Dhaka ১২:৫৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

অস্থায়ী যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয়নি ইসরায়েল: ব্লিঙ্কেন

অস্থায়ী যুদ্ধবিরতির আহ্বান’ নিয়ে শুক্রবার ইসরায়েলে গেছেন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন। তবে গাজায় হামলা বন্ধের যে উদ্দেশ্যে ব্লিঙ্কেন এসেছেন; সেটি ব্যর্থ হয়েছে। কারণ ইসরায়েল জানিয়ে দিয়েছে তারা গাজায় এখন কোনো অস্থায়ী যুদ্ধবিরতিতে রাজি হবে না।

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় মানবিক সহায়তা পৌঁছাতে ‘ শুক্রবার তেল আবিবে পৌঁছে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠক করেন ব্লিঙ্কেন। বৈঠক শেষে নেতানিয়াহু একটি বিবৃতি প্রকাশ করেন। এতে তিনি জানান, হামাস যতক্ষণ পর্যন্ত সব জিম্মিকে ছেড়ে না দেবে ততক্ষণ তাদের সঙ্গে ইসরায়েল কোনো যুদ্ধবিরতি করবে না। এছাড়া গাজায় তারা কোনো জ্বালানি প্রবেশ করতে দেবেন না বলেও জানিয়েছেন নেতানিয়াহু।

তিনি বলেছেন, ‘যেটিতে আমাদের সব জিম্মিকে ছাড়ানোর শর্ত নেই সেই যুদ্ধবিরতির বিরোধীতা করে ইসরায়েল। গাজায় ইসরায়েল কোনো জ্বালানি প্রবেশ করতে দিচ্ছে না এবং সেখানে যে কোনো ধরনের ফান্ডের বিরোধীতা করি আমরা।’

গত ৭ অক্টোবর অবৈধ বসতিগুলোতে হামলা চালিয়ে প্রায় ২৫০ ইসরায়েলিকে ধরে নিয়ে আসে হামাস। এছাড়া তারা ওইদিন ১ হাজার ৪০০ ইসরায়েলিকে হত্যা করে। যার মধ্যে প্রায় ৩০০ জন হলো সেনা।

৭ অক্টোবরের হামলার প্রতিশোধ নিতে হামাসকে পুরোপুরি নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার হুমকি দেয় ইসরায়েল। এর অংশ হিসেবে গাজায় নির্বিচারে বোমা হামলা চালিয়ে যাচ্ছে তারা। এছাড়া গত ২৮ অক্টোবর থেকে স্থল হামলাও শুরু করে দখলদার ইসরায়েলি বাহিনী। স্থল হামলা শুরুর পর হামাসের অতর্কিত হামলার মুখে পড়ে এখন পর্যন্ত ২৫ ইসরায়েলি সেনা প্রাণ হারিয়েছেন।

অস্থায়ী যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয়নি ইসরায়েল: ব্লিঙ্কেন

আপডেট : ০৪:৩৮:৪৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩ নভেম্বর ২০২৩

অস্থায়ী যুদ্ধবিরতির আহ্বান’ নিয়ে শুক্রবার ইসরায়েলে গেছেন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন। তবে গাজায় হামলা বন্ধের যে উদ্দেশ্যে ব্লিঙ্কেন এসেছেন; সেটি ব্যর্থ হয়েছে। কারণ ইসরায়েল জানিয়ে দিয়েছে তারা গাজায় এখন কোনো অস্থায়ী যুদ্ধবিরতিতে রাজি হবে না।

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় মানবিক সহায়তা পৌঁছাতে ‘ শুক্রবার তেল আবিবে পৌঁছে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠক করেন ব্লিঙ্কেন। বৈঠক শেষে নেতানিয়াহু একটি বিবৃতি প্রকাশ করেন। এতে তিনি জানান, হামাস যতক্ষণ পর্যন্ত সব জিম্মিকে ছেড়ে না দেবে ততক্ষণ তাদের সঙ্গে ইসরায়েল কোনো যুদ্ধবিরতি করবে না। এছাড়া গাজায় তারা কোনো জ্বালানি প্রবেশ করতে দেবেন না বলেও জানিয়েছেন নেতানিয়াহু।

তিনি বলেছেন, ‘যেটিতে আমাদের সব জিম্মিকে ছাড়ানোর শর্ত নেই সেই যুদ্ধবিরতির বিরোধীতা করে ইসরায়েল। গাজায় ইসরায়েল কোনো জ্বালানি প্রবেশ করতে দিচ্ছে না এবং সেখানে যে কোনো ধরনের ফান্ডের বিরোধীতা করি আমরা।’

গত ৭ অক্টোবর অবৈধ বসতিগুলোতে হামলা চালিয়ে প্রায় ২৫০ ইসরায়েলিকে ধরে নিয়ে আসে হামাস। এছাড়া তারা ওইদিন ১ হাজার ৪০০ ইসরায়েলিকে হত্যা করে। যার মধ্যে প্রায় ৩০০ জন হলো সেনা।

৭ অক্টোবরের হামলার প্রতিশোধ নিতে হামাসকে পুরোপুরি নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার হুমকি দেয় ইসরায়েল। এর অংশ হিসেবে গাজায় নির্বিচারে বোমা হামলা চালিয়ে যাচ্ছে তারা। এছাড়া গত ২৮ অক্টোবর থেকে স্থল হামলাও শুরু করে দখলদার ইসরায়েলি বাহিনী। স্থল হামলা শুরুর পর হামাসের অতর্কিত হামলার মুখে পড়ে এখন পর্যন্ত ২৫ ইসরায়েলি সেনা প্রাণ হারিয়েছেন।