০৪:১০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রোববার থেকে তাপমাত্রা বাড়তে পারে

অনেকটা বৃষ্টির মতো ঝরছে কুয়াশা। হাড়কাঁপানো এই শীতে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষ। ঘন কুয়াশা আর হিমেল হাওয়ায় দেশের বিভিন্ন জেলায় জেঁকে বসেছে শীত। তবে আগামী রোববার (১৭ ডিসেম্বর) থেকে পরবর্তী ৫ দিনে তাপমাত্রা বাড়তে পারে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। ভোর থেকে রংপুর, চুয়াডাঙ্গাসহ বিভিন্ন জেলায় ঘন কুয়াশায় বিপাকে পড়তে হয় মানুষকে। দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রায় কাঁপছে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সীমান্তবর্তী জেলা চুয়াডাঙ্গা।

চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামিনুর রহমান হক জানান, শুক্রবার (১৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় জেলার তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও বাতাসের আর্দ্রতা ৯২%, যা আজ দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা।

কুড়িগ্রামে কনকনে ঠান্ডায় জনজীবন স্থবির হয়ে পড়েছে। ঘন কুয়াশায় ঢাকা পড়েছে জনপদ। দিনের বেলায়ও যানবাহনগুলোকে হেডলাইট জ্বালিয়ে সতর্কতার সঙ্গে যাতায়াত করতে দেখা গেছে। শুক্রবার (১৫ ডিসেম্বর) সকাল ৬টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১১ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

এদিকে, উত্তরীয় হিমেল হাওয়ায় দুর্ভোগে পড়েছে মানুষজন। শীতবস্ত্রের অভাবে কষ্ট করছে অতিদরিদ্র, ছিন্নমূল ও খেটে খাওয়া মানুষ। মানুষের পাশাপাশি কষ্ট করছে গৃহপালিত পশু ও পাখিরাও।

পঞ্চগড়ে সকালে রোদ উঠলেও কমেনি শীতের দাপট। শুক্রবার (১৫ ডিসেম্বর) সকাল ৬টায় ১১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে বলে জানিয়েছে তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অধিদপ্তর। গ্রামীণ জনপদে নিম্ন আয়ের মানুষরা শীত নিবারণ করছে খড়কুটো জ্বালিয়ে। জীবিকার তাগিদে শীত উপেক্ষা করেই সকাল থেকে কাজে বেরিয়ে যেতে দেখা যায় এ অঞ্চলের পাথর শ্রমিক, চা শ্রমিক, দিনমজুর থেকে নিম্ন আয়ের বিভিন্ন পেশাজীবী মানুষদের।

এদিকে, ঠান্ডার কারণে বেড়েছে শীতজনিত রোগের প্রকোপ। জেলা ও উপজেলার হাসপাতালগুলোর আউটডোরে ঠান্ডাজনিত রোগী বাড়তে শুরু করেছে। এ ছাড়া শীতবস্ত্রের অভাবে দুর্ভোগে পড়েছেন সীমান্ত জেলার অনেক মানুষ। এ কারণে নিম্নবিত্তরা শহরের ফুটপাতের দোকান থেকে নিজেদের সাধ্যমতো কাপড় কিনে শীত নিবারণের চেষ্টা করছেন। এ বছর সেভাবে শীতবস্ত্র বিতরণ করতে দেখা যায়নি।

পঞ্চগড়ের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, সকালে হালকা কুয়াশা ভেদ করে জেগে উঠেছে সূর্য। তবে সূর্যের কিরণ ছড়ালেও অনুভূত হচ্ছে বরফগলা শীত। গ্রামীণ জনপদে নিম্ন আয়ের মানুষরা শীত নিবারণ করছে খড়কুটো জ্বালিয়ে। জীবিকার তাগিদে শীত উপেক্ষা করেই সকাল থেকে কাজে বেরিয়ে যেতে দেখা যায় এ অঞ্চলের পাথর শ্রমিক, চা শ্রমিক, দিনমজুর থেকে নিম্ন আয়ের বিভিন্ন পেশাজীবী মানুষদের।

