১২:২৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে যা বলল অ্যামনেস্টি

নির্বাচন সামনে রেখে মানবাধিকার লঙ্ঘন ও মানবাধিকার পরিস্থিতির দ্রুত অবনতির কারণে জাতিসংঘের সদস্যদেশগুলোকে বাংলাদেশ সরকারের কাছে জবাবদিহি চাইতে বলেছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। সংস্থাটির পক্ষ থেকে শনিবার (১১ নভেম্বর) এমন বিবৃতি দেওয়া হয়েছে।

আগামীকাল সোমবার (১৩ নভেম্বর) জেনেভায় জাতিসংঘে মানবাধিকার সংস্থার চতুর্থ সর্বজনীন নিয়মিত পর্যালোচনা শুরু হবে। বাংলাদেশকে জবাবদিহির আওতায় আনতে এ পর্যালোচনাকে জাতিসংঘের সদস্যদেশগুলোকে অবশ্যই কাজে লাগাতে হবে বলে মনে করেছে অ্যামনেস্টি।

বিবৃতিতে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক উপ-আঞ্চলিক পরিচালক লিভিয়া স্যাকার্দি বলেন, চতুর্থ ইউপিআর এমন এক সময়ে হচ্ছে, যখন নির্বাচনের আগে বাংলাদেশের মানবাধিকার, গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান, বিরোধী নেতা, স্বাধীন গণমাধ্যম ও সুশীল সমাজ পদ্ধতিগত আক্রমণের মুখোমুখি।

বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশের ইউপিআরের জন্য অ্যামনেস্টির দেওয়া তথ্যে আগের সুপারিশ বাস্তবায়নের মূল্যায়ন করা হয়েছে। তারা মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, সংগঠন করাসহ শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশের অধিকার, অন্যান্য মানবাধিকার সম্পর্কে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।

এছাড়া বাংলাদেশ সরকারকে নতুন সাইবার নিরাপত্তা আইনটিকে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ করতে হবে। একই সঙ্গে মানবাধিকারকর্মী, সমালোচক, ভিন্নমতাবলম্বীদের বিরুদ্ধে এই আইন যাতে ব্যবহার করা না হয়, তা নিশ্চিত করতে হবে।

বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে যা বলল অ্যামনেস্টি

আপডেট : ০৭:৩৬:০৮ পূর্বাহ্ন, রোববার, ১২ নভেম্বর ২০২৩

নির্বাচন সামনে রেখে মানবাধিকার লঙ্ঘন ও মানবাধিকার পরিস্থিতির দ্রুত অবনতির কারণে জাতিসংঘের সদস্যদেশগুলোকে বাংলাদেশ সরকারের কাছে জবাবদিহি চাইতে বলেছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। সংস্থাটির পক্ষ থেকে শনিবার (১১ নভেম্বর) এমন বিবৃতি দেওয়া হয়েছে।

আগামীকাল সোমবার (১৩ নভেম্বর) জেনেভায় জাতিসংঘে মানবাধিকার সংস্থার চতুর্থ সর্বজনীন নিয়মিত পর্যালোচনা শুরু হবে। বাংলাদেশকে জবাবদিহির আওতায় আনতে এ পর্যালোচনাকে জাতিসংঘের সদস্যদেশগুলোকে অবশ্যই কাজে লাগাতে হবে বলে মনে করেছে অ্যামনেস্টি।

বিবৃতিতে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক উপ-আঞ্চলিক পরিচালক লিভিয়া স্যাকার্দি বলেন, চতুর্থ ইউপিআর এমন এক সময়ে হচ্ছে, যখন নির্বাচনের আগে বাংলাদেশের মানবাধিকার, গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান, বিরোধী নেতা, স্বাধীন গণমাধ্যম ও সুশীল সমাজ পদ্ধতিগত আক্রমণের মুখোমুখি।

বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশের ইউপিআরের জন্য অ্যামনেস্টির দেওয়া তথ্যে আগের সুপারিশ বাস্তবায়নের মূল্যায়ন করা হয়েছে। তারা মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, সংগঠন করাসহ শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশের অধিকার, অন্যান্য মানবাধিকার সম্পর্কে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।

এছাড়া বাংলাদেশ সরকারকে নতুন সাইবার নিরাপত্তা আইনটিকে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ করতে হবে। একই সঙ্গে মানবাধিকারকর্মী, সমালোচক, ভিন্নমতাবলম্বীদের বিরুদ্ধে এই আইন যাতে ব্যবহার করা না হয়, তা নিশ্চিত করতে হবে।