০৫:৪৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গাজায় জ্বালানি প্রবেশের অনুমতি দিয়েছে ইসরাইল

অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় জ্বালানি ঢুকতে দিতে রাজি হয়েছে ইসরায়েল। ফিলিস্তিন ভূখণ্ডে প্রতিদিন দুই ট্রাক জ্বালানি তেল ঢুকতে পারবে বলে জানিয়েছে দেশটি। মূলত যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক মহলের চাপের মুখে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসরায়েল। এর ফলে চরম জ্বালানি সংকটে ধুঁকতে থাকা গাজাবাসীর কষ্ট কিছুটা হলেও লাঘব পাবে।

এদিকে ফিলিস্তিনের গাজার উত্তরাঞ্চলের পর এবার দক্ষিণাঞ্চলেও বিমান হামলা চালাচ্ছে ইসরাইল। খান ইউনিস শহরের একটি আবাসিক এলাকায় ইসরাইলের বোমা হামলায় ২৬ জন নিহত হয়েছে। যাদের বেশিরভাগই শিশু।

গাজার আল-শিফা হাসপাতালে অভিযান অব্যাহত রেখেছে ইসরাইলি বাহিনী। সেখানে হাজার হাজার রোগী, চিকিৎসা কর্মী ও বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনি আটকে আছে। জ্বালানি সংকটে আল-শিফায় চার শিশুসহ আরও ৪০ রোগীর মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ। উপত্যকাজুড়ে পুরো স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়েছে।

মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের একজন কর্মকর্তা জানান, প্রতি দুই দিনে গাজায় প্রায় ১ লাখ ৪০ হাজার লিটার জ্বালানি তেল প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে। এই জ্বালানি তেলের বেশিরভাগই মানবিক সহায়তা দেওয়ার ট্রাক চলাচল, যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজায় পানি ও স্যানিটেশনের সুবিধা দেওয়ার জন্য জাতিসংঘকে দেওয়া হবে। বাকিটা ব্যবহার করা হবে মুঠোফোন ও ইন্টারনেট পরিষেবা নির্বিঘ্ন রাখার জন্য।

যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, গাজায় জ্বালানি সরবরাহের এ সিদ্ধান্ত সপ্তাহখানেক আগেই নেওয়া হয়েছিল, কিন্তু গাজার দক্ষিণাঞ্চলে জ্বালানি ফুরিয়ে যায়নি, যুক্তরাষ্ট্রকে এমনটাই জানিয়েছিলেন ইসরায়েলি কর্মকর্তারা।

শেখ হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে: আইন উপদেষ্টা

গাজায় জ্বালানি প্রবেশের অনুমতি দিয়েছে ইসরাইল

আপডেট : ০৭:৫৮:৪৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৩

অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় জ্বালানি ঢুকতে দিতে রাজি হয়েছে ইসরায়েল। ফিলিস্তিন ভূখণ্ডে প্রতিদিন দুই ট্রাক জ্বালানি তেল ঢুকতে পারবে বলে জানিয়েছে দেশটি। মূলত যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক মহলের চাপের মুখে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসরায়েল। এর ফলে চরম জ্বালানি সংকটে ধুঁকতে থাকা গাজাবাসীর কষ্ট কিছুটা হলেও লাঘব পাবে।

এদিকে ফিলিস্তিনের গাজার উত্তরাঞ্চলের পর এবার দক্ষিণাঞ্চলেও বিমান হামলা চালাচ্ছে ইসরাইল। খান ইউনিস শহরের একটি আবাসিক এলাকায় ইসরাইলের বোমা হামলায় ২৬ জন নিহত হয়েছে। যাদের বেশিরভাগই শিশু।

গাজার আল-শিফা হাসপাতালে অভিযান অব্যাহত রেখেছে ইসরাইলি বাহিনী। সেখানে হাজার হাজার রোগী, চিকিৎসা কর্মী ও বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনি আটকে আছে। জ্বালানি সংকটে আল-শিফায় চার শিশুসহ আরও ৪০ রোগীর মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ। উপত্যকাজুড়ে পুরো স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়েছে।

মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের একজন কর্মকর্তা জানান, প্রতি দুই দিনে গাজায় প্রায় ১ লাখ ৪০ হাজার লিটার জ্বালানি তেল প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে। এই জ্বালানি তেলের বেশিরভাগই মানবিক সহায়তা দেওয়ার ট্রাক চলাচল, যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজায় পানি ও স্যানিটেশনের সুবিধা দেওয়ার জন্য জাতিসংঘকে দেওয়া হবে। বাকিটা ব্যবহার করা হবে মুঠোফোন ও ইন্টারনেট পরিষেবা নির্বিঘ্ন রাখার জন্য।

যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, গাজায় জ্বালানি সরবরাহের এ সিদ্ধান্ত সপ্তাহখানেক আগেই নেওয়া হয়েছিল, কিন্তু গাজার দক্ষিণাঞ্চলে জ্বালানি ফুরিয়ে যায়নি, যুক্তরাষ্ট্রকে এমনটাই জানিয়েছিলেন ইসরায়েলি কর্মকর্তারা।