পঞ্চগড়ের সীমান্ত জনপদ তেঁতুলিয়ায় সকাল ৭টায় আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে তাপমাত্রা রের্কড করা হয়েছে ১১ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। প্রথম পৌষেই মাঝারী শৈত্য প্রবাহের পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়াবিদরা।

ইতোমধ্যে হিমালয় থেকে ধেয়ে আসছে ঠান্ডা বাতাস, বইছে মৃদু শৈত প্রবাহ। সকাল ১১টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত সূর্য্যের হালকা উত্তাপ থাকছে। তারপর হিমালয় থেকে বাতাস বৈইতে শুরু হলে সন্ধ্যা হতেই হাটবাজারসহ রাস্তাঘাট হয়ে পড়ছে জনশূন্য। মানুষজন হয়ে পড়ছে ঘরমুখি। বিশেষ করে এই অঞ্চলের সমতলের চা বাগানের চা শ্রমিকসহনদী কেন্দ্রিক পাথর শ্রমিকরা নদীর ঠান্ডা জলে নামতে না পেরে তাদের জীবন জীবিকায় টান পড়েছে। জীবিকার তাগিদে নদী পাড়ে বসে দুপুর পর্যন্ত অপেক্ষা করে অবশেষে নদীর ঠান্ডা পানিতে নেমে পাথর সংগ্রহ করছে।জীবন জীবিকার স্বার্থে শীত বস্ত্রের সাথে শীতার্ত মানুষের মাঝে সরকারী খাদ্য সহায়তা জরুরী হয়ে পড়েছে।

অগ্রহায়ণের শেষে শীত জেঁকে বসেছে চুয়াডাঙ্গায়। তাপমাত্রা দ্রুত কমতে শুরু করেছে। উত্তুরে হিমেল হাওয়া বাড়িয়ে দিচ্ছে শীতের মাত্রা। সন্ধ্যা নেমে আসার পর পরই জেলার আকাশ কুয়াশাচ্ছন্ন হয়ে যাচ্ছে। সকালে সূর্য ওঠার আগ পর্যন্ত কুয়াশার আধিক্য থাকছে প্রকৃতিতে। সড়কে হেডলাইট জ্বেলে যান চলাচল করছে।

এদিকে, রাত থেকে সকাল পর্যন্ত ঘন কুয়াশার উপস্থিতি দেখা গেছে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সূর্যের দেখা মিললেও কমেনি শীতের দাপট। এতে বিপর্যস্ত চুয়াডাঙ্গা জনপদের মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। তীব্র শীত উপেক্ষা করেই কাজের সন্ধানে বের হওয়া খেটে খাওয়া মানুষ পড়েছেন বিপাকে। হিম বাতাসে সবচেয়ে বেশি কষ্ট পাচ্ছে শিশু, বৃদ্ধ আর ছিন্নমূল মানুষ। আগুন জ্বালিয়ে শীত নিবারণের করছেন অনেকে।

শীত আসায় বিভিন্ন জেলা শহরসহ উপজেলার ফুটপাতগুলোতে বাড়তে শুরু করেছে শীতের নতুন-পুরনো কাপড়ের দোকান। সোয়েটার, জ্যাকেট, মাফলার, ট্রাউজার, টুপিসহ বিভিন্ন রকমের শীতের কাপড় ওঠে এসব দোকানে।

এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, উপমহাদেশীয় উচ্চচাপ বলয়ের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও আশেপাশের এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে।

আবহাওয়া পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, শুক্রবার অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। পাশাপাশি মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে মাঝারী থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। বাংলাদেশের পশ্চিম এবং উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের কোথাও কোথাও মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। তবে আগামী রোববার (১৭ ডিসেম্বর) থেকে পরবর্তী ৫ দিনে তাপমাত্রা বাড়তে পারে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

