০৮:৪৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গাজায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত, ২ ট্যাঙ্ক ধ্বংস

ফিলিস্তিনের সশস্ত্র সংগঠন হামাসের সামরিক শাখা ইজ্জাদ্দিন কাসসাম ব্রিগেডের হামলায় আরও পাঁচ ইসরায়েলি সেনা নিহত হয়েছে। এছাড়া দুটি ইসরায়েলি ট্যাঙ্ক ধ্বংস করা হয়েছে।

তুরস্কের আনাদলু এজেন্সির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গাজার একটি টানেলে বিস্ফোরণে চার ইসরাইলি সেনা নিহত ও চার জন আহত হয়েছে।

পার্সটুডের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আল-কাসসাম ব্রিগেডের ফাঁদে পড়ে তাদের প্রাণ গেছে। প্রতিরোধ সংগ্রামীদের টানেল মনে করে দখলদার সেনারা সেখানে গেলে বিস্ফোরণ ঘটে এবং তারা হতাহত হয়। এছাড়া গাজার অন্য এক স্থানে ফিলিস্তিনি সংগ্রামীদের হামলায় অপর এক ইসরায়েলি সেনা প্রাণ হারায়। এর আগে ইসরায়েলি বাহিনী গাজায় তাদের দুই সেনা নিহত হওয়ার কথা স্বীকার করেছিল।

এদিকে, গতকাল হামাসের আল-কাসসাম ব্রিগেডের সদস্যদের হামলায় দু‘টি ইসরায়েলি ট্যাঙ্ক ধ্বংস হয়েছে। গাজার দক্ষিণ-পশ্চিম অংশে ‘ইয়াসিন-১০৫’ রকেটের সাহায্যে এসব ট্যাঙ্ক ধ্বংস করা হয়।

কয়েক দিন আগেই হামাসের সামরিক শাখার মুখপাত্র আবু উবাইদা জানিয়েছেন, তাদের মুক্তি সংগ্রামীরা ১৬০টির বেশি ইসরায়েলি যুদ্ধযান ধ্বংস করতে সক্ষম হয়েছে। এর মধ্যে বহু ট্যাংক রয়েছে।

তিন সপ্তাহের বেশি সময় ধরে গাজায় স্থল অভিযান চালাচ্ছে দখলদার ইসরায়েলি বাহিনী। সেখানে গিয়ে তারা ব্যাপক মার খাচ্ছে বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে।

গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের ভূখণ্ডে হামলা চালায় হামাস। ওই হামলায় ইসরায়েলের এক হাজার ৪০০ মানুষ নিহত হয়। জিম্মি করে নিয়ে যায় ২৫০ জনকে। হামাসের চালানোও ওই হামলাকে স্মরণকালের ভয়াবহ হামলা বলে গণ্য করা হয়েছে।

হামাসের এ হামলার পর গাজায় ভয়াবহ হামলা শুরু করে ইসরায়েল। দীর্ঘ এক মাসের বেশি সময় ধরে বিমান হামলার পাশাপাশি স্থল অভিযানও চালাচ্ছে তেল আবিব। ফলে গাজায় ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয় সৃষ্টি হয়েছে। নিহত হয়েছে সাড়ে ১১ হাজারের বেশি মানুষ।

শেখ হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে: আইন উপদেষ্টা

গাজায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত, ২ ট্যাঙ্ক ধ্বংস

আপডেট : ০৬:৫৩:৫১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৩

ফিলিস্তিনের সশস্ত্র সংগঠন হামাসের সামরিক শাখা ইজ্জাদ্দিন কাসসাম ব্রিগেডের হামলায় আরও পাঁচ ইসরায়েলি সেনা নিহত হয়েছে। এছাড়া দুটি ইসরায়েলি ট্যাঙ্ক ধ্বংস করা হয়েছে।

তুরস্কের আনাদলু এজেন্সির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গাজার একটি টানেলে বিস্ফোরণে চার ইসরাইলি সেনা নিহত ও চার জন আহত হয়েছে।

পার্সটুডের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আল-কাসসাম ব্রিগেডের ফাঁদে পড়ে তাদের প্রাণ গেছে। প্রতিরোধ সংগ্রামীদের টানেল মনে করে দখলদার সেনারা সেখানে গেলে বিস্ফোরণ ঘটে এবং তারা হতাহত হয়। এছাড়া গাজার অন্য এক স্থানে ফিলিস্তিনি সংগ্রামীদের হামলায় অপর এক ইসরায়েলি সেনা প্রাণ হারায়। এর আগে ইসরায়েলি বাহিনী গাজায় তাদের দুই সেনা নিহত হওয়ার কথা স্বীকার করেছিল।

এদিকে, গতকাল হামাসের আল-কাসসাম ব্রিগেডের সদস্যদের হামলায় দু‘টি ইসরায়েলি ট্যাঙ্ক ধ্বংস হয়েছে। গাজার দক্ষিণ-পশ্চিম অংশে ‘ইয়াসিন-১০৫’ রকেটের সাহায্যে এসব ট্যাঙ্ক ধ্বংস করা হয়।

কয়েক দিন আগেই হামাসের সামরিক শাখার মুখপাত্র আবু উবাইদা জানিয়েছেন, তাদের মুক্তি সংগ্রামীরা ১৬০টির বেশি ইসরায়েলি যুদ্ধযান ধ্বংস করতে সক্ষম হয়েছে। এর মধ্যে বহু ট্যাংক রয়েছে।

তিন সপ্তাহের বেশি সময় ধরে গাজায় স্থল অভিযান চালাচ্ছে দখলদার ইসরায়েলি বাহিনী। সেখানে গিয়ে তারা ব্যাপক মার খাচ্ছে বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে।

গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের ভূখণ্ডে হামলা চালায় হামাস। ওই হামলায় ইসরায়েলের এক হাজার ৪০০ মানুষ নিহত হয়। জিম্মি করে নিয়ে যায় ২৫০ জনকে। হামাসের চালানোও ওই হামলাকে স্মরণকালের ভয়াবহ হামলা বলে গণ্য করা হয়েছে।

হামাসের এ হামলার পর গাজায় ভয়াবহ হামলা শুরু করে ইসরায়েল। দীর্ঘ এক মাসের বেশি সময় ধরে বিমান হামলার পাশাপাশি স্থল অভিযানও চালাচ্ছে তেল আবিব। ফলে গাজায় ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয় সৃষ্টি হয়েছে। নিহত হয়েছে সাড়ে ১১ হাজারের বেশি মানুষ।