০৭:৫৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

যুদ্ধ বিরতির দ্বিতীয় দিনে ১৪ জিম্মিকে মুক্তি দিবে হামাস

যুদ্ধ বিরতির দ্বিতীয় দিনে ১৪ ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিবে হামাস। যে সব জিম্মিদের মুক্তি-দেয়া হবে তাদের তালিকা ইতোমধ্যে পেয়েছে ইসরায়েল। শনিবার (২৫ নভেম্বর) ইসরায়েলের সেনাবাহিনীর বরাত দিয়ে সংবাদ সংস্থা রয়টার্স জানায়, দ্বিতীয় দফার জিম্মিদের তালিকা পেয়েছে তারা।

অপরদিকে আজ ৪২ ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দিবে ইসরায়েলি বাহিনী। আর বিনিময়ে ১৪ ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিবে হামাস। প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর কার্যালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ইসরায়েলি নিরাপত্তা কর্মকর্তারা তালিকাটি পর্যালোচনা করছেন। নেতানিয়াহুর সরকার জানায়, ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামলায় পর হামাস কর্তৃক সকল জিম্মিদের মুক্তিতে কাজ করছে তার সরকার।

যুদ্ধ শুরুর পর জিম্মি মুক্তির বিনিময়ে, চার দিনের সাময়িক বিরতিতে সম্মত হয় দুই দল। তবে, উভয় পক্ষই বলছে, বিরতির পর আবারো পুরো দমে যুদ্ধ শুরু হবে।এদিকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন আশা প্রকাশ করেছেন বিরতি আরও বাড়াতে পারে।

মুক্তিপ্রাপ্ত জিম্মিদের যুদ্ধ-বিধ্বস্ত গাজা থেকে নিয়ে রাফাহ সীমান্ত ক্রসিংয়ে মিশরীয় কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এরপর মেডিকেল চেকআপের পর ইসরায়েলে স্থানান্তর হয়।

উল্লেখ্য, ১৩ ইসরায়েলিকে ইতো মধ্যে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে, সেইসাথে ১০ জন থাই এবং একজন ফিলিপাইনের নাগরিকও মুক্তি পেয়েছে। অপরদিকে ইসরায়েলের কারাগার থেকে ৩৯ জন ফিলিস্তিনি নারী ও শিশু বন্দিকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। মুক্ত করা ইসরায়েলি জিম্মিদের মধ্যে চারটি শিশুর সাথে পরিবারের চার সদস্য এবং পাঁচজন বয়স্ক মহিলা রয়েছে।

ফিলিস্তিন রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি বলেছে, যে শুক্রবার রাফাহ ক্রসিং দিয়ে মানবিক সহায়তার ১৯৬ ট্রাক খাদ্য, পানি এবং চিকিৎসা সরবরাহ করা হয়েছে। ইসরায়েলে হামাসের যুদ্ধ শুরুর পর গাজায় এটিই সবচেয়ে বড় ত্রাণ সহায়তা।

যুদ্ধ বিরতির দ্বিতীয় দিনে ১৪ জিম্মিকে মুক্তি দিবে হামাস

আপডেট : ০৯:৩৫:৫৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৩

যুদ্ধ বিরতির দ্বিতীয় দিনে ১৪ ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিবে হামাস। যে সব জিম্মিদের মুক্তি-দেয়া হবে তাদের তালিকা ইতোমধ্যে পেয়েছে ইসরায়েল। শনিবার (২৫ নভেম্বর) ইসরায়েলের সেনাবাহিনীর বরাত দিয়ে সংবাদ সংস্থা রয়টার্স জানায়, দ্বিতীয় দফার জিম্মিদের তালিকা পেয়েছে তারা।

অপরদিকে আজ ৪২ ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দিবে ইসরায়েলি বাহিনী। আর বিনিময়ে ১৪ ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিবে হামাস। প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর কার্যালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ইসরায়েলি নিরাপত্তা কর্মকর্তারা তালিকাটি পর্যালোচনা করছেন। নেতানিয়াহুর সরকার জানায়, ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামলায় পর হামাস কর্তৃক সকল জিম্মিদের মুক্তিতে কাজ করছে তার সরকার।

যুদ্ধ শুরুর পর জিম্মি মুক্তির বিনিময়ে, চার দিনের সাময়িক বিরতিতে সম্মত হয় দুই দল। তবে, উভয় পক্ষই বলছে, বিরতির পর আবারো পুরো দমে যুদ্ধ শুরু হবে।এদিকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন আশা প্রকাশ করেছেন বিরতি আরও বাড়াতে পারে।

মুক্তিপ্রাপ্ত জিম্মিদের যুদ্ধ-বিধ্বস্ত গাজা থেকে নিয়ে রাফাহ সীমান্ত ক্রসিংয়ে মিশরীয় কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এরপর মেডিকেল চেকআপের পর ইসরায়েলে স্থানান্তর হয়।

উল্লেখ্য, ১৩ ইসরায়েলিকে ইতো মধ্যে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে, সেইসাথে ১০ জন থাই এবং একজন ফিলিপাইনের নাগরিকও মুক্তি পেয়েছে। অপরদিকে ইসরায়েলের কারাগার থেকে ৩৯ জন ফিলিস্তিনি নারী ও শিশু বন্দিকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। মুক্ত করা ইসরায়েলি জিম্মিদের মধ্যে চারটি শিশুর সাথে পরিবারের চার সদস্য এবং পাঁচজন বয়স্ক মহিলা রয়েছে।

ফিলিস্তিন রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি বলেছে, যে শুক্রবার রাফাহ ক্রসিং দিয়ে মানবিক সহায়তার ১৯৬ ট্রাক খাদ্য, পানি এবং চিকিৎসা সরবরাহ করা হয়েছে। ইসরায়েলে হামাসের যুদ্ধ শুরুর পর গাজায় এটিই সবচেয়ে বড় ত্রাণ সহায়তা।