০২:৪৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মধ্যপ্রাচ্যের জলসীমায় মার্কিন পারমাণবিক সাবমেরিন

মার্কিন নৌবাহিনী মধ্যপ্রাচ্যে একটি ক্ষেপণাস্ত্রবাহী সাবমেরিন পাঠিয়েছে। এই সাবমেরিনের ক্ষেপণাস্ত্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র যুক্ত করার সুবিধা রয়েছে।

ইসরায়েল–ফিলিস্তিন যুদ্ধের মধ্যে মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই সাবমেরিনের উপস্থিতি ভিন্ন বার্তা দিচ্ছে।

কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার খবরে বলা হয়েছে, রোববার গভীর রাতে ইউএস সেন্ট্রাল কমান্ড (সেন্টকম) সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম এক্সে (সাবেক টুইটার) সাবমেরিনটির অবস্থান জানিয়ে একটি পোস্ট করেছে।

এতে বলা হয়েছে, ‘‘৫ নভেম্বর ওহাইও শ্রেণির একটি সাবমেরিন মার্কিন সেন্ট্রাল কমান্ডের আওতাধীন এলাকাতে এসে পৌঁছেছে।’’ সেন্ট্রাল কমান্ড এলাকায় মধ্যপ্রাচ্য অন্তর্ভুক্ত।

পোস্টটিতে সুয়েজ খালের মধ্য দিয়ে সাবমেরিনটির এগিয়ে যাওয়ার একটি ছবিও প্রকাশ করেছে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সাধারণত এভাবে ঘোষণা দিয়ে সাবমেরিনের অবস্থান জানায় না। ইসরায়েল-ফিলিস্তিন যুদ্ধ পুরো মধ্যপ্রাচ্যে ছড়িয়ে পড়ার ঝুঁকি বিবচেনায় নিজেদের সামরিক সক্ষমতা দেখাতে যুক্তরাষ্ট্র এ পদক্ষেপ নিয়েছে বলে মনে কো হচ্ছে।

গত ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনের গাজার শাসকগোষ্ঠী হামাসের সশস্ত্র যোদ্ধারা ইসরায়েলে নজিরবিহীন হামলা চালায়। সেদিনই গাজায় পাল্টা হামলা শুরু করে ইসরায়েল। এর মধ্য দিয়ে ইসরায়েল–ফিলিস্তিন যুদ্ধ শুরু হয়েছে। এর পর থেকে ইসরায়েলের ঘনিষ্ঠ মিত্র যুক্তরাষ্ট্র মধ্যপ্রাচ্যে সামরিক তৎপরতা ব্যাপকভাবে বাড়িয়েছে।

ইতোমধ্যে সেখানে দুটি যুদ্ধবিমানবাহী রণতরিসহ বহু যুদ্ধবিমান পাঠিয়েছে আমেরিকা। দেশটি মধ্যপ্রাচ্যে প্রায় এক হাজার মার্কিন সেনা মোতায়েন করারও ঘোষণা দিয়েছে। এ ছাড়া বিশেষ অভিযান পরিচালনায় দক্ষ যুক্তরাষ্ট্রের একদল কমান্ডো সেনা গাজা যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীকে পরামর্শ দিচ্ছে।

মধ্যপ্রাচ্যের জলসীমায় মার্কিন পারমাণবিক সাবমেরিন

আপডেট : ০৪:৫৯:৫৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ নভেম্বর ২০২৩

মার্কিন নৌবাহিনী মধ্যপ্রাচ্যে একটি ক্ষেপণাস্ত্রবাহী সাবমেরিন পাঠিয়েছে। এই সাবমেরিনের ক্ষেপণাস্ত্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র যুক্ত করার সুবিধা রয়েছে।

ইসরায়েল–ফিলিস্তিন যুদ্ধের মধ্যে মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই সাবমেরিনের উপস্থিতি ভিন্ন বার্তা দিচ্ছে।

কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার খবরে বলা হয়েছে, রোববার গভীর রাতে ইউএস সেন্ট্রাল কমান্ড (সেন্টকম) সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম এক্সে (সাবেক টুইটার) সাবমেরিনটির অবস্থান জানিয়ে একটি পোস্ট করেছে।

এতে বলা হয়েছে, ‘‘৫ নভেম্বর ওহাইও শ্রেণির একটি সাবমেরিন মার্কিন সেন্ট্রাল কমান্ডের আওতাধীন এলাকাতে এসে পৌঁছেছে।’’ সেন্ট্রাল কমান্ড এলাকায় মধ্যপ্রাচ্য অন্তর্ভুক্ত।

পোস্টটিতে সুয়েজ খালের মধ্য দিয়ে সাবমেরিনটির এগিয়ে যাওয়ার একটি ছবিও প্রকাশ করেছে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সাধারণত এভাবে ঘোষণা দিয়ে সাবমেরিনের অবস্থান জানায় না। ইসরায়েল-ফিলিস্তিন যুদ্ধ পুরো মধ্যপ্রাচ্যে ছড়িয়ে পড়ার ঝুঁকি বিবচেনায় নিজেদের সামরিক সক্ষমতা দেখাতে যুক্তরাষ্ট্র এ পদক্ষেপ নিয়েছে বলে মনে কো হচ্ছে।

গত ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনের গাজার শাসকগোষ্ঠী হামাসের সশস্ত্র যোদ্ধারা ইসরায়েলে নজিরবিহীন হামলা চালায়। সেদিনই গাজায় পাল্টা হামলা শুরু করে ইসরায়েল। এর মধ্য দিয়ে ইসরায়েল–ফিলিস্তিন যুদ্ধ শুরু হয়েছে। এর পর থেকে ইসরায়েলের ঘনিষ্ঠ মিত্র যুক্তরাষ্ট্র মধ্যপ্রাচ্যে সামরিক তৎপরতা ব্যাপকভাবে বাড়িয়েছে।

ইতোমধ্যে সেখানে দুটি যুদ্ধবিমানবাহী রণতরিসহ বহু যুদ্ধবিমান পাঠিয়েছে আমেরিকা। দেশটি মধ্যপ্রাচ্যে প্রায় এক হাজার মার্কিন সেনা মোতায়েন করারও ঘোষণা দিয়েছে। এ ছাড়া বিশেষ অভিযান পরিচালনায় দক্ষ যুক্তরাষ্ট্রের একদল কমান্ডো সেনা গাজা যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীকে পরামর্শ দিচ্ছে।