০৩:৫১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গাজার হাসপাতালে ইসরায়েলি হামলায় শঙ্কিত ডব্লিউএইচও

ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার উত্তরাঞ্চলে ইন্দোনেশিয়ান হাসপাতালে বোমা হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। পাশাপাশি হাসপাতালটি ঘিরে রেখেছে তারা। ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় অন্তত ১২ জন প্রাণ হারিয়েছেন। এ হামলায় শঙ্কিত হওয়ার কথা জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। খবর আলজাজিরার।

ডব্লিউএইচওর এক বিবৃতিতে বলা হয়, হাসপাতালটি অবরুদ্ধ করে রেখেছে ইসরায়েলি বাহিনী। সেখানে কেউ ঢুকতে বা বের হতে পারছে না। যারাই সেখান থেকে বের হতে চেয়েছে, তারাই আগুনের মুখে পড়েছে।

ডব্লিউএইচও বলেছে, সর্বশেষ ছয় সপ্তাহ ধরে গাজার স্বাস্থ্য পরিষেবাগুলোতে ক্রমাগতভাবে হামলা চালানো হচ্ছে। এর ফলে চিকিৎসা সেবা ব্যাহত হচ্ছে। হাসপাতাল থেকে জোরপূর্বক রোগী, স্বাস্থ্যকর্মী ও আশ্রয় নেওয়া মানুষকে বের করে দেওয়া হচ্ছে। প্রাণও যাচ্ছে।

গাজার উত্তরাঞ্চলে বড় হাসপাতালগুলোর একটি ইন্দোনেশিয়ান হাসপাতাল। এই হাসপাতাল নিয়ে জাতিসংঘের সহযোগী সংস্থাটি বলেছে, ৭ অক্টোবরের পর থেকে এ পর্যন্ত পাঁচ দফা হামলার শিকার হয়েছে ইন্দোনেশিয়ান হাসপাতাল। হামলায় ইতোমধ্যে চরম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এটি। এমন দৃশ্য দেখে বিশ্ব নীরব থাকতে পারে না। এই হাসপাতালগুলো নিরাপদ আশ্রয়স্থল হওয়া উচিত। কিন্তু, তা এখন মৃত্যু, ধ্বংস ও হতাশার দৃশ্যে রূপান্তরিত হয়েছে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যমতে, ৭ অক্টোবরের পর থেকে গাজা ও অধিকৃত পশ্চিম তীরের স্বাস্থ্য পরিষেবায় ৩৩৫টি হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। আর ফিলিস্তিনের সশস্ত্র সংগঠন হামাস ইসরায়েলের ৩৩টি স্বাস্থ্য অবকাঠামোকে লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছে।

শেখ হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে: আইন উপদেষ্টা

গাজার হাসপাতালে ইসরায়েলি হামলায় শঙ্কিত ডব্লিউএইচও

আপডেট : ০৬:৪৪:১১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ নভেম্বর ২০২৩

ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার উত্তরাঞ্চলে ইন্দোনেশিয়ান হাসপাতালে বোমা হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। পাশাপাশি হাসপাতালটি ঘিরে রেখেছে তারা। ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় অন্তত ১২ জন প্রাণ হারিয়েছেন। এ হামলায় শঙ্কিত হওয়ার কথা জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। খবর আলজাজিরার।

ডব্লিউএইচওর এক বিবৃতিতে বলা হয়, হাসপাতালটি অবরুদ্ধ করে রেখেছে ইসরায়েলি বাহিনী। সেখানে কেউ ঢুকতে বা বের হতে পারছে না। যারাই সেখান থেকে বের হতে চেয়েছে, তারাই আগুনের মুখে পড়েছে।

ডব্লিউএইচও বলেছে, সর্বশেষ ছয় সপ্তাহ ধরে গাজার স্বাস্থ্য পরিষেবাগুলোতে ক্রমাগতভাবে হামলা চালানো হচ্ছে। এর ফলে চিকিৎসা সেবা ব্যাহত হচ্ছে। হাসপাতাল থেকে জোরপূর্বক রোগী, স্বাস্থ্যকর্মী ও আশ্রয় নেওয়া মানুষকে বের করে দেওয়া হচ্ছে। প্রাণও যাচ্ছে।

গাজার উত্তরাঞ্চলে বড় হাসপাতালগুলোর একটি ইন্দোনেশিয়ান হাসপাতাল। এই হাসপাতাল নিয়ে জাতিসংঘের সহযোগী সংস্থাটি বলেছে, ৭ অক্টোবরের পর থেকে এ পর্যন্ত পাঁচ দফা হামলার শিকার হয়েছে ইন্দোনেশিয়ান হাসপাতাল। হামলায় ইতোমধ্যে চরম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এটি। এমন দৃশ্য দেখে বিশ্ব নীরব থাকতে পারে না। এই হাসপাতালগুলো নিরাপদ আশ্রয়স্থল হওয়া উচিত। কিন্তু, তা এখন মৃত্যু, ধ্বংস ও হতাশার দৃশ্যে রূপান্তরিত হয়েছে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যমতে, ৭ অক্টোবরের পর থেকে গাজা ও অধিকৃত পশ্চিম তীরের স্বাস্থ্য পরিষেবায় ৩৩৫টি হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। আর ফিলিস্তিনের সশস্ত্র সংগঠন হামাস ইসরায়েলের ৩৩টি স্বাস্থ্য অবকাঠামোকে লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছে।