ঢাকা ০৯:০৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫, ১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी
ব্রেকিং নিউজ ::
ইসরায়েলি সেনাবাহিনী ইরানের বন্দর আব্বাসের গ্যাস স্থাপনা, ইস্পাহানের পারমাণবিক স্থাপনা এবং তেহরানের অন্যান্য লক্ষ্যবস্তুতে বড় ধরনের হামলা চালিয়েছে: ইসরায়েলি মিডিয়া :::: ইরানের রাজধানী তেহরান, হরমোজগান, কেরমানশাহ, পশ্চিম আজারবাইজান, লোরেস্তান ও খুজেস্তানসহ ইরানের বেশ কয়েকটি অঞ্চলে নতুন করে তীব্র হামলা চালিয়েছে ইসরাইল :::: ইরানের ওপর ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানিয়ে চীনের শীর্ষ কূটনীতিক বলেছেন, কূটনৈতিক উপায় 'এখনো শেষ হয়ে যায়নি' :::: ইসরায়েল-ইরান সংঘাত নিয়ে আলোচনা করলেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোগান ও সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট শারা :::: ইসরাইলি হামলায় ইরানের এসফাহান পরমাণু স্থাপনার চারটি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে: আইএইএ :::: ইরানে ইসরায়েলি হামলাকে 'অসহনীয়' বলল জাপান :::: ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের সঙ্গে কথা বললেন ফরাসী প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ :::: ইরানের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে ফোনালাপে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানিয়েছেন কাতারের শেখ তামিম :::: ইরানের সামরিক বাহিনী বলছে, দেশের বিভিন্ন এলাকায় ইসরায়েলের ১০টি বিমান ভূপাতিত করা হয়েছে :::: ইরানের গ্যাসক্ষেত্রে বেসামরিক অবকাঠামোতে ইসরাইলি হামলা ::: তেহরানে অ্যাপার্টমেন্ট ব্লক হামলায় নিহত ৪০

তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে প্রশ্ন, যুক্তরাষ্ট্র বলল- সুষ্ঠু নির্বাচন চাই

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৬:৫২:০০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১০ নভেম্বর ২০২৩
  • / ৪৯৫ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

বাংলাদেশে কোনো নির্দিষ্ট সরকার, রাজনৈতিক দল বা নির্দিষ্ট কোনো প্রার্থীকে যুক্তরাষ্ট্র সমর্থন করে না বলে আবারও জানিয়েছে দেশটির পররাষ্ট্র দপ্তর। স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে দপ্তরটির উপপ্রধান মুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেল এমনটি জানান।

ব্রিফিংয়ে বেদান্তের কাছে জানতে চাওয়া হয়, যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থনে বাংলাদেশ সরকার সন্ত্রাসবাদ ও মৌলবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে জিরো-টলারেন্স নীতি গ্রহণ করেছে। গণমাধ্যমগুলো বলছে, এই অর্জন যুক্তরাষ্ট্রের সন্ত্রাস দমন প্রচেষ্টা এবং জাতীয় স্বার্থে ইতিবাচকভাবে অবদান রাখছে। এ বিষয়ে বর্তমান সরকারের অর্জনকে আপনি কীভাবে মূল্যায়ন করেন?

জবাবে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের উপপ্রধান মুখপাত্র বলেন, আপনি আমাকে আগেও বলতে শুনেছেন যে, গত বছর আমরা বাংলাদেশের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর উদ্‌যাপন করেছি, এবং অবশ্যই এই দেশের সঙ্গে আমরা সেই সম্পর্ক এগিয়ে নিতে চাই। আমরা আমাদের সম্পর্ক ও অংশীদারত্বকে আরও গভীর করতে চাই। দেশটির সঙ্গে অনেক ক্ষেত্রেই সহযোগিতার সম্ভাবনা রয়েছে।

এরপর বেদান্তকে প্রশ্ন করা হয়, আসন্ন জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে বাংলাদেশে কোনো ধরনের অনির্বাচিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থাকে সমর্থন করে কি না?