শেখ হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে: আইন উপদেষ্টা

রোববার থেকে তাপমাত্রা বাড়তে পারে

আপডেট : ০৮:২০:৪৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৩

অনেকটা বৃষ্টির মতো ঝরছে কুয়াশা। হাড়কাঁপানো এই শীতে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষ। ঘন কুয়াশা আর হিমেল হাওয়ায় দেশের বিভিন্ন জেলায় জেঁকে বসেছে শীত। তবে আগামী রোববার (১৭ ডিসেম্বর) থেকে পরবর্তী ৫ দিনে তাপমাত্রা বাড়তে পারে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। ভোর থেকে রংপুর, চুয়াডাঙ্গাসহ বিভিন্ন জেলায় ঘন কুয়াশায় বিপাকে পড়তে হয় মানুষকে। দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রায় কাঁপছে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সীমান্তবর্তী জেলা চুয়াডাঙ্গা।

চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামিনুর রহমান হক জানান, শুক্রবার (১৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় জেলার তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও বাতাসের আর্দ্রতা ৯২%, যা আজ দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা।

কুড়িগ্রামে কনকনে ঠান্ডায় জনজীবন স্থবির হয়ে পড়েছে। ঘন কুয়াশায় ঢাকা পড়েছে জনপদ। দিনের বেলায়ও যানবাহনগুলোকে হেডলাইট জ্বালিয়ে সতর্কতার সঙ্গে যাতায়াত করতে দেখা গেছে। শুক্রবার (১৫ ডিসেম্বর) সকাল ৬টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১১ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

এদিকে, উত্তরীয় হিমেল হাওয়ায় দুর্ভোগে পড়েছে মানুষজন। শীতবস্ত্রের অভাবে কষ্ট করছে অতিদরিদ্র, ছিন্নমূল ও খেটে খাওয়া মানুষ। মানুষের পাশাপাশি কষ্ট করছে গৃহপালিত পশু ও পাখিরাও।

পঞ্চগড়ে সকালে রোদ উঠলেও কমেনি শীতের দাপট। শুক্রবার (১৫ ডিসেম্বর) সকাল ৬টায় ১১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে বলে জানিয়েছে তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অধিদপ্তর। গ্রামীণ জনপদে নিম্ন আয়ের মানুষরা শীত নিবারণ করছে খড়কুটো জ্বালিয়ে। জীবিকার তাগিদে শীত উপেক্ষা করেই সকাল থেকে কাজে বেরিয়ে যেতে দেখা যায় এ অঞ্চলের পাথর শ্রমিক, চা শ্রমিক, দিনমজুর থেকে নিম্ন আয়ের বিভিন্ন পেশাজীবী মানুষদের।

এদিকে, ঠান্ডার কারণে বেড়েছে শীতজনিত রোগের প্রকোপ। জেলা ও উপজেলার হাসপাতালগুলোর আউটডোরে ঠান্ডাজনিত রোগী বাড়তে শুরু করেছে। এ ছাড়া শীতবস্ত্রের অভাবে দুর্ভোগে পড়েছেন সীমান্ত জেলার অনেক মানুষ। এ কারণে নিম্নবিত্তরা শহরের ফুটপাতের দোকান থেকে নিজেদের সাধ্যমতো কাপড় কিনে শীত নিবারণের চেষ্টা করছেন। এ বছর সেভাবে শীতবস্ত্র বিতরণ করতে দেখা যায়নি।

পঞ্চগড়ের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, সকালে হালকা কুয়াশা ভেদ করে জেগে উঠেছে সূর্য। তবে সূর্যের কিরণ ছড়ালেও অনুভূত হচ্ছে বরফগলা শীত। গ্রামীণ জনপদে নিম্ন আয়ের মানুষরা শীত নিবারণ করছে খড়কুটো জ্বালিয়ে। জীবিকার তাগিদে শীত উপেক্ষা করেই সকাল থেকে কাজে বেরিয়ে যেতে দেখা যায় এ অঞ্চলের পাথর শ্রমিক, চা শ্রমিক, দিনমজুর থেকে নিম্ন আয়ের বিভিন্ন পেশাজীবী মানুষদের।

