০৭:৩৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ইসরাইলের হামলায় একদিনে আরও ২৪৩ ফিলিস্তিনি নিহত

ইসরাইলের অব্যাহত হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ২৪৩ ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছে। গত ৭ অক্টোবর থেকে ইসরাইলি হামলায় প্রায় ১১ হাজার ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। ইসরায়েলের স্থল, নৌ ও আকাশ পথের এই হামলায় প্রতিনিয়তই বেসামরিক নাগরিকদের প্রাণ ঝরছে।

জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক অফিস জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় গাজায় স্থল অভিযানে আরও দুই ইসরাইলি সেনা নিহত হয়েছেন।

এদিকে ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার সবচেয়ে জনবহুল অঞ্চল গাজা সিটির ভেতরে হামাস ও ইসরাইলি বাহিনীর তুমুল লড়াই চলছে। যে এলাকায় এ সংঘাত চলছে তার খুব কাছেই আল-কুদস হাসপাতাল অবস্থিত।

তবে গাজায় কোনো প্রকার বিরতি ঘোষণায় শুরু থেকেই তীব্র আপত্তি জানিয়ে আসছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু। সম্প্রতি অবশ্য তিনি বলেছেন, যদি হামাস জিম্মিদের মুক্তি দেয়— কেবল তাহলেই মানবিক বিরতি হতে পারে।

অন্যদিকে হামাস জানিয়েছে, বিরতি না দিলে জিম্মিদের মুক্তি দেওয়া হবে না।

বৃহস্পতিবার অবশ্য গাজা উপত্যকায় প্রতিদিন ৪ ঘণ্টা বিরতি দিতে রাজি হয়েছে ইসরায়েল। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জন কিরবি এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, এখন থেকে প্রতিদিন বিরতি শুরুর তিন ঘণ্টা আগে সেই বিরতির সময় জানানো হবে।

গত ৭ অক্টোবর গাজায় বোমা হামলা শুরুর পর আল-কুদস হাসপাতাল প্রাঙ্গণে আশ্রয় নেন হাজার হাজার মানুষ। এরপরও ওই হাসপাতালের আশপাশে বিমান হামলা অব্যাহত রাখে দখলদার ইসরাইলি বাহিনী । বর্তমানে ইসরায়েলি বাহিনী গাজা সিটিকে ঘিরে রেখেছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে, গাজা সিটিতে হামাসের শক্ত অবস্থানগুলোতে যে কোনো সময় স্থল হামলা চালাবে ইসরাইলি বাহিনী।

ইসরাইলের হামলায় একদিনে আরও ২৪৩ ফিলিস্তিনি নিহত

আপডেট : ০৬:১৬:২৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১০ নভেম্বর ২০২৩

ইসরাইলের অব্যাহত হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ২৪৩ ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছে। গত ৭ অক্টোবর থেকে ইসরাইলি হামলায় প্রায় ১১ হাজার ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। ইসরায়েলের স্থল, নৌ ও আকাশ পথের এই হামলায় প্রতিনিয়তই বেসামরিক নাগরিকদের প্রাণ ঝরছে।

জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক অফিস জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় গাজায় স্থল অভিযানে আরও দুই ইসরাইলি সেনা নিহত হয়েছেন।

এদিকে ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার সবচেয়ে জনবহুল অঞ্চল গাজা সিটির ভেতরে হামাস ও ইসরাইলি বাহিনীর তুমুল লড়াই চলছে। যে এলাকায় এ সংঘাত চলছে তার খুব কাছেই আল-কুদস হাসপাতাল অবস্থিত।

তবে গাজায় কোনো প্রকার বিরতি ঘোষণায় শুরু থেকেই তীব্র আপত্তি জানিয়ে আসছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু। সম্প্রতি অবশ্য তিনি বলেছেন, যদি হামাস জিম্মিদের মুক্তি দেয়— কেবল তাহলেই মানবিক বিরতি হতে পারে।

অন্যদিকে হামাস জানিয়েছে, বিরতি না দিলে জিম্মিদের মুক্তি দেওয়া হবে না।

বৃহস্পতিবার অবশ্য গাজা উপত্যকায় প্রতিদিন ৪ ঘণ্টা বিরতি দিতে রাজি হয়েছে ইসরায়েল। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জন কিরবি এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, এখন থেকে প্রতিদিন বিরতি শুরুর তিন ঘণ্টা আগে সেই বিরতির সময় জানানো হবে।

গত ৭ অক্টোবর গাজায় বোমা হামলা শুরুর পর আল-কুদস হাসপাতাল প্রাঙ্গণে আশ্রয় নেন হাজার হাজার মানুষ। এরপরও ওই হাসপাতালের আশপাশে বিমান হামলা অব্যাহত রাখে দখলদার ইসরাইলি বাহিনী । বর্তমানে ইসরায়েলি বাহিনী গাজা সিটিকে ঘিরে রেখেছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে, গাজা সিটিতে হামাসের শক্ত অবস্থানগুলোতে যে কোনো সময় স্থল হামলা চালাবে ইসরাইলি বাহিনী।