এর জবাবে বেদান্ত প্যাটেল বলেন, ‘আমি নিশ্চিত যে, আমি গতকাল বা তার আগের দিন বা তার আগের দিন এই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছি।’

এমন অস্পষ্ট উত্তর শুনে বেদান্তের কাছে জানতে চাওয়া হয়—আমরা প্রতিবারই উত্তর পাচ্ছি যে, আপনারা সবাই বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন চান। এটি ঠিক আছে, কিন্তু প্রশ্ন হলো, আপনারা অনির্বাচিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে সমর্থন করেন কি না? হ্যাঁ বা না।

জবাবে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র বলেন, ‘আপনি অতীতেও আমাদের বলতে শুনেছেন যে, আমরা কোনো দেশে কোনো নির্দিষ্ট সরকার, রাজনৈতিক দল বা কোনো নির্দিষ্ট প্রার্থীকে সমর্থন করি না।আমাদের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হলো— যেখানে নির্বাচন চলছে সেখানে যেন অবাধ ও সুষ্ঠু উপায়ে যেন ভোট অনুষ্ঠিত হয়। এতে দেশের জনগণের ইচ্ছাকে সম্মান করা হবে।’

নিউজটি শেয়ার করুন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে প্রশ্ন, যুক্তরাষ্ট্র বলল- সুষ্ঠু নির্বাচন চাই

আপডেট সময় : ০৬:৫২:০০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১০ নভেম্বর ২০২৩

বাংলাদেশে কোনো নির্দিষ্ট সরকার, রাজনৈতিক দল বা নির্দিষ্ট কোনো প্রার্থীকে যুক্তরাষ্ট্র সমর্থন করে না বলে আবারও জানিয়েছে দেশটির পররাষ্ট্র দপ্তর। স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে দপ্তরটির উপপ্রধান মুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেল এমনটি জানান।

ব্রিফিংয়ে বেদান্তের কাছে জানতে চাওয়া হয়, যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থনে বাংলাদেশ সরকার সন্ত্রাসবাদ ও মৌলবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে জিরো-টলারেন্স নীতি গ্রহণ করেছে। গণমাধ্যমগুলো বলছে, এই অর্জন যুক্তরাষ্ট্রের সন্ত্রাস দমন প্রচেষ্টা এবং জাতীয় স্বার্থে ইতিবাচকভাবে অবদান রাখছে। এ বিষয়ে বর্তমান সরকারের অর্জনকে আপনি কীভাবে মূল্যায়ন করেন?

জবাবে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের উপপ্রধান মুখপাত্র বলেন, আপনি আমাকে আগেও বলতে শুনেছেন যে, গত বছর আমরা বাংলাদেশের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর উদ্‌যাপন করেছি, এবং অবশ্যই এই দেশের সঙ্গে আমরা সেই সম্পর্ক এগিয়ে নিতে চাই। আমরা আমাদের সম্পর্ক ও অংশীদারত্বকে আরও গভীর করতে চাই। দেশটির সঙ্গে অনেক ক্ষেত্রেই সহযোগিতার সম্ভাবনা রয়েছে।

এরপর বেদান্তকে প্রশ্ন করা হয়, আসন্ন জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে বাংলাদেশে কোনো ধরনের অনির্বাচিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থাকে সমর্থন করে কি না?

এর জবাবে বেদান্ত প্যাটেল বলেন, ‘আমি নিশ্চিত যে, আমি গতকাল বা তার আগের দিন বা তার আগের দিন এই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছি।’

এমন অস্পষ্ট উত্তর শুনে বেদান্তের কাছে জানতে চাওয়া হয়—আমরা প্রতিবারই উত্তর পাচ্ছি যে, আপনারা সবাই বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন চান। এটি ঠিক আছে, কিন্তু প্রশ্ন হলো, আপনারা অনির্বাচিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে সমর্থন করেন কি না? হ্যাঁ বা না।

জবাবে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র বলেন, ‘আপনি অতীতেও আমাদের বলতে শুনেছেন যে, আমরা কোনো দেশে কোনো নির্দিষ্ট সরকার, রাজনৈতিক দল বা কোনো নির্দিষ্ট প্রার্থীকে সমর্থন করি না।আমাদের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হলো— যেখানে নির্বাচন চলছে সেখানে যেন অবাধ ও সুষ্ঠু উপায়ে যেন ভোট অনুষ্ঠিত হয়। এতে দেশের জনগণের ইচ্ছাকে সম্মান করা হবে।’