Dhaka ০২:০৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

হিজবুল্লাহর হামলায় ১২০ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

লেবাননভিত্তিক শক্তিশালী সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ জানিয়েছে, হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধ শুরুর পর তাদের হামলায় ১২০ জন ইসরায়েলি সেনা হতাহত (আহত বা নিহত) হয়েছেন।

হিজবুল্লাহ সংশ্লিষ্ট আল-মানার চ্যানেলটি জানায় তাদের তথ্যে বলেছে, ‘গত ৮ অক্টোবর থেকে হিজবুল্লাহ ইসরায়েলের ১০৫টি স্থাপনার ওপর হামলা চালিয়েছে। এরমধ্যে রয়েছে ইসরায়েলের গোয়েন্দা ও যোগাযোগ ব্যবস্থা, জ্যামিং ব্যবস্থা এবং ৩৩টি রাডার।’ এসব হামলায় ইসরায়েলের সাঁজোয়া যান, দুটি হাম্ভি সামরিক যান এবং ৯টি ট্যাংক ধ্বংস হয়েছে। এছাড়া হিজবুল্লাহর হামলায় ১২০ ইসরায়েলি সেনা আহত বা নিহত হয়েছেন।

১০৫টি সামরিক স্থাপনার ওপর হামলা চালানো ছাড়াও ৬৯টি যোগাযোগ ব্যবস্থা, ১৪০টি নজরদারি ক্যামেরা এবং ১৭টি জ্যামিং ব্যবস্থার ওপর হামলা চালিয়ে এগুলো ধ্বংস করা হয়েছে। এছাড়া হিজবুল্লাহ ইসরায়েলের ৩৩টি রাডার এবং ২৭টি গোয়েন্দা নজরদারি ব্যবস্থা ধ্বংস ও একটি ড্রোন ভূপাতিত করতে সক্ষম হয়েছে।

মঙ্গলবার সন্ধ্যায় হিজবুল্লাহ জানিয়েছিল, তারা ইসরায়েলের আল-জারদাহতে একটি ইসরায়েলি কামান বাহিনীর উপর হামলা চালিয়েছে। এতে নিশ্চিতভাবে ইসরায়েলি সেনারা হতাহত হয়েছিলেন।

টিভি চ্যানেলটির তথ্য বলছে গত মঙ্গলবার (৩১ অক্টোবর) এক সংক্রান্ত একটি ইনফোগ্রাফিক তথ্য প্রকাশ করে। এতে বিভিন্ন বিষয়ের পাশাপাশি লেবানন সীমান্তে— গত ৮ অক্টোবর থেকে ৩১ পর্যন্ত— মোট ২৩ দিনে কতজন ইসরায়েলি সেনাদের হতাহত হয়েছেন সে বিষয়টি তুলে ধরা হয়।

গত ৭ অক্টোবর থেকেই ইসরায়েল ও হিজবুল্লাহর মধ্যে সীমান্তবর্তী এলাকাগুলোতে সংঘর্ষ হচ্ছে। ২০০৬ সালের হিজবুল্লাহ-ইসরায়েলের পূর্ণমাত্রার যুদ্ধের পর যা সবচেয়ে প্রাণঘাতী সংঘর্ষ। সে বছর ইসরায়েলের বিভিন্ন শহরে রকেট হামলা চালিয়েছিল হিজবুল্লাহ। এতে ইসরায়েলের বিভিন্ন শহর ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়েছিল। সূত্র: ইয়েনি সাফাক

হিজবুল্লাহর হামলায় ১২০ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

আপডেট : ০১:৩৭:৪৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ নভেম্বর ২০২৩

লেবাননভিত্তিক শক্তিশালী সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ জানিয়েছে, হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধ শুরুর পর তাদের হামলায় ১২০ জন ইসরায়েলি সেনা হতাহত (আহত বা নিহত) হয়েছেন।

হিজবুল্লাহ সংশ্লিষ্ট আল-মানার চ্যানেলটি জানায় তাদের তথ্যে বলেছে, ‘গত ৮ অক্টোবর থেকে হিজবুল্লাহ ইসরায়েলের ১০৫টি স্থাপনার ওপর হামলা চালিয়েছে। এরমধ্যে রয়েছে ইসরায়েলের গোয়েন্দা ও যোগাযোগ ব্যবস্থা, জ্যামিং ব্যবস্থা এবং ৩৩টি রাডার।’ এসব হামলায় ইসরায়েলের সাঁজোয়া যান, দুটি হাম্ভি সামরিক যান এবং ৯টি ট্যাংক ধ্বংস হয়েছে। এছাড়া হিজবুল্লাহর হামলায় ১২০ ইসরায়েলি সেনা আহত বা নিহত হয়েছেন।

১০৫টি সামরিক স্থাপনার ওপর হামলা চালানো ছাড়াও ৬৯টি যোগাযোগ ব্যবস্থা, ১৪০টি নজরদারি ক্যামেরা এবং ১৭টি জ্যামিং ব্যবস্থার ওপর হামলা চালিয়ে এগুলো ধ্বংস করা হয়েছে। এছাড়া হিজবুল্লাহ ইসরায়েলের ৩৩টি রাডার এবং ২৭টি গোয়েন্দা নজরদারি ব্যবস্থা ধ্বংস ও একটি ড্রোন ভূপাতিত করতে সক্ষম হয়েছে।

মঙ্গলবার সন্ধ্যায় হিজবুল্লাহ জানিয়েছিল, তারা ইসরায়েলের আল-জারদাহতে একটি ইসরায়েলি কামান বাহিনীর উপর হামলা চালিয়েছে। এতে নিশ্চিতভাবে ইসরায়েলি সেনারা হতাহত হয়েছিলেন।

টিভি চ্যানেলটির তথ্য বলছে গত মঙ্গলবার (৩১ অক্টোবর) এক সংক্রান্ত একটি ইনফোগ্রাফিক তথ্য প্রকাশ করে। এতে বিভিন্ন বিষয়ের পাশাপাশি লেবানন সীমান্তে— গত ৮ অক্টোবর থেকে ৩১ পর্যন্ত— মোট ২৩ দিনে কতজন ইসরায়েলি সেনাদের হতাহত হয়েছেন সে বিষয়টি তুলে ধরা হয়।

গত ৭ অক্টোবর থেকেই ইসরায়েল ও হিজবুল্লাহর মধ্যে সীমান্তবর্তী এলাকাগুলোতে সংঘর্ষ হচ্ছে। ২০০৬ সালের হিজবুল্লাহ-ইসরায়েলের পূর্ণমাত্রার যুদ্ধের পর যা সবচেয়ে প্রাণঘাতী সংঘর্ষ। সে বছর ইসরায়েলের বিভিন্ন শহরে রকেট হামলা চালিয়েছিল হিজবুল্লাহ। এতে ইসরায়েলের বিভিন্ন শহর ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়েছিল। সূত্র: ইয়েনি সাফাক