ঢাকা ০৪:৩৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

ভারতের মণিপুরে গোলাগুলিতে নিহত ১৩

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৮:০৮:৫১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ ডিসেম্বর ২০২৩
  • / ৪২১ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ভারতের উত্তরপূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য মণিপুরে দুটি সশস্ত্র গোষ্ঠীর মাঝে গোলাগুলিতে ১৩ জন নিহত হয়েছে বলে এক পুলিশ কর্মকর্তা জানিয়েছেন। সোমবার ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে মণিপুর নতুন করে সংঘাতে প্রাণহানির এ তথ্য জানানো হয়েছে।

পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, সোমবার (৪ই ডিসেম্বর) রাজ্যের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় জেলার একটি গ্রামে ব্যাপক বন্দুকযুদ্ধের খবর পাওয়া গেছে। ঘটনাস্থল থেকে নিহতদের মরদেহ ও অনেকগুলো বুলেট পাওয়া গেছে।

তিনি আরও বলেন, চাকরিতে কোটা এবং জমির অধিকার নিয়ে মণিপুরের সংখ্যাগরিষ্ঠ মেইতি ও সংখ্যালঘু কুকি-জো সম্প্রদায়ের মধ্যে ৩রা মে জাতিগত সহিংসতার সূত্রপাত হয়। এরপর থেকে কয়েক মাস ধরে রাজ্যজুড়ে দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ চলে।

মণিপুরের মেইতি এবং কুকি সম্প্রদায়ের মধ্যে জাতিগত দাঙ্গা শুরু হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত কমপক্ষে ১৮০ জনের প্রাণহানি এবং ৫০ হাজারের বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

ভারতের মণিপুরে গোলাগুলিতে নিহত ১৩

আপডেট সময় : ০৮:০৮:৫১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ ডিসেম্বর ২০২৩

ভারতের উত্তরপূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য মণিপুরে দুটি সশস্ত্র গোষ্ঠীর মাঝে গোলাগুলিতে ১৩ জন নিহত হয়েছে বলে এক পুলিশ কর্মকর্তা জানিয়েছেন। সোমবার ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে মণিপুর নতুন করে সংঘাতে প্রাণহানির এ তথ্য জানানো হয়েছে।

পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, সোমবার (৪ই ডিসেম্বর) রাজ্যের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় জেলার একটি গ্রামে ব্যাপক বন্দুকযুদ্ধের খবর পাওয়া গেছে। ঘটনাস্থল থেকে নিহতদের মরদেহ ও অনেকগুলো বুলেট পাওয়া গেছে।

তিনি আরও বলেন, চাকরিতে কোটা এবং জমির অধিকার নিয়ে মণিপুরের সংখ্যাগরিষ্ঠ মেইতি ও সংখ্যালঘু কুকি-জো সম্প্রদায়ের মধ্যে ৩রা মে জাতিগত সহিংসতার সূত্রপাত হয়। এরপর থেকে কয়েক মাস ধরে রাজ্যজুড়ে দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ চলে।

মণিপুরের মেইতি এবং কুকি সম্প্রদায়ের মধ্যে জাতিগত দাঙ্গা শুরু হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত কমপক্ষে ১৮০ জনের প্রাণহানি এবং ৫০ হাজারের বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন।