ঢাকা ০৪:৪৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

বর্বরতার পথে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৭:৪৫:৩১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৩
  • / ৪২৫ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

রাখাইন রাজ্যে ২০১৭ সালের মতো আবারও গণহত্যা ও বর্বরতার পথ বেছে নিয়েছে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী। রাজ্যটি অবরোধ করে বিদ্রোহী দল ও সাধারণ মানুষকে দুর্বল করতে ইয়াঙ্গুন এবং দেশটির অন্যান্য অংশের সঙ্গে সংযোগকারী তিনটি প্রধান সড়ক বন্ধ করে দেয়া হয়েছে ফলে দেখা দিয়েছে খাদ্য আর ওষুধের সংকট।

বিদ্রোহী ও সাধারণ মানুষকে দুর্বল করতে আরোপ করা হয়েছে ‘চার কাট’ কৌশল। ‘চার কাট’ কৌশল মূলত মিয়ানমারের প্রথম সামরিক স্বৈরশাসক নে উইন চালু করেছিলেন। এর মানে হলো অর্থ, খাদ্য, বুদ্ধিমত্তা এবং নিয়োগে বিদ্রোহীদের প্রবেশাধিকার বন্ধ করা।

গণতন্ত্রকামী সশস্ত্র বিদ্রোহী দলগুলোর জোট শান রাজ্যে পরিবহন রুট বন্ধ করে দিয়েছে। অন্যদিকে, উপকূলীয় রাখাইন রাজ্যে রাস্তা ও নৌপথ অবরোধ করেছে সামরিক বাহিনী। সেনাদের খাদ্য ও অস্ত্র সরবরাহ করতে নৌবাহিনীর ওপর নির্ভর করে সরকার।

আরাকান আর্মি সেনাদের ওপর আক্রমণ শুরু করার পরপরই সরকার শহর ও গ্রামের মধ্যে অনেক রাস্তা বন্ধ করে দেয়। অন্যদিকে গণতন্ত্রকামী সশস্ত্র বিদ্রোহী দলগুলোর জোট শান রাজ্যে পরিবহন রুট বন্ধ করে দিয়েছে। অবশ্য, এর বাইরে রাখাইনের বিভিন্ন এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

বর্বরতার পথে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী

আপডেট সময় : ০৭:৪৫:৩১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৩

রাখাইন রাজ্যে ২০১৭ সালের মতো আবারও গণহত্যা ও বর্বরতার পথ বেছে নিয়েছে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী। রাজ্যটি অবরোধ করে বিদ্রোহী দল ও সাধারণ মানুষকে দুর্বল করতে ইয়াঙ্গুন এবং দেশটির অন্যান্য অংশের সঙ্গে সংযোগকারী তিনটি প্রধান সড়ক বন্ধ করে দেয়া হয়েছে ফলে দেখা দিয়েছে খাদ্য আর ওষুধের সংকট।

বিদ্রোহী ও সাধারণ মানুষকে দুর্বল করতে আরোপ করা হয়েছে ‘চার কাট’ কৌশল। ‘চার কাট’ কৌশল মূলত মিয়ানমারের প্রথম সামরিক স্বৈরশাসক নে উইন চালু করেছিলেন। এর মানে হলো অর্থ, খাদ্য, বুদ্ধিমত্তা এবং নিয়োগে বিদ্রোহীদের প্রবেশাধিকার বন্ধ করা।

গণতন্ত্রকামী সশস্ত্র বিদ্রোহী দলগুলোর জোট শান রাজ্যে পরিবহন রুট বন্ধ করে দিয়েছে। অন্যদিকে, উপকূলীয় রাখাইন রাজ্যে রাস্তা ও নৌপথ অবরোধ করেছে সামরিক বাহিনী। সেনাদের খাদ্য ও অস্ত্র সরবরাহ করতে নৌবাহিনীর ওপর নির্ভর করে সরকার।

আরাকান আর্মি সেনাদের ওপর আক্রমণ শুরু করার পরপরই সরকার শহর ও গ্রামের মধ্যে অনেক রাস্তা বন্ধ করে দেয়। অন্যদিকে গণতন্ত্রকামী সশস্ত্র বিদ্রোহী দলগুলোর জোট শান রাজ্যে পরিবহন রুট বন্ধ করে দিয়েছে। অবশ্য, এর বাইরে রাখাইনের বিভিন্ন এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।