপারে চূড়ান্ত মন্তব্য পাওয়া যায়নি। রুশ কর্মকর্তারা শুধু বলেছেন, তারা এই মুহূর্তে ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে ব্যস্ত। এ দিকে নাম প্রকাশ না করা শর্তে ভারতের প্রতিরক্ষা সূত্রগুলো এএনআইকে বলেছে, ভারতের কাছে সরবরাহ করা স্কোয়াড্রনগুলো রাশিয়া নিজেদের প্রয়োজনে ব্যবহারের জন্য তৈরি করেছিল।

এদিকে ভারতীয় প্রতিরক্ষা অধিগ্রহণ কাউন্সিল সম্প্রতি কুশ প্রকল্পের অধীনে ভারতীয় দূরপাল্লার সারফেস-টু-এয়ার মিসাইল সিস্টেম (এলআরএসএএম) সংগ্রহের অনুমোদন দিয়েছে। এলআরএসএএম প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা প্রায় চারশো কিলোমিটার দূরের যুদ্ধবিমান ও লক্ষ্যবস্তুতে গুলি করতে সক্ষম হবে।

চীন–পাকিস্তান সীমান্তে ভারতের তিনটি মিসাইল ইউনিট মোতায়েন

আপডেট : ০৭:৪৪:৫৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৩

চীন ও পাকিস্তান সীমান্তে তিনটি এস–৪০০ এয়ার ডিফেন্স মিসাইল স্কোয়াড্রন মোতায়েন করেছে ভারত। এ ছাড়া আরও দুটি স্কোয়াড্রন মোতায়েনের চূড়ান্ত সময়সূচি নিয়ে ভারত ও রুশ কর্মকর্তারা শিগগিরই আলোচনায় বসতে যাচ্ছেন। প্রতিরক্ষা সূত্রের বরাত দিয়ে ভারতীয় বার্তা সংস্থা এএনআই এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

২০১৮–১৯ সালে ভারত ও রাশিয়া এস–৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রের পাঁচটি স্কোয়াড্রনের জন্য ৩৫ হাজার কোটি রুপির একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছিল। সেই পাঁচটি স্কোয়াড্রনের তিনটি ইতিমধ্যে ভারতে পৌঁছেছে। বাকি দুটি স্কোয়াড্রনের সরবরাহ ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিলম্বিত হচ্ছে বলে জানিয়েছেন রুশ কর্মকর্তারা।

ভারতীয় প্রতিরক্ষা সূত্র এএনআইকে বলেছে, ‘তিনটি স্কোয়াড্রন ইতিমধ্যেই গুরুত্বপূর্ণ সেক্টরে চালু করা হয়েছে।ইউনিটগুলো চীন এবং পাকিস্তানের দিকে নজর রাখছে। বাকি দুটি ক্ষেপণাস্ত্র স্কোয়াড্রনের সরবরাহের ব্যাপারে আলোচনা করতে ভারত ও রাশিয়ার কর্মকর্তারা শিগগিরই আলোচনায় বসবেন।’

রাশিয়ার পক্ষ থেকে এখনও এ ব্যাপারে চূড়ান্ত মন্তব্য পাওয়া যায়নি। রুশ কর্মকর্তারা শুধু বলেছেন, তারা এই মুহূর্তে ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে ব্যস্ত। এ দিকে নাম প্রকাশ না করা শর্তে ভারতের প্রতিরক্ষা সূত্রগুলো এএনআইকে বলেছে, ভারতের কাছে সরবরাহ করা স্কোয়াড্রনগুলো রাশিয়া নিজেদের প্রয়োজনে ব্যবহারের জন্য তৈরি করেছিল।

এদিকে ভারতীয় প্রতিরক্ষা অধিগ্রহণ কাউন্সিল সম্প্রতি কুশ প্রকল্পের অধীনে ভারতীয় দূরপাল্লার সারফেস-টু-এয়ার মিসাইল সিস্টেম (এলআরএসএএম) সংগ্রহের অনুমোদন দিয়েছে। এলআরএসএএম প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা প্রায় চারশো কিলোমিটার দূরের যুদ্ধবিমান ও লক্ষ্যবস্তুতে গুলি করতে সক্ষম হবে।