পঞ্চগড়ের সীমান্ত জনপদ তেঁতুলিয়ায় সকাল ৭টায় আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে তাপমাত্রা রের্কড করা হয়েছে ১১ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। প্রথম পৌষেই মাঝারী শৈত্য প্রবাহের পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়াবিদরা।

ইতোমধ্যে হিমালয় থেকে ধেয়ে আসছে ঠান্ডা বাতাস, বইছে মৃদু শৈত প্রবাহ। সকাল ১১টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত সূর্য্যের হালকা উত্তাপ থাকছে। তারপর হিমালয় থেকে বাতাস বৈইতে শুরু হলে সন্ধ্যা হতেই হাটবাজারসহ রাস্তাঘাট হয়ে পড়ছে জনশূন্য। মানুষজন হয়ে পড়ছে ঘরমুখি। বিশেষ করে এই অঞ্চলের সমতলের চা বাগানের চা শ্রমিকসহনদী কেন্দ্রিক পাথর শ্রমিকরা নদীর ঠান্ডা জলে নামতে না পেরে তাদের জীবন জীবিকায় টান পড়েছে। জীবিকার তাগিদে নদী পাড়ে বসে দুপুর পর্যন্ত অপেক্ষা করে অবশেষে নদীর ঠান্ডা পানিতে নেমে পাথর সংগ্রহ করছে।জীবন জীবিকার স্বার্থে শীত বস্ত্রের সাথে শীতার্ত মানুষের মাঝে সরকারী খাদ্য সহায়তা জরুরী হয়ে পড়েছে।

অগ্রহায়ণের শেষে শীত জেঁকে বসেছে চুয়াডাঙ্গায়। তাপমাত্রা দ্রুত কমতে শুরু করেছে। উত্তুরে হিমেল হাওয়া বাড়িয়ে দিচ্ছে শীতের মাত্রা। সন্ধ্যা নেমে আসার পর পরই জেলার আকাশ কুয়াশাচ্ছন্ন হয়ে যাচ্ছে। সকালে সূর্য ওঠার আগ পর্যন্ত কুয়াশার আধিক্য থাকছে প্রকৃতিতে। সড়কে হেডলাইট জ্বেলে যান চলাচল করছে।

এদিকে, রাত থেকে সকাল পর্যন্ত ঘন কুয়াশার উপস্থিতি দেখা গেছে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সূর্যের দেখা মিললেও কমেনি শীতের দাপট। এতে বিপর্যস্ত চুয়াডাঙ্গা জনপদের মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। তীব্র শীত উপেক্ষা করেই কাজের সন্ধানে বের হওয়া খেটে খাওয়া মানুষ পড়েছেন বিপাকে। হিম বাতাসে সবচেয়ে বেশি কষ্ট পাচ্ছে শিশু, বৃদ্ধ আর ছিন্নমূল মানুষ। আগুন জ্বালিয়ে শীত নিবারণের করছেন অনেকে।

শীত আসায় বিভিন্ন জেলা শহরসহ উপজেলার ফুটপাতগুলোতে বাড়তে শুরু করেছে শীতের নতুন-পুরনো কাপড়ের দোকান। সোয়েটার, জ্যাকেট, মাফলার, ট্রাউজার, টুপিসহ বিভিন্ন রকমের শীতের কাপড় ওঠে এসব দোকানে।

এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, উপমহাদেশীয় উচ্চচাপ বলয়ের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও আশেপাশের এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে।

আবহাওয়া পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, শুক্রবার অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। পাশাপাশি মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে মাঝারী থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। বাংলাদেশের পশ্চিম এবং উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের কোথাও কোথাও মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। তবে আগামী রোববার (১৭ ডিসেম্বর) থেকে পরবর্তী ৫ দিনে তাপমাত্রা বাড়তে পারে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।