০৯:০৯ পূর্বাহ্ন, রোববার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৪ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দ্বিতীয় দফায় জিম্মি ও বন্দি বিনিমিয় করল হামাস-ইসরায়েল

যুদ্ধবিরতির চুক্তি অনুযায়ী দ্বিতীয় দফায় আরও ১৭ জিম্মিকে মুক্তি দিয়েছে গাজা নিয়ন্ত্রণকারী ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস। মুক্তি পাওয়া জিম্মিরা আজ রোববার ইসরায়েলে পৌঁছায়। এদিকে ইসরায়েলি কারাগার থেকে আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

টেলিভিশন ফুটেজে দেখা যায়, গাজা থেকে রাফাহ ক্রসিং দিয়ে রেড ক্রসের বাসে চড়ে মিসরে যাচ্ছেন হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মিরা। এবার মুক্তি পাওয়া ১৭ জিম্মির মধ্যে ১৩ জন ইসরায়েলি নাগরিক ও চারজন থাইল্যান্ডের নাগরিক রয়েছেন।

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনইয়ামিন নেতানিয়াহুর অফিস জানায়, মুক্তি পাওয়া ১৩ ইসরায়েলি জিম্মির মধ্যে ছয়জন নারী ও সাত শিশু ও কিশোর রয়েছে।

ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) জানায়, মুক্ত জিম্মিরা ইসরায়েলে পৌঁছেছে। তাঁদের হাসপাতালে পাঠানো হচ্ছে। সেখানে তাঁরা পরিবারের সঙ্গে পুনরায় মিলিত হবে।

ইসরায়েল সরকার জানিয়েছে, দ্বিতীয় দফায় মুক্তি পাওয়া ৩৯ ফিলিস্তিনি পূর্ব জেরুজালেম ও পশ্চিম তীরে তাঁদের বাড়িতে ফিরে গেছে। তাঁদেরকে ইসরায়েলের বিভিন্ন কারাগার থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। মুক্তি পাওয়া সবাই নারী অথবা শিশু বা কিশোর।

গতকাল শনিবার দ্বিতীয় দফায় জিম্মিদের মুক্তি দিতে দেরি করছিল ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠিটি হামাস। তারা দাবি করে, গাজায় ত্রাণ সহায়তা আসতে বাধা দিচ্ছে ইসরায়েল। এই ত্রাণ আসতে দিলেই জিম্মিদের মুক্তি দেওয়া হবে। এর আগে নয়। এমনকি কারাগারে বন্দিদের মুক্তি দিতেও নিয়ম মানছে না ইসরায়েল।

কাতারের মধ্যস্থতায় হওয়া ইসরায়েল-হামাস চার দিনের যুদ্ধবিরতির চুক্তির অনুযায়ী, হামাস ৫০ জন ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দেবে। অপরদিকে ইসরায়েল তাদের কারাগার থেকে ১৫০ ফিলিস্তিনিকে ছেড়ে দেবে।

দ্বিতীয় দফায় জিম্মি ও বন্দি বিনিমিয় করল হামাস-ইসরায়েল

আপডেট : ০৬:৩৪:৪৭ পূর্বাহ্ন, রোববার, ২৬ নভেম্বর ২০২৩

যুদ্ধবিরতির চুক্তি অনুযায়ী দ্বিতীয় দফায় আরও ১৭ জিম্মিকে মুক্তি দিয়েছে গাজা নিয়ন্ত্রণকারী ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস। মুক্তি পাওয়া জিম্মিরা আজ রোববার ইসরায়েলে পৌঁছায়। এদিকে ইসরায়েলি কারাগার থেকে আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

টেলিভিশন ফুটেজে দেখা যায়, গাজা থেকে রাফাহ ক্রসিং দিয়ে রেড ক্রসের বাসে চড়ে মিসরে যাচ্ছেন হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মিরা। এবার মুক্তি পাওয়া ১৭ জিম্মির মধ্যে ১৩ জন ইসরায়েলি নাগরিক ও চারজন থাইল্যান্ডের নাগরিক রয়েছেন।

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনইয়ামিন নেতানিয়াহুর অফিস জানায়, মুক্তি পাওয়া ১৩ ইসরায়েলি জিম্মির মধ্যে ছয়জন নারী ও সাত শিশু ও কিশোর রয়েছে।

ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) জানায়, মুক্ত জিম্মিরা ইসরায়েলে পৌঁছেছে। তাঁদের হাসপাতালে পাঠানো হচ্ছে। সেখানে তাঁরা পরিবারের সঙ্গে পুনরায় মিলিত হবে।

ইসরায়েল সরকার জানিয়েছে, দ্বিতীয় দফায় মুক্তি পাওয়া ৩৯ ফিলিস্তিনি পূর্ব জেরুজালেম ও পশ্চিম তীরে তাঁদের বাড়িতে ফিরে গেছে। তাঁদেরকে ইসরায়েলের বিভিন্ন কারাগার থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। মুক্তি পাওয়া সবাই নারী অথবা শিশু বা কিশোর।

গতকাল শনিবার দ্বিতীয় দফায় জিম্মিদের মুক্তি দিতে দেরি করছিল ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠিটি হামাস। তারা দাবি করে, গাজায় ত্রাণ সহায়তা আসতে বাধা দিচ্ছে ইসরায়েল। এই ত্রাণ আসতে দিলেই জিম্মিদের মুক্তি দেওয়া হবে। এর আগে নয়। এমনকি কারাগারে বন্দিদের মুক্তি দিতেও নিয়ম মানছে না ইসরায়েল।

কাতারের মধ্যস্থতায় হওয়া ইসরায়েল-হামাস চার দিনের যুদ্ধবিরতির চুক্তির অনুযায়ী, হামাস ৫০ জন ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দেবে। অপরদিকে ইসরায়েল তাদের কারাগার থেকে ১৫০ ফিলিস্তিনিকে ছেড়ে দেবে।